ঘুম মানুষের ক্লান্তি-অবসাদ দূর করে। শরীর-স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে ঘুমের অবদান অসামান্য। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ ও নেয়ামত। মহৎ ইবাদতও বটে। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, তোমাদের নিদ্রাকে করেছি ক্লান্তি দূরকারী। (সুরা নাবা, আয়াত : ০৯)
মুসলিমদের প্রতিটি
আল্লাহর অনুগ্রহ কে না চায়, সবাই চায় সঠিক পথের দিশা। আল্লাহর অনুগ্রহ। পথভ্রষ্টতা ও গোমরাহি থেকেও মুক্তি চায় মুমিন মুসলমান। আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে এমনই একটি আবেদন তুলে ধরেছেন ঈমানদারদের জন্য। কী সেই দোয়া?
কোরআনুল কারিমের
আল্লাহ তাআলা বলেন, নিশ্চয় আসমানসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে আল্লাহর বিধান ও গননায় মাস বারটি। তন্মধ্যে চারটি সম্মানিত। এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান; সুতরাং এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি অত্যাচার করো না। আর মুশরিকদের সঙ্গে তোমরা
মুমিনরা কখনো হতাশ হয় না, সুখে-দুঃখে আল্লাহর প্রতি ভরসা করে। তারা সব সময় আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে। মহান কোরআনুল কারিমের মুমিনদের হতাশ না হওয়ার উপদেশ দেন, দুঃশ্চিন্তা না করার উপদেশ। এ উপদেশেই মুমিনরা কঠিন
আল্লাহ গালিব বা বিজয়ী। আল্লাহর বিজয় অবধারিত। সর্ববিষয়ে আল্লাহর বিজয় ও প্রাবল্য নিশ্চিত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, আল্লাহ সিদ্ধান্ত করেছেন, আমি অবশ্যই বিজয়ী হবো এবং আমার রাসুলগণও।
নিশ্চয়ই আল্লাহ শক্তিমান, পরাক্রমশালী। (সুরা মুজাদালা, আয়াত : ২১) আল্লামা
কোরআনুল কারিমের একাধিক আয়াতে কোরবানির গোশত কয় ভাগ করতে হবে তার ইঙ্গিত এসেছে। মহান আল্লাহ তাআলা এ সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দিয়ে ঘোষণা করেন- وَالْبُدْنَ جَعَلْنَاهَا لَكُم مِّن شَعَائِرِ اللَّهِ لَكُمْ فِيهَا خَيْرٌ فَاذْكُرُوا اسْمَ اللَّهِ عَلَيْهَا صَوَافَّ
কবর পরকালের প্রথম মনজিল। কিন্তু মানুষ দুনিয়ার ভালো কাজের সুখ-শান্তি এবং মন্দ কাজের শাস্তি কি মৃত্যুর পরপর ভোগ করবে নাকি হিসাব-নিকাশের পর ভোগ করবে? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী?
হ্যাঁ, ভালো ও মন্দ কৃতকর্মের ফলাফল
সবর বা ধৈর্যের আভিধানিক অর্থ- আনন্দ, প্রতিকূলতা, দুঃখ ও উদ্বেগের সময়ে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা। সহ্য বা অপেক্ষা করার ক্ষমতা, সহিষ্ণুতা, ধীরতা। ধৈর্যের একটি অর্থ হচ্ছে তাড়াহুড়ো না করা, নিজের প্রচেষ্টার দ্রুত ফল লাভের জন্য অস্থির