আল্লাহর ভালোবাসার সৃষ্টি মানুষ। পরকালের মুক্তি ও কল্যাণ পেতে মহান আল্লাহ তাআলা অনেক আমলের দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। যেসব আমল করলে বান্দা সহজে মুক্তি ও কল্যাণ পাবে। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমন একটি ছোট্ট আমলের কথা
পৃথিবীতে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে। বন্যা তার মধ্যে অন্যতম। তীব্র বৃষ্টির কারণে প্রায়ই এ সমস্যার সৃষ্টি হয়। বন্যার ফলে মানুষের সাধারণ জীবন দুর্বিষহ হয়। বন্যায় আক্রান্ত এলাকার মানুষেরা পানিবন্দি হয়ে অত্যন্ত মানবেতর জীবনযাপন করে। বিশেষ
মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। আল্লাহ তাআলা মানুষকে অনেক ভালোবেসে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। এটি মুমিন মুসলমানের জন্য সৌভাগ্য। আল্লাহ তাআলা এ মানুষকেই তার কালেমার প্রতি বিশ্বাস এবং এর বাস্তবায়নকারী নির্ধারণ করেছেন। কালেমার স্বীকৃতি
বৃষ্টির সময় বান্দার সব আমল ও দোয়া কবুল হয়। এ সময় সবাই অজু করে নামাজ পড়ে দোয়া ও আমল করবেন। বৃষ্টির দিনের রয়েছে বিশেষ ৬টি আমল। যে আমলগুলো করতেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আমলগুলো
অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। এমন সময় আল্লাহর কাছে দোয়া করা কর্তব্য। রাসুল (সা.) অতিবৃষ্টি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য একটি দোয়া করতেন। তা হলো―
«اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا، وَلا عَلَيْنَا، اللَّهُمَّ عَلَى الآكَامِ، وَالظِّرَابِ»
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা হাওয়ালাইনা ওয়ালা আলাইনা।
তিন সময়ের দোয়া আল্লাহ কবুল করেন। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ তিন সময়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করার তাগিদ দিয়েছেন। তিন সময়ে দোয়া করলে মহান আল্লাহ বান্দার সে দোয়া ফিরিয়ে দেন না বা খুব কমই
নানা কারণে হয়রানি ও পেরেশানিতে মানুষ ক্লান্ত হয়ে যায়। মন-মানসিকতা ও হৃদয় ক্ষত-বিক্ষত হয়। এসব থেকে মানসিক প্রশান্তির জন্য কত উপায়ই না খুঁজে মানুষ। মানসিক প্রশান্তির জন্য এ মুহূর্তে করণীয় বা উপায় কী? এ সম্পর্কে
ইবনে মাসউদ রা: থেকে বর্ণিত- নবী সা: বলেছেন, শিগগিরই স্বজনপ্রীতির বিস্তৃতি ঘটবে এবং এমন ব্যাপার ঘটবে যা তোমরা পছন্দ করতে পারবে না। সাহাবিরা বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! ওই অবস্থায় আমাদের কী করতে বলেন? নবী সা: