সন্তান-সন্তুতি মহান আল্লাহর নেয়ামত। আবার বাবা-মার জন্য এক মহাপরীক্ষাও বটে। তাই এ নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় ও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে সন্তানকে প্রথমেই কিছু গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা ও করণীয় বোঝাতে হবে। আর সন্তানকে প্রথম থেকে কী শেখাতে হবে,
আয়াতুল কুরসি। কুরআনুল কারিমের মর্যাদাপূর্ণ আয়াত। এ আয়াতের অনেক ফজিলত হাদিসের একাধিক বর্ণনায় এসেছে। তবে ফরজ নামাজের পর রয়েছে এ আয়াতের নিয়মিত আমল। যা মানুষকে জান্নাতে পৌঁছাতে মৃত্যুই শুধু বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়।প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর
সপ্তাহের সেরা দিন জুমআর অন্যতম প্রধান ইবাদতের মধ্যে একটি হলো জুমআর নামাজের আগে খুতবাহ শোনা। অতঃপর নামাজ আদায় করা। সে কারণেই জুমআর নামাজের আজান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মসজিদে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মহান প্রভু। মসজিদে গিয়ে
জিবরিল আলাইহিস সালাম বললেন, ধ্বংসহোক সেই ব্যক্তি! যে তার মা-বাবা উভয়কে অথবা উভয়ের একজনকে বৃদ্ধাবস্থায় পেল অথচ সে জান্নাত লাভ করতে পারল না। হোক। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন- আমিন । অর্থাৎ আল্লাহ কবুল
অনেককেই বলতে শোনা যায়, মহামারি মুসলমান কিংবা মুমিন বান্দার হতে পারে না। এদের অসুস্থতা বা রোগ-ব্যধি হতে পারে না। বাস্তবেই কি এ কথা ঠিক যে, অসুস্থতা, রোগ-ব্যধি কিংবা মহামারি মুসলমান-মুমিন বান্দার মাঝে আসতে পারে না?
আল্লাহ তাআলা বান্দাকে তার পথে ব্যয় করার নির্দেশ দিয়েছেন। দান-সাদকা মুমিনের অন্যতম গুণগুলোর একটি। দান-সাদকায় মানুষের কবরের উত্তাপ যেমন ঠাণ্ডা হয়ে যায় তেমনি কেয়ামতের কঠিন ময়দানে দান-সাদকার ছায়ায় অবস্থান করবে দানকারী। হাদিসে পাকে এমনই ঘোষণা
মসজিদ আল্লাহর ঘর। ইবাদতের জন্য নির্ধারিত স্থান। কথা যত গুরুত্বপূর্ণই হোক না কেন, মসজিদে নামাজের সময় উচ্চ আওয়াজে কথাবার্তা বলা যাবে না। কুরআন সুন্নাহর নির্দেশনাও এমনই। মসজিদে উচ্চস্বরে কথা প্রসঙ্গে রয়েছে কুরআন-সুন্নাহর দিক-নির্দেশনা।মসজিদে ইমামের সালাম
শয়তান মানুষের প্রকাশ্য দুশমন। মহান আল্লাহ তাআলা ঘোষণা এটি। আর মানুষকে কেয়ামত পর্যন্ত সঠিক পথ থেকে দূরে সরিয়ে রাখার এবং ভুল পথে পরিচালিত করার ক্ষমতাও আল্লাহর কাছ থেকে চেয়ে নিয়েছে শয়তান। সে কারণেই মহান আল্লাহ