রমজানের শেষ ১০ দিন মসজিদুল হারামে আগত ওমরাপালনকারী ও মুসল্লিদের নিরাপত্তা ও সব ধরনের সুবিধা নিশ্চিত করতে জরুরি দিকনির্দেশনা জারি করেছে সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মসজিদে হারামে ওমরাহ বা নামাজের জন্য আসার সময় পাবলিক ট্রান্সপোর্ট বাস,
হাদিসে পাকে রোজাদারের জন্য বিভিন্ন ধরনের পুরস্কার ও প্রতিদানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। রোজা রাখার সে প্রতিদান বা পুরস্কারগুলো কী?
রোজা কেয়ামতের দিনের সুপারিশকারী
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, রোজা ও কোরআন কেয়ামতের দিন বান্দার জন্য
সিয়াম সাধনার মাস রমজান। এটি সংযমের মাস। এ মাসে কিছু কাজ আছে যা বর্জনীয়। যদি রোজার দিনে এসব কাজ ঘটে যায় তবে রোজা ভেঙে যাবে এবং এর কাজা-কাফফারা অবশ্যই দিতে হবে। কাজগুলো কী?
১. স্ত্রী সহবাস
আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূল সা: বলেছেন, ‘তিন লোকের দোয়া ফিরিয়ে দেয়া হয় না- ১. রোজাদারের দোয়া যখন সে ইফতার করে; ২. ন্যায়পরায়ণ শাসকের দোয়া ও ৩. মাজলুম বা অত্যাচারিতদের দোয়া। অত্যাচারিতের
আল-ফুরকান যা আল-কুরআনের অপর নাম। যার অর্থ হলো- সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী। নাজিল হয়েছিল রমজানের এক মহিমান্বিত রজনীতে, নাম তার লাইলাতুল কদর। আল্লাহ তায়ালা বলেন- রমজান তো সেই মাস, যে মাসে কুরআন নাজিল করা হয়েছে, যা মানবজাতির
এক. আল্লাহ রাব্বুল আলামিন নিজের সাথে সিয়ামের সম্পর্ক ঘোষণা করেছেন। এমনিভাবে তিনি সকল ইবাদত-বন্দেগি থেকে সিয়ামকে আলাদা মর্যাদা দিয়েছেন। যেমন তিনি এক হাদিসে কুদসিতে বলেন :
كل عمل ابن آدم لـه إلا الصيام، فإنه لي وأنا أجزى
আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্ক, বুদ্ধিমান, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী সব মুসলমান নারী-পুরুষদের ওপর রমজানের রোজা রাখাকে ফরজ করেছেন। আবার অসুস্থদের জন্য রোজার বিধান শিথিল করেছেন। অসুস্থদের রোজার বিধান কী?
ইসলাম এক ভারসাম্যপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। যার মাঝে কোনো
রমজান ও জুমা একত্রিত হয়ে বিশেষ ইবাদতের দিনে পরিণত হয়। রোজাদার মুমিন মুসলমানের কাছে রমজানের জুমার দিনগুলোর মর্যাদা অনেক বেশি। কোরআনুল কারিমে জুমার গুরুত্ব তুলে ধরে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন- یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا نُوۡدِیَ لِلصَّلٰوۃِ