জান্নাতের সবচেয়ে বড় নেয়ামত হবে আল্লাহর দিদার বা দর্শন লাভ। সুহাইব রুমী রা. থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, জান্নাতিরা যখন জান্নাতে প্রবেশ করবে তখন আল্লাহ তাআলা বলবেন, তোমরা আমার কাছে আরো কিছু চাও?
জান্নাতিরা
ইসলামে জুমার দিন সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। ইদুল ফিতর ও ইদুল আজহার দিনের চেয়েও জুমার দিনের মর্যাদা ও গুরুত্ব বেশি। রাসুল (সা.) বলেছেন,
إِنّ يَوْمَ الْجُمُعَةِ سَيِّدُ الْأَيّامِ وَأَعْظَمُهَا عِنْدَ اللهِ مِنْ يَوْمِ الْأَضْحَى وَيَوْمِ الْفِطْرِ
আরেকটি হাদিসে রাসুল
আবু মাসউদ আনসারি (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল (সা.) বলেছেন,
إِذَا أَنْفَقَ الْمُسْلِمُ نَفَقَةً عَلٰى أَهْلِه وَهُوَ يَحْتَسِبُهَا كَانَتْ لَه صَدَقَةً
সওয়াবের আশায় কোন মুসলমান যখন তার পরিবার-পরিজনের জন্য ব্যয় করে, তা তার জন্য সদকা গণ্য হয়। (সহিহ
প্রতিবেশী ও আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে যাদের উপার্জন হারাম, তারা অনেক সময় বাসায় দাওয়াত করে বা কোনো হাদিয়া দেয়, যা এড়ানো সম্ভব হয় না। এসব ক্ষেত্রে তাদের বাসায় দাওয়াত খাওয়া বা হাদিয়া নেওয়া বৈধ হবে। তবে এ
কবর জিয়ারত করা, কবরস্থানে গিয়ে মৃত মুসলমানদের জন্য দোয়া করা ও মৃত্যুর কথা স্মরণ করা সুন্নাত ও সওয়াবের কাজ। রাসুল (সা.) মাঝে মাঝেই সাহাবিদের কবরস্থান জান্নাতুল বাকিতে যেতেন এবং বেশ কিছুক্ষণ সেখানে অবস্থান করতেন, কবরবাসীদের
পবিত্র কোরআনের বহু আয়াতে বিশ্বনবী (সা.)-এর বহু গুণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে, যার প্রতিটিই আপন আপন জায়গায় বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি গুণ হলো, মহান আল্লাহ তাঁকে গোটা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের জন্য রহমতস্বরূপ সৃষ্টি করেছেন।
আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, এক সফরে রাসুল (সা.) আমাদের পেছনে রয়ে গিয়েছিলেন। আমরা আসরের নামাজ শুরু করতে দেরি করে ফেলেছিলাম। তিনি যখন আমাদের কাছে পৌঁছলেন, আমরা অজু করছিলাম এবং তাড়াহুড়ার কারণে আমাদের পা মাসেহ
আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল (সা.) বলেছেন,
إِنَّ أَحَبَّ أَسْمَائِكُمْ إِلَى اللَّهِ: عَبْدُ اللَّهِ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ তোমাদের নামসমূহের মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় নাম হলো আবদুল্লাহ ও আবদুর রহমান। (সহিহ মুসলিম: ৫৭০৯) এ হাদিস