মাহে রামাযান আল্লাহ্ তাআলার পক্ষ থেকে একটি বরকতময় মাস। এ মাসকে আল্লাহ্ তাআলা খুবই ভালবাসেন। এমাসের মর্যাদায় তিনি তাঁর রহমতের ভাণ্ডার উন্মোচন করে দেন। করুণা ও নেয়ামতের আধার জান্নাতের দরজা সমূহ খুলে দেন। শাস্তি ও
রহমত ক্ষমা ও নাজাতের মাস রমজান। বিগত জীবনের গোনাহ মাফের মাস রমজান। জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির মাসও রমজান। হাদিসের পরিভাষায় তা সুস্পষ্ট। হাদিসে পাকে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ মাসের ব্যাপারে যে সতর্কতায়
ফিতরা আদায় করার উত্তম সময় হচ্ছে ঈদের দিনে ঈদের নামাযে বের হওয়ার পূর্বক্ষণে। অর্থাৎ ফিতরা দিয়ে নামায পড়তে যাওয়া। ইবনে উমার থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যাকাতুল ফিতর আদায় করার আদেশ দেন লোকদের নামাযে বের
ভোর রাতে সাহরি ও দিনশেষে ইফতার করা রোজার দুটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ ও ইবাদত। উভয় কাজের মাধ্যমেই পূর্ণ হয় রোজা। রমজানজুড়ে এই কাজ দুটির রয়েছে আলাদা গুরুত্ব ও তাৎপর্য। কেননা রাতের সাহরি খাওয়া সুন্নাত ও কল্যাণের।
আল্লাহ তাআলার অপার কৃপায় পবিত্র মাহে রমজানের রহমতের দশকের রোজা আমরা অতিবাহিত করার সৌভাগ্য পাচ্ছি, আলহামদুলিল্লাহ। রমজান মাস আল্লাহ পাকের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একটি বড় নেয়ামত। রমজানের রোজার মাধ্যমে আমরা সহজেই আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ
তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি এ (রমজান) মাস পাবে সে যেন রোজা পালন করে। রমজান মাসের রোজা রাখা ফরজ। যারা অসুস্থ, মুসাফির বা শরিয়তের আলোকে সমস্যাগ্রস্ত; তাদের জন্য এমনিতেই ছাড় রয়েছে। কিন্তু সমস্যা ছাড়া ইচ্ছাকৃতভাবে রমজানের
রমজান মাসে রোজাদারকে ইফতার করানো হলো মুমিনের বিশেষ আমল। এ আমলের বিনিময়ে মহান আল্লাহর কাছে আছে বিশেষ পুরস্কার ও সাওয়াব। রোজাদারকে ইফতার করানো প্রসঙ্গে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিশেষ দুইটি পুরস্কারের কথা বলেছেন।
মুসলিম নারী-পুরুষের ওপর রমজানের রোজা রাখা ফরজ। কিন্তু মুসলিম হলেই কি রমজানের রোজা রাখা বাধ্যতামূলক? নাকি এরমধ্যেও বিধি নিষেধ আছে? ইসলামি শরিয়তে রমজানের রোজা রাখার ব্যাপারে নির্দেশনাই বা কী?রমজানের রোজা ফরজ ইবাদত ও আল্লাহর নির্দেশ।