মৃত্যু এমন এক সুনিশ্চিত বিষয়; যা প্রত্যেকের জন্য নির্ধারিত। যেখানে জীবনের অস্তিত্ব আছে; মৃত্যু সেখানে আসবেই। পৃথিবীর সব প্রাণীকেই মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হবে। তবে মানুষের মৃত্যুর পর আত্মীয়-স্বজন কিংবা আপনজন শোক ও কষ্টে এমন কিছু
কোরআনের সতর্কতা ও নির্দেশ হচ্ছে, আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। যদি আত্মীয়তার সুসম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায় তবে তা মানুষকে কবিরাহ গুনাহের দিকে নিয়ে যায়। ধীরে ধীরে ছিন্ন হয়ে যায় এ জান্নাতি সুসম্পর্ক। দুঃখজনক হলেও সত্য
শিরকমুক্ত ইবাদত ও নেক আমল দ্বীনের ভিত্তি। আবার এ আমল দুটির বিনিময়ে ঈমানদার বান্দা মহান আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ পেয়ে ধন্য হবেন। যে কারণে মহান আল্লাহ কোরআনুল কারিমে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে এ মর্মে ঘোষণা
মানুষ আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও রহমতের প্রত্যাশী। কিন্তু কীভাবে চাইতে হবে ক্ষমা আর কীভাবে দয়া প্রার্থনা করতে হবে? আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে ক্ষমা চাওয়ার এবং রহমত কামনার কথা কীভাবে তুলে ধরেছেন? যেভাবে ক্ষমা ও রহমত
স্বামীর আয়-উপার্জন খরচের তুলনায় কম। তাই সংসারে কম-বেশি আর্থিক অভাব-অনটন লেগে থাকে। স্বামীর আর্থিক সংকটের কারণে অনেকের সুখের সংসারও ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়। অনেক স্ত্রী আবার আলাদা হয়ে যান। এসব ক্ষেত্রে সমাধান কি? আবার স্বামীর
ক্ষমা মানুষের একটি মহৎ গুণ ও সৎকাজ। মহান আল্লাহর ঘোষণা সৎ কাজের বিনিময়ে মিলবে উত্তম পুরস্কার। যদি কোনো মানুষ অন্য কোনো মানুষকে ক্ষমা করে তবে মহান আল্লাহও তাকে ক্ষমার মতো মহান প্রতিদান দান করবেন। কেননা
হজরত ইয়াকুব আলাইহিস সালামের সন্তান হারানোর বেদনায় হৃদয়ের আকুতি জানানোর ধরণ আল্লাহ তাআলার কাছে খুবই পছন্দনীয় ছিল। যা তিনি কোরআনে তুলে ধরেছেন। কারণ মুমিন মুসলমানকে এভাবেই সব সময় গভীর দুঃখ-বেদনায় আল্লাহর কাছে নিজেকে সমর্পন করা
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শুভাগমন ছিল বিশ্ববাসীর জন্য আনন্দের। দেড় হাজার বছর আগে অজ্ঞতার অন্ধকার দূর করতেই তাঁর আগমন ঘটেছির। বাস্তবে হয়েছিলও তাই। তিনি একত্ববাদের সুমহান বাণী নিয়ে আরবের মুরুর বুকে মা আমিনার কোল