সন্তানের কাছে বাবা-মার হক একটি মহান দায়িত্ব। এ হকের গুরুত্ব এত বেশি যে, আল্লাহ তাআলা তাঁর নিজের হকের সঙ্গে মা-বাবার হককে মিলিত করেছেন। কারণ তিনি মা-বাবার মাধ্যমে জিন ও ইনসানকে সৃষ্টি করেছেন। মানুষ জন্ম নেওয়ার
মুসলমানদের বৈধ উপায়ে অর্জিত ধন-সম্পদ ও নেক সন্তান-সন্তুতি মানুষের দুনিয়া ও পরকালে কাজে আসে কিন্তু অমুসলিম-অবিশ্বাসীদের কোনো ধন-সম্পদ কিংবা সন্তান-সন্ততি তাদের মৃত্যুর পর তাদের আল্লাহর সামনে কোনো কাজে আসবে না। কোরআনুল কারিমে মহান আল্লাহ এমনটিই
মনবাসনা পূরণে আল্লাহর সাহায্যের বিকল্প নেই। মানুষের জীবনের সব কর্মকাণ্ড শুধু আল্লাহর জন্য। তিনি নিজেই ঘোষণা দিয়েছেন- (হে রাসুল! আপনি) বলুন, আমার নামাজ, আমার কোরবানি, আমার জীবন, আমার মরণ সবকিছু মহান আল্লাহর জন্য নির্ধারিত। আর
সুস্থতা-অসুস্থতা ও রোগ-ব্যাধি মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে। এটি কারো জন্য শাস্তি, কারো জন্য পরীক্ষা আবার কারো জন্য গুনাহ মাফের উপায় ও মর্যাদা বৃদ্ধির কারণ। এসব আলোচনাই এসেছে কোরআন-সুন্নায়। আবার রোগাক্রান্ত ব্যক্তিকে দেখতে যাওয়ার এবং
সমাজে সন্দেহ-অবিশ্বাস, ঝগড়া-বিবাদ, হারানো বা চুরি হওয়া ইত্যাদি বিষয়ে অনেকেই কোরআনের কসম করেন। কোরআন হাতে নিয়ে বা মাথায় নিয়ে কসম খায়। আবার অনেকে রাগের বশবর্তী হয়ে পরস্পর এমন শর্তজুড়ে দিয়ে কসম খায় যে- কোরআনের কসম!
মুমিন মুসলমানের জন্য জুমার দিন নামাজ আদায় করা জরুরি। প্রত্যেক সাবালক জ্ঞান-সম্পন্ন পুরুষের জন্য মসজিদে গিয়ে পড়া ফরজ। এ নামাজ জামাআতে আদায় করতে হয়। এ কারণেই আল্লাহ তাআলা জুমার দিন দ্রুত মসজিদে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ
তাওহিদ শব্দটির সাথে আমরা সবাই বেশ পরিচিত। যার অর্থ হলো- একত্ববাদ। তবে এই অর্থের ভেতরে লুকিয়ে থাকা এক নিগূঢ় তাৎপর্য ইনশাআল্ল;াহ আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব। যেমন- তাওহিদ হচ্ছে আল্লাহ তায়ালাকে তাঁর পূর্ণাঙ্গ গুণাবলিতে একক
আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে সৎকর্মশীল বান্দার পরিচয় তুলে ধরেছেন। আহলে কিতাবের অনুসারিদের মধ্যেও সব সমান নয়; বরং তাদের মধ্যেও সৎকর্মশীল বান্দা রয়েছে। তাদের পরিচয় ও সৎকর্মগুলো এভাবে তুলে ধরা হয়েছে-
لَیۡسُوۡا سَوَآءً ؕ مِنۡ اَهۡلِ الۡکِتٰبِ