সুবহানাল্লাহ! সাধারণ একটি ইবাদত, কিন্তু মুছে যাবে আগের জীবনের সব গুনাহ। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানুষকে ইবাদতমুখী করার জন্য এরকম ছোট ছোট অসংখ্য আমলের ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু বিগত জীবনের সব গুনাহ মাফের ছোট্ট এ
আল্লাহর কাছে প্রিয় ওই ব্যক্তি যে গোপনে আল্লাহর বিধান পালনের মাধ্যমে নিজেকে ইবাদতে নিয়োজিত করে। ব্যক্তি জীবনে বিলাসিতা বর্জন করে। ধন-সম্পদের অহমিকা থেকে দূরে থাকে। আল্লাহর জন্য আত্ম-সম্মানবোধ, প্রশংসা কিংবা তিরস্কারকে মাথা পেতে নেয়।
হজরত শাহর ইবনু হাওশাব রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, আমি হজরত উম্মু সালামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহাকে বললাম, হে উম্মুল মুমিনিন! রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনার কাছে অবস্থানকালে অধিকাংশ সময় কোন দোয়াটি পাঠ করতেন? তিনি বললেন, নবিজি সাল্লাল্লাহু
গোপনে আমল করাই হলো ইখলাসের নির্দশন। আর গোপনে আমল করায় রয়েছে উত্তম প্রতিদান। যদি কারো আমল প্রকাশ হয়ে যায় তবে অন্যদের এ আমল করার সুযোগ মিলে যায়। ইমাম মুসলিম রহমাতুল্লাহি আলাইহি স্বীয় গ্রন্থে এ রকম
উসামাহ বিন জায়েদ রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, ‘একদা আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আপনাকে শাবান মাসে যত সিয়াম রাখতে দেখি তত অন্য কোনো মাসে তো রাখতে দেখি না, (এর রহস্য কী)?’ উত্তরে তিনি বললেন,
আউস ইবনে আউস আস-সাকাফি (রা.) বলেন, আমি রাসূল (সা.)কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি জুমার দিন উত্তমরূপে গোসল করবে এবং সকাল-সকাল জুমা আদায়ের জন্য যাবে, জুমার জন্য বাহনে চড়ে নয় বরং হেঁটে মসজিদে যাবে এবং কোনোরূপ
আয়েশা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, ‘নবী সা: শাবান মাসের চেয়ে বেশি নফল রোজা অন্য কোনো মাসে রাখতেন না। নিঃসন্দেহে তিনি পূর্ণ শাবান মাস রোজা রাখতেন।’ অন্য বর্ণনায় আছে, ‘অল্প কিছু দিন ছাড়া তিনি পূর্ণ
আমল বা ইবাদতের উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর অনুগ্রহ পেয়ে ধন্য হওয়া। এমন কিছু আমল ও সময় রয়েছে যেগুলো বান্দার জন্য আসমানের দরজা খুলে দেন। ফলে আসমান থেকে নাজিল হতে থাকে রহমত বা অনুগ্রহ। বান্দার সেসব আমল