আল্লাহ গালিব বা বিজয়ী। আল্লাহর বিজয় অবধারিত। সর্ববিষয়ে আল্লাহর বিজয় ও প্রাবল্য নিশ্চিত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, আল্লাহ সিদ্ধান্ত করেছেন, আমি অবশ্যই বিজয়ী হবো এবং আমার রাসুলগণও।
নিশ্চয়ই আল্লাহ শক্তিমান, পরাক্রমশালী। (সুরা মুজাদালা, আয়াত : ২১) আল্লামা
কোরআনুল কারিমের একাধিক আয়াতে কোরবানির গোশত কয় ভাগ করতে হবে তার ইঙ্গিত এসেছে। মহান আল্লাহ তাআলা এ সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দিয়ে ঘোষণা করেন- وَالْبُدْنَ جَعَلْنَاهَا لَكُم مِّن شَعَائِرِ اللَّهِ لَكُمْ فِيهَا خَيْرٌ فَاذْكُرُوا اسْمَ اللَّهِ عَلَيْهَا صَوَافَّ
কবর পরকালের প্রথম মনজিল। কিন্তু মানুষ দুনিয়ার ভালো কাজের সুখ-শান্তি এবং মন্দ কাজের শাস্তি কি মৃত্যুর পরপর ভোগ করবে নাকি হিসাব-নিকাশের পর ভোগ করবে? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী?
হ্যাঁ, ভালো ও মন্দ কৃতকর্মের ফলাফল
সবর বা ধৈর্যের আভিধানিক অর্থ- আনন্দ, প্রতিকূলতা, দুঃখ ও উদ্বেগের সময়ে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা। সহ্য বা অপেক্ষা করার ক্ষমতা, সহিষ্ণুতা, ধীরতা। ধৈর্যের একটি অর্থ হচ্ছে তাড়াহুড়ো না করা, নিজের প্রচেষ্টার দ্রুত ফল লাভের জন্য অস্থির
বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, ঘূর্ণিঝড়, টর্নেডো তথা যাবতীয় প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে পৃথিবীবাসীর প্রতি সতর্কবার্তা নিয়ে আসে। আল্লাহতায়ালা এসবের মাধ্যমে জগৎবাসীকে পরীক্ষা করে থাকেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ দুর্বিপাকে বিপর্যস্ত মানুষদের প্রতি সচ্ছল নিরাপদ মানুষদের কিছু দায়বদ্ধতা রয়েছে।
তিন তাসবিহ ও ৩ কুল নবিজীর প্রতিদিনের নিয়মিত আমল। পাশাপাশি আয়াতুল কুরসির আমলও একটি। এ আমলগুলোর ফজিলত অনেক বেশি। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা নিজে করতেন এবং তাঁর উম্মতকে এ তিনটি আমল বেশি বেশি
আল্লাহ যাকে চান, তাকেই দ্বীন, ঈমান ও ইসলামের ওপর অটল অবিচল রাখেন। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে দান করেন প্রশান্তি। এটি বান্দার প্রতি মহান আল্লাহর একান্ত অনুগ্রহ। মহান আল্লাহর ইশারাতেই মানুষের অন্তর পরিচালিত হয়। হাদিসে এসেছে- নবিজী সাল্লাল্লাহু
তাওবা আল্লাহ তাআলার নেয়ামত। তিনি বান্দাকে ক্ষমা করার উপলক্ষ খোঁজেন। যেন সে উপলক্ষকে কেন্দ্র করেই বান্দাকে দান করতে পারেন ক্ষমা, রহমত, বরকত, মাগফেরাত ও নাজাত।
তাওবার মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দাকে চরম দুশ্চিন্তা, সংকট ও আর্থিক অভাব-অনটন