শরিয়তের পরিভাষায় আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কৃত যে কোনো দানকেই সদকা বলা হয়। সদকা ফরজ ও নফল হতে পারে। সম্পদশালী মুমিনদের জন্য প্রতি বছর নির্দিষ্ট পরিমাণ সদকা করা ফরজ যা জাকাত হিসেবে পরিচিত। যদিও আমাদের দেশে
কবরে বড় বড় কবিতা, স্তুতিবাক্য, কবিতা, আয়াত বা হাদিসের বাণী লিখে রাখা নিষিদ্ধ। জাবের রা. বলেন,
نَهَى النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ تُجَصَّصَ القُبُورُ، وَأَنْ يُكْتَبَ عَلَيْهَا، وَأَنْ يُبْنَى عَلَيْهَا، وَأَنْ تُوطَأَ. নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি
উম্মে সালামা (রা.) বলেন, একদিন নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঘর থেকে বের হয়ে দেখলেন একদল লোক উঁচু গলায় তাদের মধ্যকার একটা সমস্যা নিয়ে বিবাদ করছে। রাসুল (সা.) বললেন, আপনারা আমার কাছে ঝগড়া বিবাদ সমাধানের
দেয়ালে প্রাণীর ছবি টাঙানো থাকলে এবং ছবি দৃশ্যমান থাকলে ওই ঘরে নামাজ পড়া জায়েজ হলেও মাকরুহ। তবে নামাজের সময় যদি ছবি ঢাকা থাকে, তাহলে নামাজ মাকরুহ হবে না।কেউ ভুল করে বা বিকল্প জায়গার অভাবে প্রাণীর
মুসলমানদের জন্য জুমার দিনটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। রাসুল (সা.) বলেছেন,
إِنَّ هَذَا يَوْمُ عِيدٍ جَعَلَهُ اللَّهُ لِلْمُسْلِمِينَ فَمَنْ جَاءَ إِلَى الْجُمُعَةِ فَلْيَغْتَسِلْ وَإِنْ كَانَ طِيبٌ فَلْيَمَسَّ مِنْهُ وَعَلَيْكُمْ بِالسِّوَاكِ নিশ্চয় আল্লাহ এ দিনটিকে মুসলমানদের জন্য ঈদের দিনরূপে নির্ধারণ
পৃথিবীতে দোষমুক্ত মানুষ নেই। সুতরাং নিজের মধ্যে দোষ রেখে অন্যের দোষ খুঁজতে যাওয়া চরম বোকামি। অপরের দোষ খোঁজা কিছু মানুষের স্বভাব। অথচ মহানবী (সা.) অন্যের দোষ এড়িয়ে যেতে বলেছেন।রাসুল (সা.) বলেন, তোমাদের কেউ তার ভাইয়ের
জান্নাতের সবচেয়ে বড় নেয়ামত হবে আল্লাহর দিদার বা দর্শন লাভ। সুহাইব রুমী রা. থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, জান্নাতিরা যখন জান্নাতে প্রবেশ করবে তখন আল্লাহ তাআলা বলবেন, তোমরা আমার কাছে আরো কিছু চাও?
জান্নাতিরা
ইসলামে জুমার দিন সর্বশ্রেষ্ঠ দিন। ইদুল ফিতর ও ইদুল আজহার দিনের চেয়েও জুমার দিনের মর্যাদা ও গুরুত্ব বেশি। রাসুল (সা.) বলেছেন,
إِنّ يَوْمَ الْجُمُعَةِ سَيِّدُ الْأَيّامِ وَأَعْظَمُهَا عِنْدَ اللهِ مِنْ يَوْمِ الْأَضْحَى وَيَوْمِ الْفِطْرِ
আরেকটি হাদিসে রাসুল