আল্লাহ তাআলা মানুষের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারী। তিনি যুগে যুগে মানুষের হেদায়াত এবং সুন্দর জীবন ব্যবস্থার জন্য দুনিয়াতে অনেক নবি ও রাসুল পাঠিয়েছেন। এ সবই মানুষের কল্যাণে। এ কল্যাণ সাধনে তিন শ্রেণির মানুষকে সাহায্য করা আল্লাহর
আল্লাহ তাআলা অনেক সময় বান্দার জীবন থেকে বরকত উঠিয়ে নেন এবং রিজিক সংকুচিত করে দেন। মানুষের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে অভাব-অনটন ও দারিদ্র্যতা চাপিয়ে দেন। এর প্রকৃত কারণ কী?
পাপের কারণে মানুষের রিজিক সংকুচিত
মহান আল্লাহ বলেন, বস্তুত তা (শাস্তি বা কিয়ামত) তোমাদের কাছে আসবে হঠাৎ করে এবং তোমাদের হতভম্ব করে দেবে, ফলে তারা তা প্রতিরোধ করতে পারবে না এবং তাদের অবকাশও দেওয়া হবে না। (সুরা আম্বিয়া, আয়াত :
সামাজিক জীবনে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব অপরিসীম। মহান আল্লাহ যেমন ন্যায়বিচারক তেমনি মানবজাতিকে তাদের জীবনের সবদিকে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। কিন্তু ন্যায়বিচারের পরিচয় কী? ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা গুরুত্ব কতটুকু? ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার সুফল বা উপকারিতা কী? এ সম্পর্কে
নবি-রাসুল আগমনের ধারা বন্ধ হয়ে যাওয়াই কেয়ামত সংঘটিত হওয়ার সবচেয়ে বড় আলামত। কেয়ামতের সর্বপ্রথম আলামত হচ্ছে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আগমন। কারণ তিনি হলেন সর্বশেষ নবি ও রাসুল। কেয়ামতের অনুষ্ঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত আর
উহুদ যুদ্ধের সময় যে তীরন্দাজরা ঘাঁটি ছেড়ে গনীমতের মাল একত্রিত করার জন্য চলে এসেছিলেন, তাঁদের ধারণা ছিল, আমরা যদি (মাল জমা করার জন্য) পৌঁছতে না পারি, তাহলে সমস্ত গনীমতের মাল অন্যরা নিয়ে নেবে। তাই তাঁদেরকে
দুশ্চিন্তা ও হাতাশার কারণে মানুষের মাঝে এক ধরণের চাপ সৃষ্টি হয়। এটাই মানসিক। এ মানসিক চাপ উত্তরণে ইসলামে রয়েছে অনেক দিকনির্দেশনা, দোয়া ও আমল। যা মেনে চললে মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকা যায়। মানসিক চাপ
অনেক সময় মানুষের অন্তর কঠিন ও কঠোর হয়ে যায়। এতে অন্তরের পরিশুদ্ধি ও নেক আমলের মানসিকতা নষ্ট হয়। তাযকিয়াতুন নফস তথা অন্তরের পরিশুদ্ধি বাড়াতে মানুষের অন্তর নরম হওয়ার বিকল্প নেই। কঠোর মনোভাব পরিহার করে অন্তরকে