হালাল জীবিকা উপর্জনের জন্য আয়-রোজগারের বিকল্প নেই। আয়-রোজগারের মাধ্যমেই আল্লাহ তাআলা বান্দাকে রিজিক দিয়ে থাকেন। কুরআনুল কারিমের নির্দেশনা অনুযায়ী বিশেষ ৪ আমলে আল্লাহ তাআলা বান্দাকে ধারণাতীত উপায় থেকে রিজিক দানে ধন্য করবেন। কী সেই চার
কুরবানির ইতিহাস অতি প্রাচীন। জগৎ সৃষ্টির শুরুর দিকেই কুরবানির প্রচলন শুরু হয়েছে। কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তাআলা কুরবানির সে ঘটনা এভাবে তুলে ধরেছেন- وَاتْلُ عَلَيْهِمْ نَبَأَ ابْنَيْ آدَمَ بِالْحَقِّ إِذْ قَرَّبَا قُرْبَاناً فَتُقُبِّلَ مِنْ أَحَدِهِمَا وَلَمْ يُتَقَبَّلْ
কটি পাপ। মানুষের কাছে খুবই প্রিয় ও মধুময়। তৃপ্তির সঙ্গে এ পাপটি করে থাকেন অধিকাংশ মানুষ। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে এ তালিকায় আছে ধর্মকর্মে বিশ্বাসীরাও। এমনকি অনেক ইসলামিক স্কলারসহ জ্ঞানী-বুদ্ধিজীবীদেরও এর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি
সৃষ্টি জগতের জন্য কল্যাণকর জিনিসের মধ্যে অন্যতম একটি বৃষ্টি হওয়া। কিন্তু কে বৃষ্টি দেন? বৃষ্টি হওয়ার কারণ কী? কুরআনুল কারিমের বর্ণনায় এ সম্পর্কে কী বলা হয়েছে?
কুরআনুল কারিমের বর্ণনায় বৃষ্টি বর্ষণের কারণ ১. اَفَرَءَیۡتُمُ الۡمَآءَ الَّذِیۡ تَشۡرَبُوۡنَ
সন্তান-সন্তুতি মহান আল্লাহর নেয়ামত। আবার বাবা-মার জন্য এক মহাপরীক্ষাও বটে। তাই এ নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় ও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে সন্তানকে প্রথমেই কিছু গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা ও করণীয় বোঝাতে হবে। আর সন্তানকে প্রথম থেকে কী শেখাতে হবে,
আয়াতুল কুরসি। কুরআনুল কারিমের মর্যাদাপূর্ণ আয়াত। এ আয়াতের অনেক ফজিলত হাদিসের একাধিক বর্ণনায় এসেছে। তবে ফরজ নামাজের পর রয়েছে এ আয়াতের নিয়মিত আমল। যা মানুষকে জান্নাতে পৌঁছাতে মৃত্যুই শুধু বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়।প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর
সপ্তাহের সেরা দিন জুমআর অন্যতম প্রধান ইবাদতের মধ্যে একটি হলো জুমআর নামাজের আগে খুতবাহ শোনা। অতঃপর নামাজ আদায় করা। সে কারণেই জুমআর নামাজের আজান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মসজিদে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মহান প্রভু। মসজিদে গিয়ে
জিবরিল আলাইহিস সালাম বললেন, ধ্বংসহোক সেই ব্যক্তি! যে তার মা-বাবা উভয়কে অথবা উভয়ের একজনকে বৃদ্ধাবস্থায় পেল অথচ সে জান্নাত লাভ করতে পারল না। হোক। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন- আমিন । অর্থাৎ আল্লাহ কবুল