মানসিক চাপ থেকে হাতাশা ও দুঃশ্চিন্তার সৃষ্টি হয়। তাই মানসিক চাপ থেকে বেঁচে থাকা জরুরি। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে কোনো বিষয়ে মানসিক চাপমুক্ত থাকতে মহান আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতেন। এটি হতে পারে উম্মতে
পরকালের চিন্তা করার মানুষের সংখ্যা খুবই কম। দুনিয়া নিয়েই মানুষ বেশি ব্যস্ত থাকে। অথচ পরকালের চিন্তা-ভাবনায় মহান আল্লাহ তাআলা বান্দার দুনিয়ার সব কাজকেই সহজ করে দেন। পরকালের চিন্তা-ভাবনায় মানুষের দুনিয়ার অনেক পেরেশানি দূর হয়ে যায়।
ইবনে উমার রা: থেকে বর্ণিত- রাসূলুল্লহ সা: লোকদের সামনে দাজ্জাল সংক্রান্ত আলোচনা করে বললেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ কানা নন। সাবধান! মসিহ দাজ্জালের ডান চোখ কানা এবং তার চোখটি যেন (গুচ্ছ থেকে) ভেসে ওঠা আঙ্গুর।’ (অর্থাৎ অন্য
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্ম। মানবজীবনের ছোট-বড় সবধরনের সমস্যার সমাধান ইসলামে বিদ্যমান। অন্য সব বিধানের মতো অর্থনীতির ব্যাপারেও ইসলামে রয়েছে পূর্ণাঙ্গ বিধান। তাই একজন সচেতন মুসলমানের জন্য আবশ্যক হলো, সে অর্থনীতির হালাল-হারামের বিষয়টিও ইসলামের আলোকেই সমাধান
আল্লাহ আমাদের দোয়া করতে বলেছেন। যে পাপ করেছি, মাফ পেতে আল্লাহর সামনে মাথা নত করতে হবে, সঙ্গে বুকে আশা রাখতে হবে—আল্লাহ নিশ্চয়ই মাফ করবেন। আল্লাহ বলেছেন, তাঁকে ডাকতে। ডাকলে তিনি সাড়া দেবেন।
অন্যায় কাজে সহায়তা পেতে
হাদিসের বর্ণনায় এসেছে, আল্লাহ তাআলা নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করার নির্দেশ দিয়েছেন। এখন প্রশ্ন হলো- আত্মীয় স্বজনের জন্য দোয়া করতে কবরের পাশে দাঁড়িয়ে দোয়া করা যাবে কি?
হ্যাঁ, আত্মীয়-স্বজনের জন্য কবরস্থানে গিয়ে
আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, যে ইলম বা জ্ঞান দিয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়, কেউ সে জ্ঞান পার্থিব স্বার্থোদ্ধারের অভিপ্রায়ে অর্জন করলে কিয়ামতের দিন জান্নাতের সুঘ্রাণও পাবে না। - আহমাদ-৮২৫২,
অভিশাপ অনেক সময় হিতে বিপরীত হয়। যে কাউকে অভিশাপ দেওয়া ইসলামের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ কাজ। কোনো মুসলমানকে যেমন অভিশাপ দেওয়া হারাম তেমনি অমুসলিমকেও অভিশাপ দেওয়া যাবে না। কেননা মুমিন মুসলমান অভিশাপ দিলে অনেক সুযোগ থেকে