হাদিসে পাকে রোজাদারের জন্য বিভিন্ন ধরনের পুরস্কার ও প্রতিদানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। রোজা রাখার সে প্রতিদান বা পুরস্কারগুলো কী?
রোজা কেয়ামতের দিনের সুপারিশকারী
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, রোজা ও কোরআন কেয়ামতের দিন বান্দার জন্য
সিয়াম সাধনার মাস রমজান। এটি সংযমের মাস। এ মাসে কিছু কাজ আছে যা বর্জনীয়। যদি রোজার দিনে এসব কাজ ঘটে যায় তবে রোজা ভেঙে যাবে এবং এর কাজা-কাফফারা অবশ্যই দিতে হবে। কাজগুলো কী?
১. স্ত্রী সহবাস
আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূল সা: বলেছেন, ‘তিন লোকের দোয়া ফিরিয়ে দেয়া হয় না- ১. রোজাদারের দোয়া যখন সে ইফতার করে; ২. ন্যায়পরায়ণ শাসকের দোয়া ও ৩. মাজলুম বা অত্যাচারিতদের দোয়া। অত্যাচারিতের
আল-ফুরকান যা আল-কুরআনের অপর নাম। যার অর্থ হলো- সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী। নাজিল হয়েছিল রমজানের এক মহিমান্বিত রজনীতে, নাম তার লাইলাতুল কদর। আল্লাহ তায়ালা বলেন- রমজান তো সেই মাস, যে মাসে কুরআন নাজিল করা হয়েছে, যা মানবজাতির
এক. আল্লাহ রাব্বুল আলামিন নিজের সাথে সিয়ামের সম্পর্ক ঘোষণা করেছেন। এমনিভাবে তিনি সকল ইবাদত-বন্দেগি থেকে সিয়ামকে আলাদা মর্যাদা দিয়েছেন। যেমন তিনি এক হাদিসে কুদসিতে বলেন :
كل عمل ابن آدم لـه إلا الصيام، فإنه لي وأنا أجزى
আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্ক, বুদ্ধিমান, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী সব মুসলমান নারী-পুরুষদের ওপর রমজানের রোজা রাখাকে ফরজ করেছেন। আবার অসুস্থদের জন্য রোজার বিধান শিথিল করেছেন। অসুস্থদের রোজার বিধান কী?
ইসলাম এক ভারসাম্যপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। যার মাঝে কোনো
রমজান ও জুমা একত্রিত হয়ে বিশেষ ইবাদতের দিনে পরিণত হয়। রোজাদার মুমিন মুসলমানের কাছে রমজানের জুমার দিনগুলোর মর্যাদা অনেক বেশি। কোরআনুল কারিমে জুমার গুরুত্ব তুলে ধরে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন- یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا نُوۡدِیَ لِلصَّلٰوۃِ
সমস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহ তাআলার যিনি রমজানকে শ্রেষ্ঠ মাস বানিয়েছেন এবং সে সময় ভাল কাজের প্রতিদান বাড়িয়ে দিয়েছেন।মেঘমালার ন্যায় দিনগুলি অতিবাহিত হচ্ছে। বছর খুব দ্রুত কেটে যাচ্ছে। আর আমরা জীবন চলার পথে অলস সময় কাটাচ্ছি।