ইসলাম ও বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রীয় আইনে প্রয়োজনে হত্যা ও যুদ্ধের অনুমতি রয়েছে। কিন্তু পরিস্থিতি যত খারাপই হোক না কেন; কোথাও কটূভাষা, মন্দ কথা বা কড়া কথা বলার অনুমতি নেই। চাই মুসলিম হোক কিংবা অমুসলিম-কাফের-মুশরিক হোক।
পর্দা না করার ক্ষতি ও বিপদ সবচেয়ে মারাত্মক। পর্দাহীনতা সরাসরি আল্লাহ ও তার রাসুলের সুস্পষ্ট নাফারমানির শামিল। কেননা পর্দা মহান আল্লাহ ও তার রাসুলের নির্দেশ। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্দা না করার মারাত্মক ক্ষতি
নারীর হিজাব পরা কি স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ নাকি অন্যের লোলুপ দৃষ্টি থেকে নিজেকে রক্ষা করে তার পবিত্রতা ও সৌন্দর্যকে নিরাপদ রাখা? হিজাবের মূল উদ্দেশ্য কোনটি? তাহলে নারীরা কেন হিজাব পরবে? হিজাব পরার বিধানই বা কী?
হিজাব
অন্যায়-অপরাধ করার পর আল্লাহর দিকে ফিরে আসাই হলো তাওবাহ। তাওবাহ মানুষের জন্য অনেক বড় নেয়ামত। যারা তাওবাহ করে আল্লাহর দিকে ফিরে আসার সৌভাগ্য হয়; তারাই সফল। সবার ভাগ্যে তাওবাহ নসিব হয় না। আল্লাহ তাআলা কোরআনুল
পবিত্র কোরআন আমাদের জন্য আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে এক বিশেষ নেয়ামত। এটি মানুষকে পবিত্র করে আর সবকিছুর সমাধানও এর মাঝেই নিহিত। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ইরশাদ করেন- وَ اِنَّهٗ لَهُدًی وَّ رَحۡمَۃٌ لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ اِنَّ
মহান আল্লাহ তাআলার মর্যাদা সম্পন্ন নাম হলো- ইসমে আজম । এ ইসমে আজম র আমলের মাধ্যমে কোনো কিছু চাওয়া হলে মহান আল্লাহ তাআলা তা কবুল করেন। এ মর্যাদাপূর্ণ নামের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলাকে ডাকলে তিনি বান্দার
কেয়ামত হবে এটা মহান প্রভুর ঘোষণা। সেদিন মহান আল্লাহ ছাড়া আর কোনো কিছুর অস্তিত্ব থাকবে না। কোরআনে এসেছে- জমিনের উপর যা কিছু রয়েছে সবই ধ্বংস হয়ে যাবে; একমাত্র আপনার মহিমায় এবং মহানুভব পালনকর্তা ছাড়া। (সুরা
শান্তি ও নিরাপত্তার মাস রজব। যে ৪ মাস যুদ্ধ তথা রক্তপাত হারাম, সে মাসগুলোর মধ্যে রজব এটি। ইসলামি ক্যালেন্ডারের (হিজরি সন) হিজেবে ৪র্থ মাস রজব। এ মাসে সব ধরনের কলহ, যুদ্ধ ও রক্তক্ষয়ী যে কোনো