রমজান মাসের আগমনে মুসলিমগণ আনন্দ প্রকাশ করে থাকেন। আনন্দ প্রকাশ করাই স্বাভাবিক স্বতঃস্ফূর্ততা। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন :— قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِمَّا يَجْمَعُونَ (يونس: ৫৮) বল, এটা আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়ায়। সুতরাং
সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে রোজা সমাপ্ত করার উদ্দেশ্যে পানাহার করাকে ইফতার বলে। আর পানাহার সামগ্রীকে বলা হয় ইফতারি। সময় হওয়ার সঙ্গে দ্রুত ইফতার করা রোজার গুরুত্বপূর্ণ আমল।
আল্লাহ তাআলার হুকুম পালনার্থে সারাদিন রোজা রাখার পর যখন আল্লাহর
আলহামদুলিল্লাহ, প্রতি বছরের মতো এবারো পেয়েছি মাহে রমাজান। আল্লাহ বলেন- হে ঈমানদাররা! তোমাদের প্রতি রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন তোমাদের আগের লোকদের প্রতি ফরজ করা হয়েছিল, যাতে তোমরা মুত্তাকি হতে পারো। (সূরা বাকারাহ-১৮৩) এই মাসে
আল্লাহর ফরজ বিধান হলো রোজা পালন করা। ইসলাম কখনো মানুষের শক্তি, সামর্থ্য ও সাধ্যের বাইরে কোনো বিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়নি। আল্লাহ তাআলা বলেন, আল্লাহ কারও ওপর এমন কষ্টদায়ক দায়িত্ব অর্পণ করেন না, যা তার সাধ্যাতীত।
রহমত, মাগফেরাত আর নাজাত এই তিন ভাগে বিভক্ত রমজানের মধ্যভাগ মাগফেরাতের আজ প্রথম দিন। পরম রবের প্রতি আত্মসমর্পিত ও আত্মনিবেদিত বান্দার জন্য সর্বাগ্রগণ্য আরাধ্য বিষয় হলো মাগফেরাত বা ক্ষমা। মাগফেরাতের পূর্বশর্ত হলো ইবাদত। আদ দোয়াউ
রমজান মাসে যারা অসুস্থ বা পীড়িত, অতিশয় বৃদ্ধ, যাদের দৈহিক ভীষণ দুর্বলতার কারণে রোজা পালন করা খুবই কষ্টদায়ক হয় এবং যারা ভ্রমণে থাকার কারণে রোজা পালন করতে পারে না, তাদের জন্য রোজার কাজা, কাফফারা ও
রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাতের মাস রমজান। রমজানের রোজা পালনের মাধ্যমে দিনগুলো অতিবাহিত করছে রোজাদার। রমজান মাসে নফল ইবাদতকে ফরজের মর্যাদা দেওয়া হয় তাই বেশি বেশি নফল ইবাদত-বন্দেগি করা উচিত। নফল ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে ফরজ ইবাদতের
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, হে ইমানদারগণ তোমাদের ওপর রমজানের রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর, যাতে করে তোমরা মুত্তাকি হতে পার (সুরা বাকারা-১৮৩)। সুতরাং শুধু আমাদের ওপর নয়, আমাদের পূর্ববর্তী