রমজান রহমত, বরকত আর মাগফিরাতের মহিমায় সমুজ্জ্বল। রমজানে প্রতিটি আমলের প্রতিদান বৃদ্ধি করা হয়। এ জন্য জীবিত আত্মীয়-স্বজনের কর্তব্য হলো, মৃতদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন আমলের মাধ্যমে ঈসালে সওয়াব করা। এর ফলে আল্লাহপাক তাদের গুনাহ মাফ করে দেবেন।
আল্লামা তকি উসমানি তাঁর এক ভ্রমণের স্মৃতিচারণা করে বলেছেন, কয়েক বছর আগে এক সফরে আমেরিকার টেক্সাস প্রদেশের প্রসিদ্ধ শহর হিউস্টনে (houston) গিয়েছিলাম। নাসার (NASA) সবচেয়ে বড় কেন্দ্র সেখানে অবস্থিত। এটা নাইন-ইলেভেনের আগের কথা। এক
রোজার কাজা হলো ভেঙে যাওয়া বা ভেঙে ফেলা রোজার প্রতিবিধান হিসেবে শুধু রোজা আদায় করা। এক রোজার বিপরীতে এক রোজা রাখা। অতিরিক্ত কিছু আদায় না করা। অন্যদিকে রোজার কাফফারা হলো প্রতিবিধান হিসেবে অতিরিক্ত ক্ষতিপূরণ আদায় করা।
যেসব কারণে রোজার কাফফারা ওয়াজিব হয়, তা হলো—
১.
নাকে বা মুখে ধুলা-বালি ঢুকলে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না। তাই যাদের প্রচুর ধুলাবালির মধ্যে কাজ করতে হয়, তারা রোজা রেখেও ওইসব কাজ করতে পারেন।কেউ যদি ইচ্ছা করে রমজান মাসের দিনের বেলা যৌনমিলন করে অথবা
রমযান মাস অন্য এগারোটি মাসের চেয়ে ভিন্ন। এ মাসে আমাদেরকে দিনের বেলা অন্যান্য মাসের চেয়ে বেশি সংযমী হয়ে চলতে হয়। এ মাসে কুপ্রবৃত্তিকে আরো দলিত করতে হয়। পাপকে আরো কঠোরভাবে পরিহার করতে হয়। অতীতের
একটি হাদীসে আছে, ‘রমযানুল মুবারকের শুরুতে একজন ঘোষণাকারী ঘোষণা দিতে থাকেন, হে কল্যাণ অন্বেষী! অগ্রসর হও। হে অকল্যাণ অন্বেষী! নিবৃত্ত হও, নিয়ন্ত্রিত হও।’ সেই হাদীসে একথাও আছে যে, ‘রমযানুল মুবারকের শুরুতে শয়তান ও দুষ্ট
বছর ঘুরে আবারো বিশ্বের মুসলমানদের মাঝে উপস্থিত হয়েছে রমযানুল মোবারক। রহমত ও মাগফিরাত, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ববোধসহ অসংখ্য বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত এ মাসের জন্য বছর জুড়ে অপেক্ষায় থাকে প্রতিটি মুমিন-মুসলমান। এ মোবারক মাসের বহু গুণ ও বৈশিষ্ট্যের







