চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বৃহস্পতি কিংবা শুক্রবার রমজানের রোজা শুরু হবে। রমজান এমন একটি মাস, যার রয়েছে এত এত বৈশিষ্ট্য, এত এত মাহাত্ম্য। এই মাসকে কী দিয়ে বরণ করবে মুমিন মুসলমান? কোন জিনিস দিয়ে তাকে
রমজান আসার আগে প্রস্তুতি মানে খাবারের বিশাল সমাহার সংগ্রহের প্রস্তুতি নয়; বরং আত্মিকভাবে নিজেকে প্রস্তুত করাই মূল বিষয়। দুঃখজন হলেও সত্য, মানুষ আত্মিক প্রস্তুতি বাদ দিয়ে খাবারের আয়োজনের দিকেই বেশি ঝুঁকে পড়ে।মুমিন মুসলমানের জন্য জরুরি
আগামী ৭ মার্চ শবে বরাত। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দেশের আকাশে শাবান মাসের চাঁদ দেখায় এই তারিখ ঘোষণা করে চাঁদ দেখা কমিটি। সেই হিসাবে বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) থেকে শাবান মাস গণনা শুরু হয়েছে। চাঁদের হিসাব অনুযায়ী
চলছে রমজানের প্রস্তুতিমূলক মাস শাবান। এই মাস শেষ হলেই মহিমান্বিত মাস রমজান শুরু হবে। চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে যেমন রোজা শুরু বা শেষ হওয়ার তারিখ নির্ধারিত হয়, তেমনি সূর্যের উদয় বা অস্ত যাওয়ার ওপর
পবিত্র রমজান মাস মুসলিম উম্মাহর দরজায় কড়া নাড়ছে। আর একমাসও বাকি নেই। আর কয়দিন পরেই আল্লাহ তাআলার রহমত বরকত মাগফেরাত নাজাতসহ অনেক কল্যাণের মাস রমজানুল মোবারক শুরু হবে। রমজানের অবিরত বরকত ও কল্যাণ পেতে হলে
ফজিলতপূর্ণ মাস শাবান শুরু হয়েছে। নফল রোজার জন্য শ্রেষ্ঠ ও গুরুত্বপূর্ণ মাস এটি। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রেখেছেন। তাই মুমিন মুসলমানের জন্য শাবান মাসের রোজা পালনের আমল অনেক
রজব মাসে রোজা পালনের ব্যাপারে স্বতন্ত্র কোন ফজিলত বর্ণনা করা হয় নি। বরং অন্যান্য মাসের মতই তাতে এবাদত করা হবে, রোজা রাখা হবে- যেভাবে রাখা হয় অন্যান্য মাসে। পেশাদার ওয়ায়েজ ও গল্পকার ভণ্ড ধার্মিকরা এর
রমজান মাসজুড়ে রোজা রেখেছি আমরা। রমজানের পর ঈদ উৎসবও শেষ হয়েছে। মুসলিম উম্মাহ আল্লাহর বিধান পালনের পর আবার খাওয়া-দাওয়া শুরু করেছে। রোজার পর খাওয়া-দাওয়া, আনন্দ-বিনোদন সবই ছিল ইবাদতের অংশ। পুরো রমজান মাস রোজা পালন হয়ে