নেককার ও মুত্তাকি বান্দা। তাদের গুণাবলীও অসাধারণ। আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে ৩ শ্রেণির নেককার বান্দার কথা উল্লেখ করেছেন। যারা দান করে, রাগ নিয়ন্ত্রণ করে এবং মানুষকে ক্ষমা করে। কোরআনের ঘোষণায় এরা সবাই মুহসিন তথা সৎকর্মশীল
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে খুবাইব রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, আমরা এক বৃষ্টির রাতে প্রচন্ড অন্ধকারে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের খোঁজে বের হলাম। যেন তিনি আমাদের নিয়ে নামাজ আদায় করেন। আমরা তাকে খুঁজে পেলাম। তিনি বললেন,
আল্লাহ তাআলা বলেন- নিশ্চয়ই মুসলিম পুরুষ ও মুসলিম নারী, মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারী, অনুগত পুরুষ ও অনুগত নারী, সত্যবাদী পুরুষ ও সত্যবাদী নারী, ধৈর্যশীল পুরুষ ও ধৈর্যশীল নারী, বিনয়ী পুরুষ ও বিনয়ী নারী, রোজা
আল্লাহ তাআলা যার কল্যাণ চান, তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলে পরীক্ষা করেন। যারা এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন তারাই সফলকাম। মানুষ দুনিয়ার জীবনে নানান সময় ধন-সম্পদ, জীবন ও সন্তান-সন্তুতির দ্বারা পরীক্ষার সম্মুখীন হন; এ সব পরীক্ষায় যারা সফলতা
ইসলামের সংরক্ষণ দুটি দিক। অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক। এর মধ্যে প্রথমটিই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি প্রথমটি নিশ্চিত করতে পারি, তবে ইসলামবিদ্বেষীরা নিজ থেকেই পরাজিত হবে।
তা না করে যদি আমরা বাহ্যিক সংরক্ষণে মনোযোগ দিই, তবে তা হবে
দুনিয়ায় সবচেয়ে লোভনীয় জিনিসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মারাত্মক হচ্ছে সুদ। আল্লাহ তাআলা সুদকে নিষিদ্ধ করেছেন। আর আল্লাহর আনুগত্য করার প্রতি জোর দিয়েছেন। কোরআনুল কারিমে বহুগুণে বাড়িয়ে সুদ খেতে নিষেধ করা হয়েছে। তাহলে যদি চক্রবৃদ্ধি হারে
ইসলামের সূচনালগ্নে মদিনায় মুসলিমদের সংখ্যা যখন হাতে গোনা; সে সময় মুসলিমদের মনোবল চাঙ্গা রাখতে মহান আল্লাহ অনেক সুসংবাদ দিয়েছেন। ইসলাম বিদ্বেষীদের সঙ্গে সংঘটিত যুদ্ধে প্রথমে একহাজার ফেরেশতা দ্বারা সাহায্য করার ঘোষণা দেন। এরপর তিন হাজার
মুসলিমরা আল্লাহর উপরই ভরসা করে। আল্লাহ তাআলা সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান। তাই আল্লাহর উপর ভরসা করাই মুসলিমদের কর্তব্য। উহুদের যুদ্ধের ঘটনায় মহান আল্লাহ নিজেই এ কথা ঘোষণা করেছেন। যখন মুনাফেকদের দেখাদেখি মুসলিমদের দুইটি দল জনসংখ্যা