রমজানের পর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও মর্যাদাপূর্ণ রোজা হলো আশুরার রোজা। মহররমের ১০ তারিখ হলো আশুরা। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার অনেক আগে থেকে মক্কায় অবস্থানকালীন সময়েও মহররমের ১০ তারিখ তথা আশুরার
কুরআনুল কারিমেও মানুষের জন্য করজে হাসানা বা উত্তম ঋণ গ্রহণের নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু এ ঋণ পরিশোধের সদিচ্ছা খুবই জরুরি। ঋণ নেওয়ার পর তা পরিশোধে অপরাগ হয়ে পড়লে করণীয় কী?
করজে হাসানা বা উত্তম ঋণের বিনিময় সম্পর্কেও
আল্লাহ তাআলা বান্দার প্রতি দয়া ও ক্ষমাশীল। তিনি নিজ অনুগ্রহে সেই সব বান্দাকে সঠিক পথ দেখাবেন; যারা সঠিক পথ পাওয়ার চেষ্টা করে। নেক আমল করে। এ সব ব্যক্তিদের প্রচেষ্টার কারণে আল্লাহ তাআলা তাদের বিশেষ পুরস্কারও
ভারসাম্যপূর্ণ ও দূষণমুক্ত পরিবেশ তৈরিতে বৃক্ষরোপণ তথা বনায়নের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। বৃক্ষ শুধু পরিবেশ রক্ষার জন্যই নয়; বরং ধর্মীয় কারণেও মানুষের বৃক্ষরোপণ করা চাই। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসের একাধিক বর্ণনায় পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায়
ছোট্ট একটি আরবি বাক্য ইন শা আল্লাহ- إِن شَاء اللَّهُ ইসলাম ও মুসলমানের জন্য এ বাক্য ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। কেননা আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে আয়াত নাজিল করে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে যে কোনো
দুনিয়া সৃষ্টি সূচনালগ্ন থেকেই তারিখ পদ্ধতির প্রচলন। আর তারিখ পদ্ধতির মধ্যে একটি অনন্য মর্যাদাসম্পন্ন নাম হিজরি সন। হিজরতের ইতিহাস, ইবাদত-বন্দেগির দিনক্ষণ সম্পর্কিত কারণে হিজরি বর্ষ মুসলমানদের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এই হিজরি সনের হিসার রাখার
জেনা-ব্যভিচার হত্যাযোগ্য মারাত্মক অপরাধ। কুরআনুল কারিমে জেনা-ব্যভিচারের সুস্পষ্ট শাস্তি ঘোষণা করা হয়েছে। তা থেকে বেঁচে থাকাই আল্লাহর ফরজ নির্দেশ পালনের শামিল। আবার জেনা-ব্যভিচার সম্পর্কিত পাপ থেকে বাঁচতে যেসব উপায়ের নির্দেশ এসেছে কুরআনে তাতেও রয়েছে অনেক
অন্যায়-অপরাধমুক্ত জীবনের অধিকারী ব্যক্তিদের জন্য জান্নাতের ঘোষণা করেছেন স্বয়ং আল্লাহ তাআলা। যারা সব সময় নেক আমল করে। ভালো কাজে সহায়তা করে। নিজেরা সৎকর্মশীল আবার অন্যকে সৎকর্ম করতে সহযোগিতা ও উৎসাহিত করে। এসব ভালো কাজের বিনিময়ে