সাহাবায়ে কেরামকে উদ্দেশ্য করে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চমৎকার একটি ঘোষণা- যার মাঝে ৪টি গুণ থাকবে, তার হারানোর কিছু নেই। তার দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। দুনিয়াতে সে কোনো কিছু না পেলেও পরকালের সীমাহীন
নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৭টি কাজ করার প্রতি উৎসাহিত করেছেন আর ৭টি কাজ করতে নিষেধ করেছেন। বিষয়গুলো মানুষের স্বাভাবিক জীবনের সঙ্গে জড়িত আর এর মাঝে মানবিকতার বিষয়ও রয়েছে। এ বিষয়গুলোর মধ্যে মহান আল্লাহ রেখেছেন
কারো ওপর বিপদ এলে কীভাবে আল্লাহর সাহায্য চাইবেন তা ঘোষণা করেছেন নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়ার এই আমলটি প্রায় সকলেই জানেন কিন্তু মানেন না। জানলেও অনেকে এর প্রয়োগ করেন না। আবার
হজরত ওসমান ইবনে আফফান রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাগ নিযন্ত্রণের সর্বোত্তম চিকিৎসা হলো চুপ হয়ে যাওয়া। এটি রাগ নিয়ন্ত্রণের সর্বোত্তম আমলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। এ ছাড়াও রাগ নিয়ন্ত্রণের অনেক উপায় আছে্। কী সেই সব উপায়?
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
মহান আল্লাহ বান্দার কল্যাণে পুরো দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন। আবার বান্দার কাজের হিসাব গ্রহণেও থাকবে সর্বোচ্চ কঠোরতা। পাঁচটি বিষয় মানুষের জন্য গণীতম। যে বিষয়গুলোর ব্যাপার পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব দিতে হবে। যারা সুযোগ বুঝে উক্ত গণীমতকে ইবাদাত-বন্দেগিতে পরিণত
মানুষ মারা গেলে তার আত্মা কি দেহের সঙ্গেই থাকে নাকি অন্য কোথাও রাখা হয়? মৃত্যুর ফেরেশতা কর্তৃক রুহ কবজ থেকে শুরু করে পরবর্তী কবরের অবস্থা, মুনকার নাকিরের প্রশ্ন ও ফয়সালা সম্পর্কিত বিষয়গুলোও একই হাদিসে ওঠে
বান্দা যখন তার রবের সবচেয়ে কাছাকাছি হয়, তখনই দোয়া করার সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত সময়। বান্দা সেজদায় তার রবের সবচেয়ে কাছাকাছি হয়। সুতরাং ঐ সময় সবচেয়ে বেশি দোয়া করার কথা বলেছেন নবিজি। এ সম্পর্কে হাদিসে পাকে
হাসি-কান্না, দুঃখ-বেদনা, আনন্দ-ব্যথা, উত্থান-পতন এসব অবস্থায় কী করতে হবে, এ সম্পর্কে ইসলাম দিয়েছে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা। খুশির সংবাদ শুনলে কী করতে হবে, এ ব্যাপারে সুন্দর আমল প্রকাশ পেয়েছে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনে। খুশির সংবাদ