অনুমান করে কথা বল জঘন্য মিথ্যাচারের শামিল। কারও কোনো বিষয়ে ধারণা বা অনুমান করায় অনেক সময় অশান্তির সৃষ্টি হয়। বিষয় যা-ই হোক না কেন, অনুমান করে কথা না বলাই ভালো। কেননা অনুমান বা ধারণা করে
মুসলমানের জন্য সর্বোত্তম সম্পদ ঈমান। ঈমানহীন কোনো আমলেরই মূল্য নেই। এ কারণেই সুরা আসরে আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেছেন, সময়ের কসম! নিশ্চয়ই সব মানুষ ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত। শুধু তারা ব্যতিত; যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমল
নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত এসবই ইবাদত। নির্ধারিত সময়ে এসব ইবাদত-বন্দেগি করা মুমিন মুসলমানের জন্য আবশ্যক। কিন্তু এসব ইবাদতেই কি মুমিনের দায়িত্ব শেষ? সামাজিক দায়িত্ব পালনে মুমিনের ভূমিকা কি হওয়া উচিত?
নামাজ রোজা হজ জাকাতের ইত্যাদি ইবাদত-বন্দেগি
পৃথিবীতে বিচরণশীল প্রতিটি মানুষের একটা লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য আছে এবং থাকে, এটিই স্বাভাবিক। তবে তার ধরন ভিন্ন হতে পারে। যেমন- একজন ছাত্রকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় তার লক্ষ্য উদ্দেশ্য সম্পর্কে তাহলে সে বলবে, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার,
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর উম্মতকে চোগলখুরি করে বেড়ানো থেকে সাবধান করেছেন। কিন্তু এ চোগলখুরি কী? এ সম্পর্কে হাদিসের দিকনির্দেশনা ও করণীয় কী?
চোগলখুরি কী? পরস্পর ঝগড়া-বিবাদ ও অশান্তি সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এক জনের কথা অন্য
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিনয় ও মহানুভবতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত। চরম বিপদেও তার মাঝে ফুটে ওঠতো বিনয় ও মহানুভবতা। কঠিন পরিস্থিতিতেও তিনি সাহাবায়ে কেরামকে বিনয়ী হতে দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন। তাঁর মহানুভবতা ও বিনয়ে আকৃষ্ট হয়ে
জোরপূর্বক অন্যায়ভাবে এতিমের সম্পদ গ্রাস করা মারাত্মক অপরাধ। এটি হারাম ও কবিরা গুনাহসমূহের মধ্যে অন্যতম একটি। এতিমের সম্পদ গ্রাস করা তো দূরের কথা, এতিমের সঙ্গে কঠোরতা অবলম্বন করাও নিষেধ। আল্লাহ তাআলা এতিমের প্রতি কোমল হওয়ার
আল্লাহ তাআলা জালেমদের তাওবাহ কবুল করেন না। আবার জুলুমের প্রতিদান হলো- আল্লাহর, ফেরেশতাদের এবং সব মানুষের অভিশাপ। জালেম ও জুলুমের পরিণতি কি এখানেই শেষ? এসব অত্যাচারিরা কি তাদের জুলুম থেকে ফিরে আসার সুযোগ পাবে? এ