মৃত্যু সুনিশ্চিত। যার জীবন আছে প্রত্যেককেই মরতে হবে। দুনিয়াতে যারা আল্লাহ তাআলার এ চিরন্তন সত্য মৃত্যুর কথা স্মরণ করবে; মৃত্যু পরবর্তী জীবনের কর্মফলের কথা স্মরণ করবে; জান্নাত-জাহান্নামের ব্যাপারে চিন্ত ও গবেষণা করবে; এ ক্ষণস্থায়ী জীবনের
আত্মত্যাগের অনন্য ইবাদত কুরবানি। এ কুরবানির পশুর গোশত নিজে খাওয়া ও অন্যকে দেওয়াও ইবাদত। এ সম্পর্কে কুরআনুল কারিমের একাধিক আয়াতে রয়েছে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা। আল্লাহ তাআলা বলেন- ১. যাতে তারা তাদের কল্যাণের স্থান পর্যন্ত পৌঁছে আর নির্দিষ্ট
স্বামীর ওপর স্ত্রীর ভরণ-পোষণ, খোরপোষ বহন করা ফরজ। দুনিয়ার জীবনে স্ত্রীর মৌলিক মানবাধিকার তথা অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসাসহ প্রয়োজনীয় সব অর্থনৈতিক প্রয়োজন পূরণ করার দায়িত্ব স্বামীর। কোনো কারণে স্বামী যদি স্ত্রীর প্রতি এসব দায়িত্ব পালন
আল্লাহর গণনায় মাস ১২টি। এরমধ্যে ৪টি মাস সম্মানিত। যে মাসগুলোতে আল্লাহ তাআলা যুদ্ধ-বিদ্রোহ ও রক্তপাতকে হারাম ঘোষণা করেছেন। তন্মধ্যে জিলহজ মাস একটি। হাদিসের বর্ণনায় এ মাসের প্রথম ১০ দিনের রয়েছে বিশেষ আমল ও ফজিলত। রাসুলুল্লাহ
হালাল জীবিকা উপর্জনের জন্য আয়-রোজগারের বিকল্প নেই। আয়-রোজগারের মাধ্যমেই আল্লাহ তাআলা বান্দাকে রিজিক দিয়ে থাকেন। কুরআনুল কারিমের নির্দেশনা অনুযায়ী বিশেষ ৪ আমলে আল্লাহ তাআলা বান্দাকে ধারণাতীত উপায় থেকে রিজিক দানে ধন্য করবেন। কী সেই চার
কুরবানির ইতিহাস অতি প্রাচীন। জগৎ সৃষ্টির শুরুর দিকেই কুরবানির প্রচলন শুরু হয়েছে। কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তাআলা কুরবানির সে ঘটনা এভাবে তুলে ধরেছেন- وَاتْلُ عَلَيْهِمْ نَبَأَ ابْنَيْ آدَمَ بِالْحَقِّ إِذْ قَرَّبَا قُرْبَاناً فَتُقُبِّلَ مِنْ أَحَدِهِمَا وَلَمْ يُتَقَبَّلْ
কটি পাপ। মানুষের কাছে খুবই প্রিয় ও মধুময়। তৃপ্তির সঙ্গে এ পাপটি করে থাকেন অধিকাংশ মানুষ। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে এ তালিকায় আছে ধর্মকর্মে বিশ্বাসীরাও। এমনকি অনেক ইসলামিক স্কলারসহ জ্ঞানী-বুদ্ধিজীবীদেরও এর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি
সৃষ্টি জগতের জন্য কল্যাণকর জিনিসের মধ্যে অন্যতম একটি বৃষ্টি হওয়া। কিন্তু কে বৃষ্টি দেন? বৃষ্টি হওয়ার কারণ কী? কুরআনুল কারিমের বর্ণনায় এ সম্পর্কে কী বলা হয়েছে?
কুরআনুল কারিমের বর্ণনায় বৃষ্টি বর্ষণের কারণ ১. اَفَرَءَیۡتُمُ الۡمَآءَ الَّذِیۡ تَشۡرَبُوۡنَ