এমন অনেক কাজ মানুষ করে থাকে, সাধারণ এসব কাজকে ভুল বা অন্যায় মনে করা হয় না বা তাদের কাছে এগুলোকে অন্যায় বা ভুল মনে হয় না। এসব অন্যায় সম্পর্কে কোরআন-সুন্নায় মারাত্মক হুশিয়ারী ও সতর্কবার্তা ঘোষণা
কথা বলার ক্ষেত্রে সাবধান থাকার বিকল্প নেই। মহান আল্লাহর ব্যাপারে কথা বলার আগে চিন্তাভাবনা করেই কথা বলতে হবে। কারণ এমন কোনো কথা বলা যাবে না; যে কথার কারণে কারো দুনিয়া ও পরকাল ধ্বংস হয়ে যায়।মহান
আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, আমাদের কারো অসুখ হলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রোগীর শরীরে তাঁর ডান হাত বুলিয়ে দিয়ে বলতেন- হে মানুষের রব! এ ব্যক্তির রোগ দূর করে দাও। তাকে নিরাময় করে দাও৷ নিরাময়
দাউদ আলাইহিস সালামের শরিয়তে আল্লাহর ইবাদাতের নির্ধারিত দিন ছিলো শনিবার। সে দিনের হুকুম অমান্য করায় আল্লাহ সে জাতির আকৃতিতে পরিবর্তন ঘটিয়ে বানরের আকৃতি করেছিলেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর কাছে তাঁর উম্মতের আকৃতি পরিবর্তনের
মানুষ প্রতিদিনই খায়, ঘুমায় কিংবা বিভিন্ন কাজ করে। নিত্যদিনের এসব কাজের মাঝে এমন কিছু কাজ আছে যা করতে নিষেধ করেছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আবার কিছু কাজ না করার ব্যাপারে কোরআনুল কারিমের দিকনির্দেশনাও আছে।
কথা কম বলা সুন্নাত ও ইবাদত। তাই বেশি কথা না বলে নীরব বা চুপ থাকা উত্তম। অনেকেই কম কথা বলা লোককে পছন্দ করেন না। কারণ তারা মনে করেন কথা কম বলা অহংকারীর লক্ষণ। প্রকৃতপক্ষেই কি
সালাম একটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত আমল ও ইবাদত। সুন্নাত এ আমলটি করতে গিয়ে কেউ কাউকে সালাম দিলে এর জবাব দেওয়া ওয়াজিব বা আবশ্যক হয়ে যায়। সালামের অনেক উপকারিতা ও ফজিলত রয়েছে। একটি চমৎকার একটি ফজিলত হলো-
খাবার-পানীয় গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত আমল। খাওয়ার শুরুতে কেউ তা বলতে ভুলে গেলে খাবার মাঝে যখনই স্মরণ হবে তখনই তা পাঠ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কিন্তু কোনও হালাল