প্রশ্ন: হাঁস-মুরগি কিনে আমরা সাধারণত দোকানেই সেগুলোকে বিক্রেতাদের দিয়ে জবাই ও ড্রেসিং করাই। তারা অনেক সময় নাড়িভুড়ি বের না করেই ড্রেসিং করে। প্রশ্ন হলো, নাড়িভুড়ি বের না করে গরম পানিতে ড্রেসিং করলে কি হাঁস-মুরগি নাপাক
দান করা, আল্লাহর পথে খরচ করা অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ আমল। কোরআনে আল্লাহ তার সন্তুষ্টির জন্য সদকাকারীদের, তার পথে খরচকারীদের তার সন্তুষ্টি, সওয়াব ও জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, যারা আল্লাহর রাস্তায় তাদের সম্পদ ব্যয় করে,
আজকাল একটি প্রবণতা অনেক বেশি লক্ষ করা যাচ্ছে যে মানুষ কোনো অন্যায় কাজ হতে দেখেও নির্লিপ্ত থাকে। অনেক নামাজি দ্বিনদার মানুষও এটা মনে করে চুপ থাকে যে এটি তার ব্যক্তিগত বিষয়, তাতে হস্তক্ষেপ করা যাবে
আনন্দ-সুখ কিংবা দুঃখ-কষ্ট সবই মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে। আনন্দের মুহূর্তে যেমন তাঁর প্রশংসা করা কর্তব্য তেমনি দুঃখ-কষ্টের সময়েও তার কাছে আত্মসমর্পণ করা জরুরি। তাই রাসুল (সা.) কোনো আনন্দের কোনো কিছু দেখলে বলতেন - (الْحَمْدُ لِلَّهِ
মহানবীর (সা.) প্রিয় সাহাবি আবু সালামা (রা.) শহীদ হওয়ার পর তিনি যখন তাকে দেখতে যান, তখন তিনি তার জন্য এভাবে দোয়া করেন,
اللَّهُمَّ اغْفِرْ لأَبِي سَلَمَةَ وَارْفَعْ دَرَجَتَهُ فِي الْمَهْدِيِّينَ وَاخْلُفْهُ فِي عَقِبِهِ فِي الْغَابِرِينَ وَاغْفِرْ
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে পছন্দ করে তাকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হোক এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হোক, তার মৃত্যু যেন এমন অবস্থায় হয় যে, সে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ইমান রাখে এবং অন্যের সাথে
পবিত্র কোরআন শুধু একটি ধর্মগ্রন্থ নয়, এটি চিরন্তন সত্য ও সার্বজনীন এক জীবনবিধান। এতে আছে ঈমান, আমল, ন্যায়, নীতি, বিজ্ঞান ও ইতিহাস। শুধু অতীতের শিক্ষা নয়; বর্তমান ও ভবিষ্যতেরও পথনির্দেশ। তাই এই কোরআন শুধু পাঠের
আল্লাহর ইবাদত করার জন্য মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে। এ ইবাদত করার জন্য যেসব গুণ প্রয়োজন তার একটি আখলাকে হাসানা। ইসলামের দেয়াল দাঁড়িয়ে আছে আখলাকে হাসানার সুন্দর কর্মকাণ্ডের ওপর। মহান আল্লাহর ঘোষণা, ‘আপনি অবশ্যই মহান চরিত্রে








