ইবনে তুফাঈল ছিলেন একজন মুসলিম বহুবিদ্যা- বিশারদ। তিনি একাধারে লেখক, দার্শনিক, ধর্মতত্ত্ববিদ, চিকিৎসক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও উজির ছিলেন। তিনি বিশ্বের প্রথম দার্শনিক উপন্যাস বা দর্শন ভিত্তিক উপন্যাস "হাই ইবনে ইয়াকজান" রচনার জন্য খ্যাতি লাভ করেছিলেন। পাশ্চাত্য
সফরের ক্লান্তি ও কষ্ট বিবেচনা করে ইসলাম মুসাফিরদের শরিয়ত পালনে কিছু ছাড় দিয়েছে। যেমন রমজানের ফরজ রোজা মুসাফিররা চাইলে ভেঙে পরে কাজা করে নিতে পারেন, জুমার নামাজ ও কুরবানি মুসাফিরদের ওপর ওয়াজিব নয়। এ ছাড়া
ইসলামে শপথ শুধু আল্লাহর নামেই করতে হয়। আল্লাহ ছাড়া কারো নামে শপথ করা হারাম ও ছোট শিরক যা বড় গুনাহসমূহের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহর ছাড়া যে কোনো ব্যক্তি বা বস্তু যেমন ফেরেশতা, নবিজি (সা.), কাবা, আমানত, নামাজ,
যারা জিলহজ মাসের ১০, ১১ ও ১২ তারিখে নিজেদের নিত্য প্রয়োজনীয় খরচ ছাড়া অতিরিক্ত সাড়ে সাত তোলা সোনা বা এর সমমূল্যের মালিক হয়, হানাফি মাজহাব অনুযায়ী তাদের ওপর কোরবানি করা ওয়াজিব।কোরবানিদাতা যে দেশে বা এলাকায়
সুমাইয়া বিনতে খাইয়াত ইসলামে সর্বপ্রথম নারী শহীদ। তিনি অপর ধৈর্যশীল ঈমানদার শহীদ ইয়াসের ইবন আমের এর স্ত্রী এবং আম্মার ইবন ইয়াসের রাদিয়াল্লাহু আনহুর মাতা। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে এ বলে জান্নাতের ঘোষণা দেন।
খাদীজা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামদুনিয়াতেই জান্নাতের একটি ঘরের সুসংবাদ দিয়েছেন। প্রমাণ-আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামখাদিজা ˆরাদিয়াল্লাহু আনহাকে জান্নাতে একটি ঘরের সু-সংবাদ দিয়েছেন।”
“আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন, আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতেআয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন ফাতেমা পায়ে হেটে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দরবারে আসছিলতার হাটা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাটার মতই ছিল। তাকে দেখে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, স্বাগতম
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুনিয়াতে যে সব নারী ও পুরুষদের জান্নাতি বা জাহান্নামী বলে ঘোষণা করেছেন বা যারা দুনিয়াতে জীবিত থাকতেই জান্নাতলাভের সু-সংবাদ অথবা জাহান্নামের দুঃসংবাদ পেয়েছেন এ নিবন্ধে আমরা তাদের নাম দলিল-প্রমাণ সহকারে