চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে রোজা পালন করবে মুসলিম উম্মাহ। মঙ্গলবার (১৩ এপ্রিল) মোতাবেক ২৯ শাবান। এদিন সন্ধ্যায় রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেলে ওই রাতেই তারাবিহ এবং পরের দিন বুধবার (১৪ এপ্রিল) রোজা পালন করবে
বরকতময় মাস রমজান। এ মাসের রোজা পালনের মাধ্যমে মুমিন বান্দার জন্য যেসব অতুলনীয় প্রাপ্তি রয়েছে তা সুস্পষ্ট ভাষায় তুলে ধরেছিলেন বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি শাবান মাসের শেষ দিন সাহাবায়ে কেরামের উদ্দেশ্যে রমজানের প্রাপ্তিগুলো
নামাজ রোজা জাকাতের মতো রমজানের রোজা রাখা ফরজ ইবাদত। সঙ্গত কারণ ছাড়া যে কোনো ফরজ রোজা ভাঙা বা নষ্ট করা কবিরা গোনাহ। ইচ্ছাকৃত ফরজ রোজা নষ্ট করলে কাজা ও কাফফারা উভয়টিই আদায় করতে হয়।
ইসলামের মৌলিক ইবাদতসমূহ তথা নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত, জিহাদ ইত্যাদি মহানবী সা:-এর মাদানি জীবনে ফরজ হয়। নামাজ হিজরতের ১১ মাস আগে রজবের ২৭ তারিখে মেরাজের রাতে ফরজ হয়, তবে পড়ার নির্দেশ হয় প্রথম হিজরিতে। জিহাদ