ভুল-শুদ্ধ মিলেই জীবন। ত্রুটিহীন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।জীবনচলার পথে নানা রকমের স্খলন হয়েই যায়। কখনো চেতনে কখনোবা অবচেতনে। তবে সত্যিকার মানুষ কখনো ভুল-ত্রুটিতে অটল ও অবিচল থাকতে পারে না। বিবেকবোধ, দায়বদ্ধতা ও পরকালের ভয় তাকে সবসময়
ইসলাম ধর্মে বিয়ের আইনগত, সামাজিক ও ধর্মীয় মর্যাদা রয়েছে। ছেলে ও মেয়ের একসঙ্গে জীবন-যাপন ও সংসারধর্ম পালনকে ধর্মীয়, সামাজিক ও আইনগত সুরক্ষা দিতেই বিবাহপ্রথার জন্ম।ইসলামে বিয়ের জন্য খুব বেশি আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে হয় না। অন্যান্য
পরকাল। সীমাহীন প্রাপ্তির স্থান। যার শুরু আছে কিন্তু শেষ বলে কিছু নেই। পরকালের সব জিনিসের প্রাপ্তি দুনিয়ার তুলনায় সীমাহীন। নেয়ামত যেমন সীমাহীন; দুঃখ-কষ্টও সীমাহীন। যারা যেমন কাজ করবে; তারা তেমন ফলাফল ভোগ করবে। কিন্তু মানুষ
জীবন যার আছে, তার মৃত্যু সুনিশ্চিত। মৃত্যুর পর ৩ জিনিস মানুষকে অনুসরণ করে। এ তিন জিনিসের মধ্যে দুইটি ফিরে আসে তথা দুনিয়াতেই থেকে যায়। আর একটি জিনিস মৃতব্যক্তির সঙ্গী হয়। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
বিশ্বমানবতার কল্যাণের অনন্য জীবন ব্যবস্থার নাম ইসলাম। নারী ও পুরুষসহ কোনো সৃষ্টির অধিকার ও স্বাধীনতা ইসলাম খর্ব করেনি। বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় আলোচিত সামাজিক মহামারী নারী নির্যাতন। এই নারী নির্যাতন রোধে করে নারীকে পূর্ণ স্বাধীনতা
ধৈর্য ও ঈমান আল্লাহর একান্ত অনুগ্রহ। মুমিন বান্দার কাছে এটি মর্যাদাপূর্ণ চাওয়া-পাওয়া। তাই তো মুমিন বান্দা বিপদ কমবেশি হোক কিংবা না-ই হোক সর্বাবস্থায় ধৈর্য কামনা করে এবং সব সময় ঈমানি মৃত্যু কামনা করে। যেভাবে চরম
শাবান হিজরি বছরের অষ্টম মাস। এটি নফল ইবাদত-বন্দেগির মাস। এছাড়াও বিশেষ দুইটি কারণে মাসটি প্রসিদ্ধ। শাবান মাসে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অন্যান্য মাসের তুলনায় অধিক আমল করতেন। এ মাসের প্রসিদ্ধ দুইটি ঘটনা ও নবিজীর
দুনিয়ার জীবনে স্বামীর জন্য দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ হলো নেককার স্ত্রী। আল্লাহ তাআলা নারীজাতিকে জীবনের সবদিক থেকে এক অনুপম মর্যাদা ও অধিকারে অভিষিক্ত করেছেন। কুরআনের সুনির্দিষ্ট নীতিমালার মাধ্যমে পুরুষের জীবন পরিচালনার ন্যায় নারীদেরকেও সম্মান, মর্যাদা এবং