যেসব শিশু বুকের দুধসহ তরল খাবার খায়, তাদের প্রস্রাবে কাপড় নাপাক হবে কিনা এ সম্পর্কে অনেকেই সন্দেহে থাকেন। তরল খাবার খাওয়া এসব শিশুদের প্রস্রাব পাক নাকি নাপাক এ নিয়ে হাদিসের সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা রয়েছে। কী সেসব
আল্লাহ তাআলার ঘোষণা, তিনি মুত্তাক্বিদের (পরহেযগার ও সংযমি ব্যক্তির) কোরবানিই কবুল করে থাকেন। কোরবানি হবে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য। সংযম ও তাকওয়া না থাকলে সে কোরবানিতে প্রশান্তি থাকে না। এ জন্য কোরবানিদাতার এমন
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর সাধারণ নিয়মে তাসবিহ-তাহলিল, জিকির-আজকার ও দোয়া পড়তেন। হাদিসের বর্ণনায় ওঠে আসা কমন তাসবিহ-তাহলিল, জিকির-আজকার ও দোয়াগুলো তুলে ধরা হলো-
১. হজরত সাওবান রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, আল্লাহর
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, সন্ধ্যা হলে আল্লাহর নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলতেন-
أَمْسَيْنَا উচ্চারণ : আমসাইনা
অর্থ : আমরা সন্ধ্যায় উপনীতি হয়েছি;
وَأَمْسَى الْمُلْكُ لِلَّهِ، উচ্চারণ : ওয়া আমসাল মুলকু লিল্লাহ
অর্থ : আর
আল্লাহ তাআলা মানুষকে তাঁর দেওয়া সম্পদ থেকে তাঁরই পথে খরচের তাগিদ দিয়েছেন। যার বিনিময়ে রয়েছে সওয়াব। আবার আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগি, তাসবিহ-তাহলিলেও রয়েছে সওয়াব। আবার প্রতিদিনের স্বাভাবিক কাজেও রয়েছে সাদকার সওয়াব। অনেকেই স্বাভাবিক এ কাজগুলোকে সওয়াবের বিষয়
যে কোনো মুহূর্তে মুসলমান বিপদগ্রস্ত হতে পারে। তখন ধৈর্যের সঙ্গে আল্লাহর ওপর ভরসা রেখে বিপদকে মোকাবিলা করতে হয়। আল্লাহ তাআলাই তার বান্দাকে বিভিন্ন উছিলায় বিপদ থেকে উদ্ধারের উপায় বাতলে দেন। কারণ বিপদ যিনি দেন, আবার
বদদোয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়। কেননা নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বদদোয়ার ব্যাপারে সতর্ক করেছেন। বিশেষ করে দোয়া কবুলের মুহূর্তগুলোতেও বদদোয়া করতে নিষেধ করেছেন তিনি। কিন্তু কেন?
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেসব বিষয়ে বদদোয়া করতেন নিষেধ
অর্থনৈতিক সংকট, প্রাকৃতিক দুর্যোগ কিংবা মহামারির কারণে কোরবানি না করে, এ টাকা গরিব-দুঃখীর মাঝে বণ্টন করে দেওয়া যাবে কি? এতে কোরবানি করার বিধান আদায় হবে কি? যদি কেউ কোরবানি না করে টাকা উল্লেখিত প্রেক্ষাপটে খরচ