বৃষ্টি মহান আল্লাহর অনন্য দান। অসংখ্য নিয়ামতের অন্যতম একটি। বৃষ্টিহীন মানুষেরাই বৃষ্টির কদর বুঝে। নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বৃষ্টির পানি গায়ে লাগাতেন। আনন্দচিত্তে বৃষ্টির দিকে অপলক তাকিয়ে থাকতেন। আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া জ্ঞাপন করতেন। তিনি তার
তওবা মানে ফিরে আসা; সঠিক পথে ফিরে আসা, আল্লাহর পথে ফিরে আসা, জান্নাতের পথে ফিরে আসা। মানুষ যখন গুনাহ করে, আল্লাহর অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়, তখন সে জাহান্নামের পথে এগিয়ে যায়। গুনাহের জন্য অনুশোচিত হয়ে ক্ষমাপ্রার্থনা
আশুরার রোজাসহ অন্যান্য সুন্নত ও নফল রোজার নিয়ত রাতে করা উত্তম। যদি কেউ রাতে নিয়ত না করে তাহলে দিনের বেলা মধ্য আকাশ থেকে সূর্য পশ্চিমে ঢলার দেড় ঘণ্টা পূর্ব পর্যন্ত নিয়ত করা যাবে। শর্ত হলো,
হজরত হোসাইন (রা.) ছিলেন নবিজির (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নাতি; নবিজির (সা.) চাচাতো ভাই ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত আলীর (রা.) ঔরসে এবং মেয়ে হজরত ফাতেমার (রা.) গর্ভে চতুর্থ হিজরির ৩ শাবান মদিনায় হোসাইন (রা.) জন্মগ্রহণ করেন।
মহররম মাসের ১০ তারিখ আশুরা উপলক্ষে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) রোজা রেখেছেন এবং সাহাবিদেরও রোজা রাখতে বলেছেন। ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) হিজরতের পর মদিনার ইহুদিদের আশুরার দিন রোজা রাখতে
পবিত্র কাবাঘরের গিলাফ পরিবর্তন করা হয়েছে। বুধবার (২৫ জুন) পবিত্র মসজিদুল হারামে এশার নামাজ শেষ হওয়ার পর তা পরিবর্তন করা হয়। এ সময় সৌদি আরবের রাজপরিবারের প্রতিনিধি ও মসজিদুল হারামের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হওয়ার আগে মহানবীর (সা.) ওপর তাহাজ্জুদ নামাজ আবশ্যক ছিল। তিনি জীবনে কখনও তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া থেকে বিরত হননি। আল্লাহ তাঁকে বলেছেন, ‘হে চাদরাবৃত, তুমি রাত্রিতে প্রার্থনার জন্য দাঁড়াও, রাত্রির কিছু অংশ
কেউ তার আবাস থেকে ৪৮ মাইল বা ৭৮ কিলোমিটার দূরে যাওয়ার নিয়ত করে নিজের শহর থেকে বের হলে শরিয়তের পরিভাষায় তাকে মুসাফির বলা হয়। মুসাফির গণ্য হওয়ার জন্য সফর পরিমাণ দূরত্ব অতিক্রম করা জরুরি নয়।