মহান আল্লাহ বান্দার কল্যাণে পুরো দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন। আবার বান্দার কাজের হিসাব গ্রহণেও থাকবে সর্বোচ্চ কঠোরতা। পাঁচটি বিষয় মানুষের জন্য গণীতম। যে বিষয়গুলোর ব্যাপার পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব দিতে হবে। যারা সুযোগ বুঝে উক্ত গণীমতকে ইবাদাত-বন্দেগিতে পরিণত
মানুষ মারা গেলে তার আত্মা কি দেহের সঙ্গেই থাকে নাকি অন্য কোথাও রাখা হয়? মৃত্যুর ফেরেশতা কর্তৃক রুহ কবজ থেকে শুরু করে পরবর্তী কবরের অবস্থা, মুনকার নাকিরের প্রশ্ন ও ফয়সালা সম্পর্কিত বিষয়গুলোও একই হাদিসে ওঠে
বান্দা যখন তার রবের সবচেয়ে কাছাকাছি হয়, তখনই দোয়া করার সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত সময়। বান্দা সেজদায় তার রবের সবচেয়ে কাছাকাছি হয়। সুতরাং ঐ সময় সবচেয়ে বেশি দোয়া করার কথা বলেছেন নবিজি। এ সম্পর্কে হাদিসে পাকে
হাসি-কান্না, দুঃখ-বেদনা, আনন্দ-ব্যথা, উত্থান-পতন এসব অবস্থায় কী করতে হবে, এ সম্পর্কে ইসলাম দিয়েছে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা। খুশির সংবাদ শুনলে কী করতে হবে, এ ব্যাপারে সুন্দর আমল প্রকাশ পেয়েছে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনে। খুশির সংবাদ
পরকালই মানুষের আসল ঠিকানা। সবাইকে দুনিয়া ছেড়ে পরকালে যেতে হবে। দুনিয়ার জীবনের সব কর্মকাণ্ডই হবে পরকালের জীবনের সুখ-শান্তির মানদণ্ড। তাই দুনিয়া থেকেই মুক্তির সিদ্ধান্ত নিতে হবে। দুনিয়াতে উত্তম আমল করতে না পারলে পরকালের কঠিন হাশরের
রোগাক্রান্ত হলেই আল্লাহ মানুষের গুনাহ মাফ করে দেন। মানুষের গুনাহ মাফ করে দেওয়ার জন্য তিনি অনেক উপায় অবলম্বনের উপদেশ দিয়েছেন। রোগাক্রান্ত হলে যেখানে গুনাহ মাফ হয় সেখানে কেউ যদি রোগাক্রান্ত হয়ে মারা যায় বা রোগ
মহানবী (সা.)-এর কাছে সাহাবীরা বিভিন্ন সময় ইসলামের নানা বিষয় জানতে চাইতেন। তাদের উত্তরে বিষয়গুলো বিস্তারিত বলতে তিনি। সবচেয়ে সম্মানিত ব্যক্তি কে এমন প্রশ্নের উত্তরে রাসূল (সা.) যা বলেছিলেন:
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূললুল্লাহ
দিনের শুরুতে ফজরের নামাজের সালাম ফেরানোর পরপর এ দোয়া পড়তেন নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। এ আমলটি প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদার। কেননা মুমিন মুসলমানের তো হালাল রিজিক, উপকারী জ্ঞান, কবুলযোগ্য আমলই