বিশ্বমানবতার কল্যাণের অনন্য জীবন ব্যবস্থার নাম ইসলাম। নারী ও পুরুষসহ কোনো সৃষ্টির অধিকার ও স্বাধীনতা ইসলাম খর্ব করেনি। বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় আলোচিত সামাজিক মহামারী নারী নির্যাতন। এই নারী নির্যাতন রোধে করে নারীকে পূর্ণ স্বাধীনতা
ধৈর্য ও ঈমান আল্লাহর একান্ত অনুগ্রহ। মুমিন বান্দার কাছে এটি মর্যাদাপূর্ণ চাওয়া-পাওয়া। তাই তো মুমিন বান্দা বিপদ কমবেশি হোক কিংবা না-ই হোক সর্বাবস্থায় ধৈর্য কামনা করে এবং সব সময় ঈমানি মৃত্যু কামনা করে। যেভাবে চরম
শাবান হিজরি বছরের অষ্টম মাস। এটি নফল ইবাদত-বন্দেগির মাস। এছাড়াও বিশেষ দুইটি কারণে মাসটি প্রসিদ্ধ। শাবান মাসে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অন্যান্য মাসের তুলনায় অধিক আমল করতেন। এ মাসের প্রসিদ্ধ দুইটি ঘটনা ও নবিজীর
দুনিয়ার জীবনে স্বামীর জন্য দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ হলো নেককার স্ত্রী। আল্লাহ তাআলা নারীজাতিকে জীবনের সবদিক থেকে এক অনুপম মর্যাদা ও অধিকারে অভিষিক্ত করেছেন। কুরআনের সুনির্দিষ্ট নীতিমালার মাধ্যমে পুরুষের জীবন পরিচালনার ন্যায় নারীদেরকেও সম্মান, মর্যাদা এবং
সন্তানের কাছে বাবা-মার হক একটি মহান দায়িত্ব। এ হকের গুরুত্ব এত বেশি যে, আল্লাহ তাআলা তাঁর নিজের হকের সঙ্গে মা-বাবার হককে মিলিত করেছেন। কারণ তিনি মা-বাবার মাধ্যমে জিন ও ইনসানকে সৃষ্টি করেছেন। মানুষ জন্ম নেওয়ার
মুসলমানদের বৈধ উপায়ে অর্জিত ধন-সম্পদ ও নেক সন্তান-সন্তুতি মানুষের দুনিয়া ও পরকালে কাজে আসে কিন্তু অমুসলিম-অবিশ্বাসীদের কোনো ধন-সম্পদ কিংবা সন্তান-সন্ততি তাদের মৃত্যুর পর তাদের আল্লাহর সামনে কোনো কাজে আসবে না। কোরআনুল কারিমে মহান আল্লাহ এমনটিই
মনবাসনা পূরণে আল্লাহর সাহায্যের বিকল্প নেই। মানুষের জীবনের সব কর্মকাণ্ড শুধু আল্লাহর জন্য। তিনি নিজেই ঘোষণা দিয়েছেন- (হে রাসুল! আপনি) বলুন, আমার নামাজ, আমার কোরবানি, আমার জীবন, আমার মরণ সবকিছু মহান আল্লাহর জন্য নির্ধারিত। আর
সুস্থতা-অসুস্থতা ও রোগ-ব্যাধি মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে। এটি কারো জন্য শাস্তি, কারো জন্য পরীক্ষা আবার কারো জন্য গুনাহ মাফের উপায় ও মর্যাদা বৃদ্ধির কারণ। এসব আলোচনাই এসেছে কোরআন-সুন্নায়। আবার রোগাক্রান্ত ব্যক্তিকে দেখতে যাওয়ার এবং