আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল (সা.) বলেছেন,
إِنَّ أَحَبَّ أَسْمَائِكُمْ إِلَى اللَّهِ: عَبْدُ اللَّهِ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ তোমাদের নামসমূহের মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় নাম হলো আবদুল্লাহ ও আবদুর রহমান। (সহিহ মুসলিম: ৫৭০৯) এ হাদিস
মু মিন বান্দা সবসময় আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য উদগ্রীব থাকে। যেকোনো আমলের কথা শুনলেই পালন করার জন্য সে তৎপর হয়ে ওঠে। মহান রবের আনুগত্যে নিজেকে সঁপে দেয়। সর্বদা ইবাদতে লেগে থাকে। সব ইবাদতই বান্দাকে আল্লাহর
মানবজীবনের সব দিক ও বিভাগে যাঁকে অনুসরণ করলে মহান আল্লাহর নৈকট্য ও ভালোবাসা অর্জিত হবে তিনি হলেন আমাদের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মহানবি (সা.)। তিনি সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনায় আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ হচ্ছে ঈমানের
হালালভাবে উপার্জিত ধন-সম্পদ মহান আল্লাহর অন্যতম নিয়ামত। তবে একে পরিচালনা করতে হবে মহান আল্লাহর নির্দেশিত পদ্ধতিতে। অন্যথায় এই ধন-সম্পদই মানুষের আজাবের কারণ হতে পারে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর যারা স্বর্ণ ও রৌপ্য পুঞ্জীভূত করে
রাসুল (সা.) বলেছেন, বদ নজর সত্য। ( সহিহ বুখারি: ১০/২১৩) অর্থাৎ এর বাস্তবতা বা কুপ্রভাব আছে। এটা অমূলক ভিত্তিহীন কোনো ধারণা নয়। আরেকটি হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমরা বদনজরের খারাপ প্রভাব থেকে রক্ষার জন্য আল্লাহ
ইসলামের দৃষ্টিতে দান করা শুধু ধনীদের দায়িত্ব নয়; বরং প্রত্যেক মানুষ সামর্থ্য অনুযায়ী দান করবে—এটাই মহান আল্লাহ চান। আর এই দানের সুফল অনেক সময় দুনিয়ায়ই দিয়ে দেওয়া হয়। এক হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে
জানের সদকা মানে আল্লাহর পক্ষ থেকে সুস্থতা, নিরাপত্তা ও হায়াত লাভের কারণে তাঁর শোকরিয়াস্বরূপ কিছু সদকা করা। সাধারণত সদকা বলতে অর্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বোঝানো হয়। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রতিটি ভালো কথা ও ভালো
পৃথিবীতে মৃত্যু এক অনিবার্য সত্য। পরকালীন জীবনই মুমিনের গন্তব্য। তবু প্রিয়জনের বিদায়ে মানুষ ব্যথিত হয়, শোক-সন্তপে সে কাতর হয়। প্রিয়জন হারানো এই শোকাতুর মানুষগুলোর প্রতি ইসলাম ভালোবাসা ও মমত্ব প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে।
মহানবী (সা.) স্বজনহারা মানুষের