বাড়ছে শীত। ঘন কুয়াশায় সূর্যও দেখা যায় না। শীতের তীব্রতায় বস্ত্রহীন অসহায় মানুষের ভোগান্তি চরমে। তাই সাধ্যমতো শীতবস্ত্র দিয়ে শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো খুবই জরুরি। বস্ত্রহীন মানুষকে শীতবস্ত্র দানও ইবাদত। তাতে মহান আল্লাহ মানুষকে পুরস্কৃত
নতুন বছরের শুরুতে নিজেদের ঈমান ও ইসলামের নিরাপত্তার পাশাপাশি জীবনের শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নতির জন্য দোয়া করা জরুরি। পাশাপাশি জিন ও শয়তানের আক্রমণ থেকে মুক্ত থাকতে আল্লাহর কাছে দোয়ার মাধ্যমে বেশি বেশি কান্নাকাটি করা উচিত।
দোয়াটি
আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন,আমি ইউনুসকে উদ্ধার করেছি এবং এভাবেই আমি আমার মুমিন বান্দাদের উদ্ধার করে থাকি। এজন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, এই দোয়া বিপদগ্রস্তদের দোয়া। ক্রান্তিকালে যে বান্দা আল্লাহকে এই দোয়ার মাধ্যমে স্মরণ
পারস্পরিক হাদিয়া-তোহফা বিনিময় একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পারস্পরিক হাদিয়া বিনিময়ে উৎসাহিত করেছেন। কারণ, এর দ্বারা অন্তরে ভালোবাসা তৈরি হয়। সম্পর্ক দৃঢ় হয়। যেটি দুনিয়ার জীবনে অনেক বড় নেয়ামত। বিপদ-মুসিবত থেকে হেফাজতের
কবরে মৃত ব্যক্তিকে দাফনের কতক্ষণ পর ফেরেশতারা প্রশ্ন করা শুরু করেন? এ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কী বলেছেন?
মৃত ব্যক্তিকে গোসল কাফন জানাজার কাজগুলো ধারাবাহিকভাবে করা হয়। জানাজা শেষ হলে মৃত ব্যক্তিকে কবরে দাফন
সাহাবায়ে কেরামকে উদ্দেশ্য করে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চমৎকার একটি ঘোষণা- যার মাঝে ৪টি গুণ থাকবে, তার হারানোর কিছু নেই। তার দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। দুনিয়াতে সে কোনো কিছু না পেলেও পরকালের সীমাহীন
নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৭টি কাজ করার প্রতি উৎসাহিত করেছেন আর ৭টি কাজ করতে নিষেধ করেছেন। বিষয়গুলো মানুষের স্বাভাবিক জীবনের সঙ্গে জড়িত আর এর মাঝে মানবিকতার বিষয়ও রয়েছে। এ বিষয়গুলোর মধ্যে মহান আল্লাহ রেখেছেন
কারো ওপর বিপদ এলে কীভাবে আল্লাহর সাহায্য চাইবেন তা ঘোষণা করেছেন নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়ার এই আমলটি প্রায় সকলেই জানেন কিন্তু মানেন না। জানলেও অনেকে এর প্রয়োগ করেন না। আবার