মানুষ আল্লাহর সেরা সৃষ্টি। শুধু সেরা সৃষ্টিই নয় বরং সবচেয়ে প্রিয় সৃষ্টি হলো মানুষ। আল্লাহ মানবজাতিকে অনেক ভালোবেসে তার দাসত্ব বা গোলামী করার জন্য সৃষ্টি করেছেন। আবার মানুষ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেছেন-
সময়ের কসম! নিশ্চয়
সাহায্য করার মালিক একমাত্র আল্লাহ। মানুষের কাছে কিংবা মৃতব্যক্তির কাছে সাহায্য চাওয়া বা কাউকে বান্দা নেওয়াজ, গরিবে নেওয়াজ, গাউসুল আজম (মহান সাহায্যকারী) মনে করাও বড় গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। তাই মানুষকে গাউসুল আজম বলা যাবে না। এটি
ময় থাকতে পাঁচটি জিনিসের মূল্যায়ন করতে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। এটি মুসলিম উম্মার প্রতি আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নসিহত এবং বিশেষ অসিয়ত। যেন উম্মতের প্রতিটি সদস্য সৌভাগ্যবান, সফল ও সর্বাঙ্গীণ
ইমাম ইবনুল কায়্যিম রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, ‘সেই প্রকৃত মানুষ, যে তাঁর শরীরের মৃত্যুকে নয় বরং অন্তরের মৃত্যুকে ভয় করে। অন্তরের মৃত্যু থেকে বেঁচে থাকতে পারা বান্দার প্রতি মহান আল্লাহর এক বিশেষ অনুগ্রহ। বান্দার প্রতি আল্লাহর
খাবার নষ্ট করা সবার জন্য নিষিদ্ধ। নষ্টের একটি ধরন হলো অপচয় করা; নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বর্ণনা করেছেন যে, তিনি বাজে আলাপ, অধিক প্রশ্ন করা এবং সম্পদ-হানি করতে নিষেধ করেছেন।
অপচয়কারীদের স্বয়ং আল্লাহও পছন্দ করেন
আল্লাহ তাআলা কেয়ামতের দিন ন্যায়দণ্ড স্থাপন করবেন। সেখানে মানুষে আমল মাপা হবে। এ কাজে কারো প্রতি কোনো অবিচার করা হবে না। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে ঘোষণা করেন, আমি কিয়ামতের দিন ন্যায়বিচারের মানদণ্ড স্থাপন
আল্লাহ তায়ালার খাঁটি বান্দাদের অন্যতম গুণ হলো তারা রাতে আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে তাঁর সান্নিধ্য লাভের জন্য সিজদা, কিয়াম ও তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করেন। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, আর তারা রাত অতিবাহিত করেন তাদের রবের উদ্দেশে
পড়ালেখা কিংবা পরীক্ষা দেওয়ার শুরুতে অনেকে বিভিন্ন দোয়া ও আমল করে থাকে। এসব কাজে আসলেই কি কোনো দোয়া বা আমল আছে। এ সম্পর্কে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা কী?
না, পড়ালেখা বা পরীক্ষা দেওয়ার শুরুতে নির্ধারিতভাবে হাদিসে কোনো দোয়া