রোজাদারের কাছে ৬ রোজা অতি পরিচিত। গ্রাম-গঞ্জে এখনও ঈদ পরবর্তী এ রোজাকে ৬ রোজা হিসেবেই বেশি চেনে। শাওয়াল মাসের ফজিলত ও মর্যাদাপূর্ণ এ ৬ রোজার রয়েছে অনেক সওয়াব ও ফজিলত। এ রোজাগুলো পালনে বছরজুড়ে রোজার
মাহে রমজান নিজেকে পুনর্গঠন করার মাস। নিজেকে বদলে ফেলার মাস। উত্তম চরিত্র গঠনের মাস। এ মাসে এমন প্রশিক্ষণ নিতে হবে, যার মাধ্যমে বাকি মাসগুলো সঠিকভাবে পরিচালিত হয়। কাজেই এ সময় আমাদের সুন্দর চরিত্র গঠনের অনুশীলন
নারীরা নিজ ঘরে বা নির্দিষ্ট কক্ষে ইতেকাফ করবেন। প্রাকৃতিক প্রয়োজন ও একান্ত প্রয়োজন ছাড়া ওই ঘর বা কক্ষ থেকে বেরুবেন না। অজু-ইস্তিঞ্জার জন্য বাইরে বেরুলে কারও সঙ্গে কথাবার্তা বলবেন না বা সালাম-কালাম করবেন না।তবে দরকার
এক মুসলমান আরেক মুসলমানের আয়না স্বরূপ। একজন রোজাদার আরেক জন রোজাদারের জন্য রহমত বরকত পাওয়ার মাধ্যম আবার গুনাহ মাফের উপায়। পরস্পর দোয়া করলে আল্লাহ উভয়কে কল্যাণ দান করবেন। রমজানে এ সুযোগ সবচেয়ে বেশি। এ সময়টিতে
পবিত্র রমজান মাস অগণিত নেকি অর্জনের মাস। তাই এ মাসে নেকি অর্জনের কোনো পন্থাই হাত ছাড়া করা উচিত নয়। সাধারণত বেশি সওয়াবের আশায় এ মাসে বিত্তবানরা জাকাত আদায় করে থাকে। যাদের ওপর জাকাত ফরজ নয়,
প্রশ্ন : রোজা রেখে রোজার দিনে যদি কেউ স্বপ্নে পানাহার করে কিংবা কারও স্বপ্নদোষ হয়, তাহলে তার রোজার কোনো ক্ষতি হবে? উত্তর : রোজা অবস্থায় দিনের বেলায় পানাহার করতে স্বপ্নে দেখলে বা স্বপ্নদোষ হলে রোজার
মাহে রমজানের অন্যতম বিধান সিয়াম সাধনা। এর জন্য প্রয়োজন সংযম। এ মাসে কিছু বর্জনীয় এমন রয়েছে, যা রোজার দিনে আমাদের অজান্তেই ঘটে যায়। তখন রোজা ভেঙে যায় এবং সেই রোজার কাজা ও কাফফারা উভয়টি আবশ্যক
সাধারণ অবস্থায় পানাহার ও স্ত্রী গমন হালাল হওয়া সত্ত্বেও রমজানে দিনের বেলা এগুলো থেকে বিরত থেকে তাকওয়ার অনুশীলন করা হয়। তা এভাবে যে, আল্লাহর নির্দেশের কারণে পুরো বছর যা হালাল ছিল, তা-ই হারাম হয়ে গেছে।