নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক বসায় একশতবার ইসতেগফার পড়তেন। যা সাহাবায়ে কেরাম গুণে রাখতেন। নবিজি কেন বেশি বেশি ইসতেগফার পড়তেন? সব সময় ইসতেগফারই বা কেন পড়তে হবে?
বিখ্যাত তায়েবি হজরত হাসান বসরি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন,
ঘুম মানুষের ক্লান্তি-অবসাদ দূর করে। শরীর-স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে ঘুমের অবদান অসামান্য। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ ও নেয়ামত। মহৎ ইবাদতও বটে। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, তোমাদের নিদ্রাকে করেছি ক্লান্তি দূরকারী। (সুরা নাবা, আয়াত : ০৯)
মুসলিমদের প্রতিটি
আল্লাহর অনুগ্রহ কে না চায়, সবাই চায় সঠিক পথের দিশা। আল্লাহর অনুগ্রহ। পথভ্রষ্টতা ও গোমরাহি থেকেও মুক্তি চায় মুমিন মুসলমান। আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে এমনই একটি আবেদন তুলে ধরেছেন ঈমানদারদের জন্য। কী সেই দোয়া?
কোরআনুল কারিমের
আল্লাহ তাআলা বলেন, নিশ্চয় আসমানসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে আল্লাহর বিধান ও গননায় মাস বারটি। তন্মধ্যে চারটি সম্মানিত। এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান; সুতরাং এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি অত্যাচার করো না। আর মুশরিকদের সঙ্গে তোমরা
মুমিনরা কখনো হতাশ হয় না, সুখে-দুঃখে আল্লাহর প্রতি ভরসা করে। তারা সব সময় আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে। মহান কোরআনুল কারিমের মুমিনদের হতাশ না হওয়ার উপদেশ দেন, দুঃশ্চিন্তা না করার উপদেশ। এ উপদেশেই মুমিনরা কঠিন
আল্লাহ গালিব বা বিজয়ী। আল্লাহর বিজয় অবধারিত। সর্ববিষয়ে আল্লাহর বিজয় ও প্রাবল্য নিশ্চিত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, আল্লাহ সিদ্ধান্ত করেছেন, আমি অবশ্যই বিজয়ী হবো এবং আমার রাসুলগণও।
নিশ্চয়ই আল্লাহ শক্তিমান, পরাক্রমশালী। (সুরা মুজাদালা, আয়াত : ২১) আল্লামা
কোরআনুল কারিমের একাধিক আয়াতে কোরবানির গোশত কয় ভাগ করতে হবে তার ইঙ্গিত এসেছে। মহান আল্লাহ তাআলা এ সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দিয়ে ঘোষণা করেন- وَالْبُدْنَ جَعَلْنَاهَا لَكُم مِّن شَعَائِرِ اللَّهِ لَكُمْ فِيهَا خَيْرٌ فَاذْكُرُوا اسْمَ اللَّهِ عَلَيْهَا صَوَافَّ
কবর পরকালের প্রথম মনজিল। কিন্তু মানুষ দুনিয়ার ভালো কাজের সুখ-শান্তি এবং মন্দ কাজের শাস্তি কি মৃত্যুর পরপর ভোগ করবে নাকি হিসাব-নিকাশের পর ভোগ করবে? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী?
হ্যাঁ, ভালো ও মন্দ কৃতকর্মের ফলাফল