প্রকৃত ঈমানদারের বৈশিষ্ট্য হলো নিজে থেকে কারো সম্মানে আঘাত না করা, আর কেউ যদি তার সামনে অন্যের সম্মানহানি করে তাহলে যথাসাধ্য তা রুখে দেওয়া। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন,প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তির রক্ত (জীবন), ধন-সম্পদ ও
ফাতেমা বিনতে হামাদ আল-ফুদাইলিয়া (রহ.) ছিলেন হিজরি ত্রয়োদশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ মুসলিম নারী পণ্ডিত। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এই নারী ছিলেন একই সঙ্গে হাদিসবিশারদ, আইনবিদ ও সুফিসাধক। তিনি ইরাকের ‘আল জুবাইর’ জেলায় জন্মগ্রহণ করায় তাঁকে ‘জুবাইরিয়া’ও বলা
জীবনে সময়ের গণনা মাত্র। সময়ের অপচয় করার অর্থ হলো জীবন অপচয় করা। ইসলাম অন্য সব কিছুর মতো সময় অপচয় করতে নিষেধ করে। যারা সময়ের মূল্য বুঝতে না পেরে তা অপচয় করে তাদের ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর
আয়েশা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, বিদায় হজের বছর আমরা নবী সা:-এর সাথে বের হই। আমাদের মধ্যে কেউ কেবল ওমরাহর ইহরাম বাঁধলেন, আর কেউ হজ ও ওমরাহ উভয়টির ইহরাম বাঁধলেন। আর কেউ শুধু হজের ইহরাম
মুগিরাহ বিন সাঈদ থেকে বর্ণিত- রাসূলুল্লাহ সা: থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন : আল্লাহ তায়ালা তোমাদের ওপর হারাম করেছেন, মা-বাবার নাফরমানি করা, কন্যাসন্তানকে জীবিত কবর দেয়া, সৎ পথে দান বন্ধ করা এবং দাও দাও বলাকে (বেশি
আবু ইবরাহিম আব্দুল্লাহ ইবনু আবি আওফা রা: থেকে বর্ণিত- শত্রুর সাথে মোকাবেলার কোনো একদিন রাসূলুল্লাহ সা: অপেক্ষা করলেন (অর্থাৎ যুদ্ধ করতে বিলম্ব করলেন)। অবশেষে যখন সূর্য ঢলে গেল, তখন তিনি লোকদের মধ্যে দাঁড়িয়ে বললেন, ‘হে
আল্লাহর রাসূল (সা:) বলেছেন,দুজন মহিলা ছিল,তাদের সাথে দুটি সন্তানও ছিল। হঠাৎ একটি বাঘ এসে তাদের একজনের ছেলেকে নিয়ে গেল। সঙ্গের একজন মহিলা বলল,তোমার ছেলেটিকেই বাঘে নিয়ে গেছে। অন্য মহিলাটি বলল,না,বরং বাঘে তোমার ছেলেটি নিয়ে গেছে।