জেনা-ব্যভিচার হত্যাযোগ্য মারাত্মক অপরাধ। কুরআনুল কারিমে জেনা-ব্যভিচারের সুস্পষ্ট শাস্তি ঘোষণা করা হয়েছে। তা থেকে বেঁচে থাকাই আল্লাহর ফরজ নির্দেশ পালনের শামিল। আবার জেনা-ব্যভিচার সম্পর্কিত পাপ থেকে বাঁচতে যেসব উপায়ের নির্দেশ এসেছে কুরআনে তাতেও রয়েছে অনেক
অন্যায়-অপরাধমুক্ত জীবনের অধিকারী ব্যক্তিদের জন্য জান্নাতের ঘোষণা করেছেন স্বয়ং আল্লাহ তাআলা। যারা সব সময় নেক আমল করে। ভালো কাজে সহায়তা করে। নিজেরা সৎকর্মশীল আবার অন্যকে সৎকর্ম করতে সহযোগিতা ও উৎসাহিত করে। এসব ভালো কাজের বিনিময়ে
জিকির আল্লাহর সেরা ইবাদত। আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণা সমৃদ্ধ জিকির লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ সব নবি-রাসুল ও তাদের উম্মতদের জন্য সেরা জিকির। হাদিসের একাধিক বর্ণনায় ছোট্ট এ জিকিরের বিশেষ ফজিলত ও মর্যাদা ওঠে এসেছে।হাশরের ময়দানে ওজনের পাল্লায়
সুখময় সমাজ বিনির্মাণে স্বামী-স্ত্রীর বন্ধন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ বন্ধন ছিন্ন করাকে ইসলাম খুবই অপছন্দ করে। সে কারণেই তালাক ইসলামের সবচেয়ে নিকৃষ্ট বৈধ কাজ হিসেবে বিবেচিত। কিন্তু কারণ ছাড়া কোনো নারীর তালাক চাওয়া কি বৈধ? এ
ছোট্ট একটি আরবি বাক্য ইন শা আল্লাহ- إِن شَاء اللَّهُ ইসলাম ও মুসলমানের জন্য এ বাক্য ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। কেননা আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে আয়াত নাজিল করে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে যে কোনো
মুমিনের প্রকৃত পুরস্কার হলো মহান আল্লাহর সান্নিধ্য বা দিদার। আল্লাহকে যথাযথভাবে ভয় করার মাধ্যম সুনিশ্চিত জান্নাত লাভ করবে মুমিন। তাকওয়া অবলম্বনকারীদের সামনে জান্নাতকে খুব কাছাকাছি উপস্থাপন করা হবে। তাদের বলা হবে- এই সেই জান্নাত যার
মৃত্যু সুনিশ্চিত। যার জীবন আছে প্রত্যেককেই মরতে হবে। দুনিয়াতে যারা আল্লাহ তাআলার এ চিরন্তন সত্য মৃত্যুর কথা স্মরণ করবে; মৃত্যু পরবর্তী জীবনের কর্মফলের কথা স্মরণ করবে; জান্নাত-জাহান্নামের ব্যাপারে চিন্ত ও গবেষণা করবে; এ ক্ষণস্থায়ী জীবনের
আত্মত্যাগের অনন্য ইবাদত কুরবানি। এ কুরবানির পশুর গোশত নিজে খাওয়া ও অন্যকে দেওয়াও ইবাদত। এ সম্পর্কে কুরআনুল কারিমের একাধিক আয়াতে রয়েছে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা। আল্লাহ তাআলা বলেন- ১. যাতে তারা তাদের কল্যাণের স্থান পর্যন্ত পৌঁছে আর নির্দিষ্ট