বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, ঘূর্ণিঝড়, টর্নেডো তথা যাবতীয় প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে পৃথিবীবাসীর প্রতি সতর্কবার্তা নিয়ে আসে। আল্লাহতায়ালা এসবের মাধ্যমে জগৎবাসীকে পরীক্ষা করে থাকেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ দুর্বিপাকে বিপর্যস্ত মানুষদের প্রতি সচ্ছল নিরাপদ মানুষদের কিছু দায়বদ্ধতা রয়েছে।
তিন তাসবিহ ও ৩ কুল নবিজীর প্রতিদিনের নিয়মিত আমল। পাশাপাশি আয়াতুল কুরসির আমলও একটি। এ আমলগুলোর ফজিলত অনেক বেশি। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা নিজে করতেন এবং তাঁর উম্মতকে এ তিনটি আমল বেশি বেশি
আল্লাহ যাকে চান, তাকেই দ্বীন, ঈমান ও ইসলামের ওপর অটল অবিচল রাখেন। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে দান করেন প্রশান্তি। এটি বান্দার প্রতি মহান আল্লাহর একান্ত অনুগ্রহ। মহান আল্লাহর ইশারাতেই মানুষের অন্তর পরিচালিত হয়। হাদিসে এসেছে- নবিজী সাল্লাল্লাহু
তাওবা আল্লাহ তাআলার নেয়ামত। তিনি বান্দাকে ক্ষমা করার উপলক্ষ খোঁজেন। যেন সে উপলক্ষকে কেন্দ্র করেই বান্দাকে দান করতে পারেন ক্ষমা, রহমত, বরকত, মাগফেরাত ও নাজাত।
তাওবার মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দাকে চরম দুশ্চিন্তা, সংকট ও আর্থিক অভাব-অনটন
সুস্থতা ও সফলতা মানুষের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের শারিরীক পবিত্রতা অর্জন ও সতর্কতার ওপরই তা নির্ভর করে। সুস্থতা ও সফলতার জন্য পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতার বিকল্প নেই। এর মাধ্যমেই আসে দুনিয়া ও পরকালের সফলতা। আল্লাহ তাআলা
মহান আল্লাহর ক্ষমাযোগ্য হওয়ার জন্য চারটি জিনিস আবশ্যক। কুফর, শিরক ও পাপ থেকে তাওবা করা, ঈমান থাকা, নেককাজ করা এবং হকের উপর অটল থাকা। এসব অবস্থায় অবিচল থাকা, যাতে ঈমানের সঙ্গে মৃত্যু হয়। যদি এর
হালাল রিজিক উপার্জনে জাগতিক বৈধ সব উপায় অবলম্বনের পাশাপাশি খোদাভীতি, আল্লাহর ওপর আস্থা এবং তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতাসহ ক্ষমা প্রার্থনার মতো ইবাদত-বন্দেগি ধারাবাহিক চালিয়ে যেতে হবে। কারণ পবিত্র কোরআনে এসব আমলে রিজিক বৃদ্ধির কথা ঘোষিত হয়েছে।
খোদাভীতি
যে আমলকে আল্লাহ তাআলা ভালোবাসেন; কথা কিংবা কাজ যা-ই হোক, তাকেই সৎ আমল বলা হয়। এই সৎ আমলের পরকালীন ফায়দা অনেক রয়েছে, দুনিয়াতেও সৎ আমলের নগদ কিছু ফায়দা রয়েছে। যারা ভালো আমল করবে তাদের আল্লাহ