জুমা মুসলমানের সপ্তাহিক বিশেষ ইবাদতের দিন। এ দিনের ইবাদতের ফজিলত অন্যান্য দিনের তুলনায় অনেক বেশি। এ দিনের ইবাদতের নির্দেশ ও গুরুত্ব তুলে ধরে আল্লাহ তাআলা আয়াত নাজিল করেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا نُوۡدِیَ
লাইলাতুল কদর। যা শবে কদর নামে পরিচিতি। শেষ দশকের কোন কোন রাতে তা অনুষ্ঠিত হতে পারে; এ সম্পর্কে কোনো সুস্পষ্ট দিনক্ষণ জানা না থাকলেও নবিজি ৫টি রাতের ব্যাপারে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। সেই নির্দেশনাগুলো কী?
মহিমান্বিত ও মর্যাদার
জন্মের সঙ্গে সঙ্গে সবচেয়ে বড় অসহায় ছিলেন হজরত মুসা আলাইহিস সালাম। মহান আল্লাহ অত্যাচারী ফেরাউনের ঘরেই তাঁকে আশ্রয় দিয়েছেন। মুসা আলাইহিস সালাম যৌবনে পৌঁছলে ঘটনাক্রমে ফেরাউনের আক্রমণের শিকার হন। তিনি মিসর থেকে হিজরত করেন মাদায়েনে।
প্রতিটি ধর্মই স্বাধীনতার কথা বলছে। একটি জাতির স্বাধীনতার ইতিহাস যেমন গৌরবের, তেমনি বেদনার। কারণ অনেক রক্ত ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয় স্বাধীনতা। আমাদের দেশের স্বাধীনতা পেতেও রক্তক্ষয়ী লড়াই করতে হয়েছে। স্বাধীনতা মহান সৃষ্টিকর্তার পক্ষ থেকে
ভুল-শুদ্ধ মিলেই জীবন। ত্রুটিহীন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।জীবনচলার পথে নানা রকমের স্খলন হয়েই যায়। কখনো চেতনে কখনোবা অবচেতনে। তবে সত্যিকার মানুষ কখনো ভুল-ত্রুটিতে অটল ও অবিচল থাকতে পারে না। বিবেকবোধ, দায়বদ্ধতা ও পরকালের ভয় তাকে সবসময়
ইসলাম ধর্মে বিয়ের আইনগত, সামাজিক ও ধর্মীয় মর্যাদা রয়েছে। ছেলে ও মেয়ের একসঙ্গে জীবন-যাপন ও সংসারধর্ম পালনকে ধর্মীয়, সামাজিক ও আইনগত সুরক্ষা দিতেই বিবাহপ্রথার জন্ম।ইসলামে বিয়ের জন্য খুব বেশি আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে হয় না। অন্যান্য
পরকাল। সীমাহীন প্রাপ্তির স্থান। যার শুরু আছে কিন্তু শেষ বলে কিছু নেই। পরকালের সব জিনিসের প্রাপ্তি দুনিয়ার তুলনায় সীমাহীন। নেয়ামত যেমন সীমাহীন; দুঃখ-কষ্টও সীমাহীন। যারা যেমন কাজ করবে; তারা তেমন ফলাফল ভোগ করবে। কিন্তু মানুষ
জীবন যার আছে, তার মৃত্যু সুনিশ্চিত। মৃত্যুর পর ৩ জিনিস মানুষকে অনুসরণ করে। এ তিন জিনিসের মধ্যে দুইটি ফিরে আসে তথা দুনিয়াতেই থেকে যায়। আর একটি জিনিস মৃতব্যক্তির সঙ্গী হয়। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম