সব মানুষই সফলতা চায়। দুনিয়া এবং পরকালের সফলতা চায় মুমিন মুসলমান। যে কারণে কোরআনুল কারিমের ৪টি উপদেশই মানুষকে দুনিয়া ও পরকালে সফলতার পথ দেখাতে পারে। কী সেই ৪ উপদেশ?
শুধু দুনিয়াতে নয়, বরং পরকালেও যদি কেউ
তওবার অর্থ হচ্ছে (গুনাহ থেকে) ফিরে আসা। গুনাহ করার কেউ তওবা করলে তার তওবা কবুল হলো কি না তা বোঝা যাবে কীভাবে? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী?
কারও তওবা কবুল হয়েছে কি না এটা বোঝার
কে জান্নাতি আর কে জাহান্নামি নিশ্চিত করে বলা কঠিন। তবে জান্নাতি ও জাহান্নামি লোকদের ধরন কেমন হবে সে সম্পর্কে কিছু নমুনা রয়েছে। ছোট্ট একটি হাদিসে যা সুস্পষ্ট করে ঘোষণা দিয়েছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
তাওবার মাধ্যমেই মানুষ নিজেকে সব অন্যায় অপরাধ থেকে মুক্ত রাখে। আর তাওবা আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের অন্যতম উপায়ও বটে। এ কারণেই ইলমের অধিকারী আলেমগণ বলেন, (মানুষের) প্রতিটি গোনাহ থেকে তাওবা করা আবশ্যক কর্তব্য (ওয়াজিব)।
মানুষের কোনো গোনাহ
অনুমান করে কথা বল জঘন্য মিথ্যাচারের শামিল। কারও কোনো বিষয়ে ধারণা বা অনুমান করায় অনেক সময় অশান্তির সৃষ্টি হয়। বিষয় যা-ই হোক না কেন, অনুমান করে কথা না বলাই ভালো। কেননা অনুমান বা ধারণা করে
মুসলমানের জন্য সর্বোত্তম সম্পদ ঈমান। ঈমানহীন কোনো আমলেরই মূল্য নেই। এ কারণেই সুরা আসরে আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেছেন, সময়ের কসম! নিশ্চয়ই সব মানুষ ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত। শুধু তারা ব্যতিত; যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমল
নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত এসবই ইবাদত। নির্ধারিত সময়ে এসব ইবাদত-বন্দেগি করা মুমিন মুসলমানের জন্য আবশ্যক। কিন্তু এসব ইবাদতেই কি মুমিনের দায়িত্ব শেষ? সামাজিক দায়িত্ব পালনে মুমিনের ভূমিকা কি হওয়া উচিত?
নামাজ রোজা হজ জাকাতের ইত্যাদি ইবাদত-বন্দেগি
পৃথিবীতে বিচরণশীল প্রতিটি মানুষের একটা লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য আছে এবং থাকে, এটিই স্বাভাবিক। তবে তার ধরন ভিন্ন হতে পারে। যেমন- একজন ছাত্রকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় তার লক্ষ্য উদ্দেশ্য সম্পর্কে তাহলে সে বলবে, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার,