হজরত ইয়াকুব আলাইহিস সালামের সন্তান হারানোর বেদনায় হৃদয়ের আকুতি জানানোর ধরণ আল্লাহ তাআলার কাছে খুবই পছন্দনীয় ছিল। যা তিনি কোরআনে তুলে ধরেছেন। কারণ মুমিন মুসলমানকে এভাবেই সব সময় গভীর দুঃখ-বেদনায় আল্লাহর কাছে নিজেকে সমর্পন করা
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শুভাগমন ছিল বিশ্ববাসীর জন্য আনন্দের। দেড় হাজার বছর আগে অজ্ঞতার অন্ধকার দূর করতেই তাঁর আগমন ঘটেছির। বাস্তবে হয়েছিলও তাই। তিনি একত্ববাদের সুমহান বাণী নিয়ে আরবের মুরুর বুকে মা আমিনার কোল
অনেককেই বলতে শোনা যায়, খুব বিপদে পড়েছি; এ থেকে উত্তরণের উপায় কী? আবার অনেক সময় নিজেরাও আপনজন কিংবা শুভাকাঙ্খীকে বলে থাকি, খুব বিপদে আছি! কি-যে করি; এ বিপদ থেকে বাঁচার উপায় কী? অস্থির চিন্তা; চিন্তার
খুবই কুৎসিত এবং ছোট আকৃতির লোক ছিলেন তাবেঈ ইমরান বিন হাত্বান। কিন্তু তাঁর স্ত্রী ছিল খুবই সুন্দরী। একদিন ইমরান বিন হাত্বান বাড়ি এসে দেখলেন তাঁর স্ত্রী নতুন পোশাকে অপরূপা হয়ে আছে। দেখতেও চমৎকার সুন্দর লাগছিল
আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনীত জীবন বিধান অনুযায়ী নিজেদের পরিচালনাকারীদের চিরস্থায়ী ঠিকানা জান্নাত। যারা জান্নাতের অধিবাসী হবেন তারা কেমন হবেন আর জান্নাতই বা কেমন হবে তা ওঠে এসেছে কোরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনায়। জান্নাতের সৃষ্টি সম্পর্কে হাদিসে পাকে
১৯৮৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানের অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল আতিকুর রহমান এক সরকারি কাজে নয়াদিল্লিতে এসেছিলেন। তখন এক সাক্ষাৎকারে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশ-ভারত যৌথবাহিনীর প্রধান শ্যাম মানেকশ-এর প্রসঙ্গ তুলেন।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে, দেশ তখনও ভাগ হয়নি, জেনারেল আতিকুর
কোরআন আল্লাহর কিতাব। মানুষের জীবন বিধান ও পথনির্দেশ। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি নাজিল হওয়া এ মহাগ্রন্থের প্রথম অনুসারী ও সম্বোধিত ব্যক্তিরা হলেন সাহাবায়ে কেরাম। কোরআনের বিধান ও নির্দেশ পালনে তারা সবসময় তৈরি থাকতো।
আলহামদুলিল্লাহ! বিজয়ের পঞ্চাশ বছর আজ। ১৬ ডিসেম্বর; বাংলাদেশের বিজয় দিবস। এ দিনে অত্যাচারী পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর শোষণ থেকে চূড়ান্ত মুক্তি পায় বাংলার মানুষ। এ বিজয় পরাধীনতার কবল থেকে মুক্তির বিজয়। ইসলামও কোনো জাতিগোষ্ঠীর বিজয়কে অস্বীকার করে