কোরআনুল কারিম আসমানি গ্রন্থ। মানব জাতির মুক্তির উপায় ও পথপ্রদর্শক। এ পবিত্র গ্রন্থেই রয়েছে মানুষের মুক্তির দিশা। এ কোরআন শুধু সঠিক পথের সন্ধান তথা হেদায়েত ও রহমতেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং মানুষের জীবনে শুধু এর তেলাওয়াতেও
আত্মীয়-স্বজনের চেয়ে প্রতিবেশীই মানুষের সবচেয়ে আপন। কারণ আত্মীয়-স্বজন কখনও প্রতিবেশীর চেয়ে বেশি উপকারে আসে না। সুখে-দুঃখে কিংবা বিপদে-আপদে একে অপরের সহযোগিতায় এগিয়ে আসে প্রতিবেশী। এ কারণেই প্রতিবেশীর প্রতি সদাচরণ করতে জোর দিকনির্দেশনা দেয় ইসলাম। কোরআন-সুন্নায়
জোরপূর্বক অন্যায়ভাবে এতিমের সম্পদ গ্রাস করা মারাত্মক অপরাধ। এটি হারাম ও কবিরা গুনাহসমূহের মধ্যে অন্যতম একটি। এতিমের সম্পদ গ্রাস করা তো দূরের কথা, এতিমের সঙ্গে কঠোরতা অবলম্বন করাও নিষেধ। আল্লাহ তাআলা এতিমের প্রতি কোমল হওয়ার
ইসলামি শরিয়তে নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য গায়রে মাহরামের সঙ্গে পর্দা করা ফরজ। পর্দার সঙ্গে মাহরাম ও গায়রে মাহরামের সম্পর্কের বিষয়টি জড়িত। নারী-পুরুষ পরস্পর যাদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ বৈধ তারা মাহরাম। আর যেসব নারী-পুরুষের দেখা-সাক্ষাৎ বৈধ নয় বরং
নারীদের স্বামী মারা গেলে নাকফুল, কানের দুল, হাতর চুড়ি বা কাকন খুলে ফেলা হয় কিংবা খুলে রাখতে বলা হয়। অঞ্চলভেদে মৃত স্বামীর দাফন-কাফনের চেয়ে স্ত্রীকে বিধবায় রূপান্তরের বিষয়টি বেশি গুরুত্ব পায়। স্বামীর মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে
মানুষের একটি মারাত্মক ব্যাধি অহংকার। অহংকার করে জেনেও কোনো ব্যক্তিই অহংকারী হিসেবে চিহ্নিত হতে চায় না। এটি এমন এক মারাত্মক মানসিক ও চারিত্রিক রোগ; যার পরিণাম খুবই ভয়াবহ। অহংকারী ব্যক্তি চরম ঘৃণিত ও লাঞ্ছিত। যার
রুকইয়াহ বা ঝাড়ফুঁক এক ধরনের ইসলামসম্মত আধ্যাত্মিক চিকিৎসা পদ্ধতি। তাই সুস্থতার জন্য কি শরীরে ঝাড়ফুঁক করা যাবে? ঝাড়ফুঁক কি হাদিস দ্বারা প্রমাণিত? এ সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনাই বা কী?
আরবি রুকইয়াহ (الرقية) শব্দের অর্থ হলো ঝাড়ফুঁক। ইসলামসম্মত
রাগ শয়তানের কাজ। রাগ থেকে বেঁচে থাকতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছোট্ট একটি আমল বা বাক্য পড়ার নসিহত পেশ করেছেন। যা মুহূর্তের মধ্যে মানুষের রাগকে কমিয়ে দেয়। কী সেই ছোট্ট আমল?
হজরত মুয়াজ ইবনে জাবাল