কোরআনের ঘোষণায় নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন উত্তম চরিত্রের অধিকারী। মহান আল্লাহ বলেছেন,নিশ্চয় আপনি উত্তম চরিত্রের অধিকারী।তিনি ছিলেন বিশ্ববাসীর জন্য অনুসরনীয় ও অনুকরণীয় আদর্শ। অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন,আবশ্যই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের
দোয়া অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। এটি মুমিনদের হাতিয়ার। কেবল দোয়ার মাধ্যমে অসম্ভবকেও সম্ভব করা যায়। এমনকি দোয়ার ফলে ভাগ্যও ঘুরে যায়। সর্বাবস্থায় যারা মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করে, আল্লাহ তাদের ভালোবাসেন। আল্লাহ আমাদের প্রতিটি দোয়াই কবুল
শিরক মারাত্মক অপরাধ। শিরক করলেই মানুষ ইসলাম থেকে বাহির হয়ে যায়। মানুষকে শিরকমুক্ত রাখতে আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অসংখ্য নবি-রাসুল এবং আসমানি কিতাব পাঠিয়েছেন। এ কারণেই শিরকমুক্ত থাকা একটি গুণ। যারা এ গুণ অর্জন করতে
বিনা আমলে সওয়াব পাওয়া বান্দার জন্য আল্লাহর একান্ত অনুগ্রহ। আমল ভালো হোক আর মন্দ হোক, প্রতিটি কাজের বিনিময়েই রয়েছে প্রাপ্তি। আমল যদি ভালো হয়, ফলাফলও হয় ভালো। আর যদি আমল মন্দ হয় তবে তার প্রাপ্তিও
হজরত ওমর ইবনুল খাত্তাব ও হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো বিপদগ্রস্ত ব্যক্তিকে দেখে নিম্নোক্ত দোয়াটি বলবে; তার প্রতি ওই বিপদ কখনো পৌঁছবে না; সে যেখানেই
ছোট্ট একটি হাদিসে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক মুসলমানের প্রতি অন্য মুসলমানের দায়িত্ব তুলে ধরেছেন। তাদের একজনের প্রতি অন্য জনের রয়েছে পাঁচটি অধিকার। সেই অধিকারগুলো কী? এর শিক্ষাই বা কী?
মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। সমাজ জীবনে
বাড়ছে শীত। ঘন কুয়াশায় সূর্যও দেখা যায় না। শীতের তীব্রতায় বস্ত্রহীন অসহায় মানুষের ভোগান্তি চরমে। তাই সাধ্যমতো শীতবস্ত্র দিয়ে শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো খুবই জরুরি। বস্ত্রহীন মানুষকে শীতবস্ত্র দানও ইবাদত। তাতে মহান আল্লাহ মানুষকে পুরস্কৃত
নতুন বছরের শুরুতে নিজেদের ঈমান ও ইসলামের নিরাপত্তার পাশাপাশি জীবনের শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নতির জন্য দোয়া করা জরুরি। পাশাপাশি জিন ও শয়তানের আক্রমণ থেকে মুক্ত থাকতে আল্লাহর কাছে দোয়ার মাধ্যমে বেশি বেশি কান্নাকাটি করা উচিত।
দোয়াটি