রোজা একটি শারীরিক ইবাদত এবং মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের অন্যতম মাধ্যম। এর ইহকালীন ও পরকালীন উপকারিতা অপরিসীম। কারণ রোজাদারদের মহান আল্লাহ বিশেষ সংবর্ধনা দেবেন। বিশেষ পুরস্কারে পুরস্কৃত করবেন। আবার শারীরিক সুস্থতার জন্যও রোজা অনেক উপকারী।
বিবরণ: বর্তমান যুগের মত আগে এভাবে রক্তদান কর্মসূচীর বন্দোবস্ত ছিল না। বর্তমানে ব্লাড ব্যাংক নির্মিত হয়েছে, যার প্রধান উৎসই হচ্ছে, রক্তদান। কারণ, কিছু কিছু রোগীর রক্তের জরুরি প্রয়োজন পড়ে। এক্ষণে, রক্ত দিলে তা রক্তদানকারীর সাওমে কোনো প্রভাব ফেলবে কি? হুকুম: সাওম পালনকারীর জন্য শিঙ্গা লাগানোর মাসআলার ওপর
আলহামদুলিল্লাহ, ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসূলিল্লাহ, আম্মা বাদঃ
ঈদের নামাযের পূর্বে ফিতরা প্রদান করা যেমন ইসলামের একটি সুন্দর বিধান, তেমন তা সঠিক সময়ে ও সঠিক নিয়মে বণ্টন করাও গুরুত্বপূর্ণ বিধান। কিন্তু দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফিতরা
ইতেকাফ রমজানের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। রমজানের শেষ দশকে ইতেকাফ করা সুন্নত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেই ইতেকাফ করতেন। সাহাবায়ে কেরামও ইতেকাফ করতেন। ইতেকাফের মাধ্যমে মুসলমানগণ আল্লাহর জিকির ও ইবাদতের মাধ্যমে শবে কদর তালাশ করে। সর্বোপরি
ইতেকাফ মহান আল্লাহর দরবারে নাছোড় বান্দার মতো লুটিয়ে পড়ে থাকার নাম৷ এমন সুযোগ বছরে একবারই পাওয়া যায়। এভাবে রমজান মাসের শেষ দশকে আল্লাহ তাআলার সঙ্গে বান্দার গভীর ও নিবিড় সম্পর্ক তৈরি করার মাধ্যম ইতেকাফ। ইতেকাফ
সাওম ইসলামের তৃতীয় স্তম্ভ। আরবী এ ‘সাওম’ শব্দটি আমাদের দেশে রোযা নামে সমধিক পরিচিত, যা মূলত ফারসী শব্দ। সাওম অর্থ বিরত থাকা। যেহেতু পানাহার ও যৌন সম্পর্ক সাধারণত প্রবৃত্তির লিপ্সা ও খাহেশাতের লালসাকে উদ্দীপ্ত করে তাই ইসলাম এ সাওমের মাধ্যমে নির্দিষ্ট
রমজানের শেষ ১০ দিন মসজিদুল হারামে আগত ওমরাপালনকারী ও মুসল্লিদের নিরাপত্তা ও সব ধরনের সুবিধা নিশ্চিত করতে জরুরি দিকনির্দেশনা জারি করেছে সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মসজিদে হারামে ওমরাহ বা নামাজের জন্য আসার সময় পাবলিক ট্রান্সপোর্ট বাস,
হাদিসে পাকে রোজাদারের জন্য বিভিন্ন ধরনের পুরস্কার ও প্রতিদানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। রোজা রাখার সে প্রতিদান বা পুরস্কারগুলো কী?
রোজা কেয়ামতের দিনের সুপারিশকারী
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, রোজা ও কোরআন কেয়ামতের দিন বান্দার জন্য