মাহে রমজান নানাভাবে মুসলমানদের জীবন প্রভাবিত করে। এই মাসে তুলনামূলকভাবে পাপাচার কমে যায়। মানব কুপ্রবৃত্তি সর্বদা মানুষকে আরাম-আয়েশি জীবন এবং বেশি খাদ্যের প্রতি আকর্ষণ করে; যৌনতা, অশ্লীলতা, ধন-সম্পদের প্রতি অতি লোভ, ঈর্ষা, পরশ্রীকাতরতা, পরচর্চা,
রমজানের রোজা ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের অন্যতম এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদত। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا کُتِبَ عَلَیۡکُمُ الصِّیَامُ کَمَا کُتِبَ عَلَی الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تَتَّقُوۡنَ
হে মুমিনগণ, তোমাদের উপর সিয়াম ফরজ করা হয়েছে, যেভাবে
ইসলামের পরিভাষায় রোজা হলো সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত খাবার পানীয় ও যৌনমিলন থেকে বিরত থাকা। আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমরা পানাহার করো যতক্ষণ রাতের কৃষ্ণরেখা থেকে উষার শুভ্ররেখা স্পষ্টরূপে তোমাদের কাছে প্রতিভাত না হয়। অতঃপর
ইসলামের পরিভাষায় রোজা হলো সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত খাবার পানীয় ও যৌনমিলন থেকে বিরত থাকা। আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমরা পানাহার করো যতক্ষণ রাতের কৃষ্ণরেখা থেকে উষার শুভ্ররেখা স্পষ্টরূপে তোমাদের কাছে প্রতিভাত না হয়। অতঃপর
সব প্রশংসা একমাত্র আল্লাহপাকের যিনি আমাদের রমজান মাস নসিব করেছেন। অসংখ্য দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক বিশ্বনবী মুহাম্মদুর রসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর, যার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর নাজিলকৃত সর্বশেষ আসমানি কিতাব আল কোরআন পেয়েছি। রমজান
রোজা ইসলামের পঞ্চমস্তম্ভের অন্যতম এবং ফরজ বিধান। তবে রোজা ফরজ হওয়া এবং তা আদায় করা আবশ্যক হওয়ার জন্য কিছু শর্ত রয়েছে। নিম্নে তা আলোচনা করা হলো।
যাদের ওপর রোজা ফরজ
ইসলামী শরিয়তের দৃষ্টিতে ব্যক্তির ভেতর তিনটি শর্ত
ইফতার অর্থ রোজা ভাঙা। রমজানে বা অন্যান্য সময় সারাদিন রোজা রাখার পর কিছু খাবার খেয়ে রোজা ভাঙাকে ইফতার বলা হয়। রোজা শেষে দ্রুত ইফতার করা নবিজির (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সুন্নত। নবিজি (সা.) দ্রুত ইফতার করতে
যে সব মায়েরা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান, অনেক রময় তাদের জন্য রোজা রাখা কষ্টকর হয়। কারণ দুধ খাওয়ানোর কারণে তারা তীব্র ক্ষুধাবোধ করেন, বারবার খেতে হয়। পর্যাপ্ত খাবার না খেলে শিশু দুধ না পাওয়ার কারণে