আল্লাহর নির্দেশিত পথে না চলাই অন্যায় ও গুনাহ। অন্যায় থেকে ফিরতে প্রয়োজন তাওবাহ আর গুনাহ থেকে মুক্তির জন্য ক্ষমা প্রার্থনার বিকল্প নেই। গুনাহ ও অন্যায়মুক্ত জীবনের জন্য কোরআন-সুন্নায় রয়েছে অনেক দিকনির্দেশনা। এসব দিকনির্দেশনা অনুযায়ী বান্দা
সব প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে। কেয়ামতের দিন তাদের প্রতিদান পূর্ণমাত্রায় দেওয়া হবে। সুতরাং যাকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে; তারাই সফল। আর দুনিয়ার জীবন ধোঁকা ছাড়া কিছুই নয়। (সুরা
কোরআন-সুন্নায় আল্লাহর রাস্তায় ধন-সম্পদ ব্যয় করার বহু নির্দেশ এসেছে। দানের প্রতি ঈমানদারকে আল্লাহ তাআলা এভাবে নির্দেশ দিয়েছেন-তোমরা যারা ঈমান এনেছো; তারা তার রাস্তায় ধন-সম্পদ উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাক। কারণ আল্লাহ তাআলার রাস্তায় ব্যয় করার সওয়াব
আল্লাহর ভয় ও আল্লাহর রুজ্জুকে আঁকড়ে ধরা এবং দাওয়াত ও তাবলিগের মাধ্যমে মানুষকে দ্বীনের সঠিক পথের দিকে আহ্বান করা। আর এ দুটি আমলের মাধ্যমেই মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ নির্ভর করে। আল্লাহ তাআলা আগের আয়াতে তাকে ভয়
মৃত্যু এমন এক সুনিশ্চিত বিষয়; যা প্রত্যেকের জন্য নির্ধারিত। যেখানে জীবনের অস্তিত্ব আছে; মৃত্যু সেখানে আসবেই। পৃথিবীর সব প্রাণীকেই মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হবে। তবে মানুষের মৃত্যুর পর আত্মীয়-স্বজন কিংবা আপনজন শোক ও কষ্টে এমন কিছু
কোরআনের সতর্কতা ও নির্দেশ হচ্ছে, আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। যদি আত্মীয়তার সুসম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায় তবে তা মানুষকে কবিরাহ গুনাহের দিকে নিয়ে যায়। ধীরে ধীরে ছিন্ন হয়ে যায় এ জান্নাতি সুসম্পর্ক। দুঃখজনক হলেও সত্য
শিরকমুক্ত ইবাদত ও নেক আমল দ্বীনের ভিত্তি। আবার এ আমল দুটির বিনিময়ে ঈমানদার বান্দা মহান আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ পেয়ে ধন্য হবেন। যে কারণে মহান আল্লাহ কোরআনুল কারিমে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে এ মর্মে ঘোষণা
মানুষ আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও রহমতের প্রত্যাশী। কিন্তু কীভাবে চাইতে হবে ক্ষমা আর কীভাবে দয়া প্রার্থনা করতে হবে? আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে ক্ষমা চাওয়ার এবং রহমত কামনার কথা কীভাবে তুলে ধরেছেন? যেভাবে ক্ষমা ও রহমত