দুনিয়ার চাক-চিক্যময় জীবনের যত অর্জন, আর যা কিছু দেখছি, তার পুরোটাই বাবা-মার অবদান। তাই কোরআনুল কারিমে মহান আল্লাহ তাআলা সন্তানের প্রতি কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ বাবা-মার জন্য আবশ্যক করে দিয়েছেন। এমন অনেক দৃষ্টান্ত আছে যে,
আল্লাহ তাআলাকে পাওয়ার অন্যতম মাধ্যম কান্না। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, দুটি চোখকে জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে না। এক. যে চোখ আল্লাহর ভয়ে কাঁদে এবং দুই. যে চোখ আল্লাহর রাস্তায় (নিরপত্তার জন্য) পাহারা দিয়ে
একবার নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অমুসলিমদের অতীত জীবনের গুনাহ মাফের গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদিস বর্ণনা করেছেন। হাদিসটি মুসলিমের বিগত জীবনের গুনাহ মাফের জন্যও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কী সেই হাদিসটি?
হজরত ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন একদিন
নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক বসায় একশতবার ইসতেগফার পড়তেন। যা সাহাবায়ে কেরাম গুণে রাখতেন। নবিজি কেন বেশি বেশি ইসতেগফার পড়তেন? সব সময় ইসতেগফারই বা কেন পড়তে হবে?
বিখ্যাত তায়েবি হজরত হাসান বসরি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন,
ঘুম মানুষের ক্লান্তি-অবসাদ দূর করে। শরীর-স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে ঘুমের অবদান অসামান্য। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ ও নেয়ামত। মহৎ ইবাদতও বটে। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, তোমাদের নিদ্রাকে করেছি ক্লান্তি দূরকারী। (সুরা নাবা, আয়াত : ০৯)
মুসলিমদের প্রতিটি
আল্লাহর অনুগ্রহ কে না চায়, সবাই চায় সঠিক পথের দিশা। আল্লাহর অনুগ্রহ। পথভ্রষ্টতা ও গোমরাহি থেকেও মুক্তি চায় মুমিন মুসলমান। আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে এমনই একটি আবেদন তুলে ধরেছেন ঈমানদারদের জন্য। কী সেই দোয়া?
কোরআনুল কারিমের
আল্লাহ তাআলা বলেন, নিশ্চয় আসমানসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে আল্লাহর বিধান ও গননায় মাস বারটি। তন্মধ্যে চারটি সম্মানিত। এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান; সুতরাং এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি অত্যাচার করো না। আর মুশরিকদের সঙ্গে তোমরা
মুমিনরা কখনো হতাশ হয় না, সুখে-দুঃখে আল্লাহর প্রতি ভরসা করে। তারা সব সময় আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে। মহান কোরআনুল কারিমের মুমিনদের হতাশ না হওয়ার উপদেশ দেন, দুঃশ্চিন্তা না করার উপদেশ। এ উপদেশেই মুমিনরা কঠিন