অনেককেই বলতে শোনা যায়, মহামারি মুসলমান কিংবা মুমিন বান্দার হতে পারে না। এদের অসুস্থতা বা রোগ-ব্যধি হতে পারে না। বাস্তবেই কি এ কথা ঠিক যে, অসুস্থতা, রোগ-ব্যধি কিংবা মহামারি মুসলমান-মুমিন বান্দার মাঝে আসতে পারে না?
আল্লাহ তাআলা বান্দাকে তার পথে ব্যয় করার নির্দেশ দিয়েছেন। দান-সাদকা মুমিনের অন্যতম গুণগুলোর একটি। দান-সাদকায় মানুষের কবরের উত্তাপ যেমন ঠাণ্ডা হয়ে যায় তেমনি কেয়ামতের কঠিন ময়দানে দান-সাদকার ছায়ায় অবস্থান করবে দানকারী। হাদিসে পাকে এমনই ঘোষণা
মসজিদ আল্লাহর ঘর। ইবাদতের জন্য নির্ধারিত স্থান। কথা যত গুরুত্বপূর্ণই হোক না কেন, মসজিদে নামাজের সময় উচ্চ আওয়াজে কথাবার্তা বলা যাবে না। কুরআন সুন্নাহর নির্দেশনাও এমনই। মসজিদে উচ্চস্বরে কথা প্রসঙ্গে রয়েছে কুরআন-সুন্নাহর দিক-নির্দেশনা।মসজিদে ইমামের সালাম
শয়তান মানুষের প্রকাশ্য দুশমন। মহান আল্লাহ তাআলা ঘোষণা এটি। আর মানুষকে কেয়ামত পর্যন্ত সঠিক পথ থেকে দূরে সরিয়ে রাখার এবং ভুল পথে পরিচালিত করার ক্ষমতাও আল্লাহর কাছ থেকে চেয়ে নিয়েছে শয়তান। সে কারণেই মহান আল্লাহ
পোশাক মানুষের ইজ্জতের হেফাজত ও শালিনতার বস্তু। সুন্দর ও উত্তম পোশাক পরার নির্দেশনা এসেছে কুরআন-সুন্নায়। অথচ পোশাকের কারণে নারীরা জাহান্নামী হবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কী ধরনের পোশাক পরার কারণে নারীরা
বরকতময় ও পূণ্যভূমি হিসেবে স্বীকৃত মজলুম জনপদ ফিলিস্তিন। কুরআনুল কারিমের ৫ স্থানে ফিলিস্তিনকে বরকতময় ও পূণ্যভূমি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। সে কারণে ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন ও ভালোবাসা প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানের একান্ত দাবি।দখলদার ইসরাইল ইয়াহুদি গোষ্ঠীর
সৃষ্টিকর্তা মানুষকে এমন একটা ক্ষমতা দিয়েছে যার মাধ্যমে মানুষ পৃথিবীতে তার অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হয় এবং নিজের জীবনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। আর এই ক্ষমতাটা আল্লহ সুবহানাহু তায়ালা পৃথিবীর সব মানুষকেই দিয়েছেন।
সমস্যা যখন ডালপালা ছড়িয়ে দেশ-জাতি ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক সীমা অতিক্রম করে তখন সেই সমস্যার মূলোৎপাটন করা দুরূহ হয়ে পড়ে, মানবজাতির জন্য জীবন পরিচালনার সর্বোত্তম গাইডলাইন দিতে পারেন একমাত্র মহান রাব্বুল আলামিন, তাই আল্লাহ প্রদত্ত কুরআন এবং