মানসিক অস্থিরতার কারণে নামাজ-রোজা ও ইবাদত-বন্দেগিসহ কোনো কাজেই মন বসছে না। সব কাজেই প্রচণ্ড অস্থিরতা কাজ করছে। এমন সময় মনের অস্থিরতা দূর করতে কী করবেন? এ অবস্থায় ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী?
যে কোনো কাজের জন্যই মানসিক
ইবাদত-বন্দেগি কিংবা ভালো কাজে মন বসে না। অনেক সময় এমনটি হয়ে থাকে। এ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনার কথা বলেছেন। দোয়া করতে বলেছেন। কী সেই দোয়া?
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
সালাম পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ সম্ভাষণ, সর্বোত্তম অভ্যর্থনা, যথাযথ সম্মান প্রদর্শন এবং একটি গণদোয়া। সালাম ইসলামী সংস্কৃতির প্রথম অংশ এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত। সালামের ব্যাপক প্রচলন এবং এটাকে ইবাদত হিসেবে নেয়ার জন্য কুরআন ও হাদিসে অধিক গুরুত্ব
চরম বিপদে যখন কেউ সাহায্যকারী থাকে না তখনও আল্লাহ বান্দাকে সাহায্য করেন। রিজিক দেন। আলো-বাতাস কোনো কিছু থেকেই বঞ্চিত করেন না। এমনকি আল্লাহ তাআলা ৩ আমলে উম্মতে মুহাম্মাদিকে দুর্দিনে সাহায্য করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন স্বয়ং
কাজের ফাঁকে কিংবা অবসরে মানুষ কত কাজই না করে থাকে। কেউ গান শুনে, কেউ নাটক, সিনেমা কিংবা টিকটক জাতীয় মুভি দেখে সময় অতিবাহিত করে। কিন্তু এই অবসর সময় কিংবা কাজের ফাঁকে ছোট ছোট অনেক জিকির
কেউ যদি রাতে ভয়ংকর বা দুঃস্বপ্ন দেখে; যা দেখে সাধারণত মানুষ পেরেশান বা হাঁপিয়ে ওঠে। চরম ভয় পায়। রাতের ওই সময়টি অস্থিরতায় কাটে। শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বেড়ে যায়। সর্বেপরি প্রচণ্ড ভয়ে ঘুম ভেঙে যায়; তখন করণীয়
সন্তানকে উত্তম চরিত্রের অধিকারী করে গড়ে তোলার বিষয়ে কোরআন-সুন্নায় বাবা-মাকে বিশেষ দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাবা-মার উদ্দেশ্যে বলেছেন-
কোনো বাবা তার ছেলেকে উত্তম শিষ্টাচার অপেক্ষা বেশি উত্তম আর কোনো বস্তু দান করতে
কঠিন বাস্তবতা ও সত্য কথা হলো মৃত্যু সুনিশ্চিত। সবাইকে মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে। মানুষ মারা গেলে উপস্থিত ব্যক্তিদের জন্য ৬টি কাজ দ্রুততার সঙ্গে করা জরুরি। যে কাজগুলো মৃতব্যক্তির জন্য বিভিন্ন দিক থেকেই উপকারী। কাজ ৬টি