সারাদিন আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখে ইফতার করা সুন্নাত। এটি রোজাদারের জন্য বরকতময় ও গুনাহ মাফের মাধ্যম। আল্লাহর কাছে ক্ষমা পেতে ইফতারের সময়ের ছোট্ট একটি দোয়া আছে। হাদিসে আছে ইফতারের সময়ের দোয়া আল্লাহ কবুল করেন।
সুস্থ, প্রাপ্ত বয়স্ক মুসলিম নারী-পুরুষের ওপর রমজানের রোজা রাখা ফরজ। কিন্তু মুসলিম হলেই কি রমজানের রোজা রাখা বাধ্যতামূলক? নাকি এরমধ্যেও বিধি নিষেধ আছে? ইসলামি শরিয়তে রমজানের রোজা রাখার ব্যাপারে দিকনির্দেশনাই বা কী?
রমজানের রোজা ফরজ ইবাদত
আল্লাহ তাআলা বরকতময় রমজান মাসকে মুসলিম উম্মাহর জন্য রহমত মাগফেরাত ও নাজাতের উসিলা বানিয়েছেন। রমজান মাসে প্রত্যেক রোজাদার বিশেষ গুণের অধিকারী হবে। বিশেষ গুণগুলো কী?
নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর কোরআন নাজিলের পবিত্র মাস রমজান।
সন্ধ্যায় রমজানের চাঁদ দেখার উপদেশ দিয়েছেন নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। এমনকি সাহাবায়ে কেরামকে চাঁদ দেখতে বলতেন। চাঁদ দেখলে দোয়া পড়তে বলেছেন তিনি। আজ চাঁদ দেখা গেলে রাতেই তারাবিহ নামাজ পড়বে। শেষ রাতে সেহরি খাবে।
রমজানের
আল্লাহ তায়ালা যতসব ইবাদত তাঁর মু’মিন বান্দাদের ওপর ফরজ করেছেন, এর পেছনে কোনো না কোনো উদ্দেশ্য নিহিত রয়েছে। এ হিসেবে মু’মিনদের ওপর রোজা ফরজ করার পেছনেও রয়েছে আল্লাহর মহান উদ্দেশ্য।
১. তাকওয়ার গুণে গুণান্বিত করা :
আসন্ন রমজান উপলক্ষে ইসরাইলি খেজুর বয়কটের আহ্বান জানিয়েছে ‘ফ্রেন্ডস অব আল-আকসা’ নামের একটি ব্রিটিশ সংগঠন। তারা রোজায় সেখানকার মুসলিমদের অবৈধ রাষ্ট্রটির খেজুর না কেনার অনুরোধ জানিয়েছে। সোমবার আলজাজিরা জানায়, সংগঠনটির পক্ষ থেকে ইসরাইল এবং
রোজার বিধান শুধু উম্মতে মুহাম্মাদির জন্যই নয়, বরং এ বিধান ছিল সব যুগের মানুষের জন্য। তবে রোজার এ বিধান সবার প্রতি একরকম ছিল না। বিভিন্ন জাতির প্রতি রোজার বিধান ছিল বিভন্ন রকম। সব নবি-রাসুল আলাইহিমুস
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বৃহস্পতি কিংবা শুক্রবার রমজানের রোজা শুরু হবে। রমজান এমন একটি মাস, যার রয়েছে এত এত বৈশিষ্ট্য, এত এত মাহাত্ম্য। এই মাসকে কী দিয়ে বরণ করবে মুমিন মুসলমান? কোন জিনিস দিয়ে তাকে