মানুষ রাগের বশীভূত হয়ে যেসব কথাবার্তা বলে, সীমালংঘন করে যেসব কথা বলে; যার পরিণাম পরবর্তীতে ভয়বহ সামাজিক অশান্তি ও মারামারির সৃষ্টি হয় ইসলামি শরিয়তে সেসব কথাবার্তা হারাম বা নিষিদ্ধ। সেসব কথাবার্তা কী?
গালিগালাজ, অশালীন ও অশ্লীল
নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুই সময়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করার প্রতি তাগিদ দিয়েছেন। যে সময় দোয়া করলে মহান আল্লাহ বান্দার সে দোয়া ফিরিয়ে দেন না বা খুব কমই ফিরিয়ে দেন। সেই সময় দুটি কখন?
হজরত
ঘুম আল্লাহ তাআলার একটি নেয়ামত। তিনি রাতকে ঘুমের জন্য সৃষ্টি করেছেন। আবার রাতের কিছু সময় তাকে স্মরণ ও তাঁর ইবাদতের কথাও বলেছেন। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে ঘুমের আগের এক আমলে ২টি নেয়ামত দান করবেন। সেই আমল
প্রতিটি সৎ কাজের বিনিময়েই মহান আল্লাহ মানুষের প্রতি অনুগ্রহ নাজিল করেন। মানুষের প্রতি দয়া করাও মহান আল্লাহর এক বড় অনুগ্রহ। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে পাকে মানুষের প্রতি দয়া করার বিশেষ ফজিলত ও মর্যাদা
ছোট্ট একটি দোয়া। উম্মতে মুসলিমার জন্য শিক্ষা। মনের অজান্তে কিংবা যে কোনো সময় কোনো অন্যায় বা গুনাহ হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা মুমিনের গুণ। মনের অজান্তে যেভাবে সামান্য ভুলে ক্ষমা প্রার্থনা
যেসব শিশু বুকের দুধসহ তরল খাবার খায়, তাদের প্রস্রাবে কাপড় নাপাক হবে কিনা এ সম্পর্কে অনেকেই সন্দেহে থাকেন। তরল খাবার খাওয়া এসব শিশুদের প্রস্রাব পাক নাকি নাপাক এ নিয়ে হাদিসের সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা রয়েছে। কী সেসব
আল্লাহ তাআলার ঘোষণা, তিনি মুত্তাক্বিদের (পরহেযগার ও সংযমি ব্যক্তির) কোরবানিই কবুল করে থাকেন। কোরবানি হবে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য। সংযম ও তাকওয়া না থাকলে সে কোরবানিতে প্রশান্তি থাকে না। এ জন্য কোরবানিদাতার এমন
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর সাধারণ নিয়মে তাসবিহ-তাহলিল, জিকির-আজকার ও দোয়া পড়তেন। হাদিসের বর্ণনায় ওঠে আসা কমন তাসবিহ-তাহলিল, জিকির-আজকার ও দোয়াগুলো তুলে ধরা হলো-
১. হজরত সাওবান রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, আল্লাহর