নবি-রাসুল আগমনের ধারা বন্ধ হয়ে যাওয়াই কেয়ামত সংঘটিত হওয়ার সবচেয়ে বড় আলামত। কেয়ামতের সর্বপ্রথম আলামত হচ্ছে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আগমন। কারণ তিনি হলেন সর্বশেষ নবি ও রাসুল। কেয়ামতের অনুষ্ঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত আর
উহুদ যুদ্ধের সময় যে তীরন্দাজরা ঘাঁটি ছেড়ে গনীমতের মাল একত্রিত করার জন্য চলে এসেছিলেন, তাঁদের ধারণা ছিল, আমরা যদি (মাল জমা করার জন্য) পৌঁছতে না পারি, তাহলে সমস্ত গনীমতের মাল অন্যরা নিয়ে নেবে। তাই তাঁদেরকে
দুশ্চিন্তা ও হাতাশার কারণে মানুষের মাঝে এক ধরণের চাপ সৃষ্টি হয়। এটাই মানসিক। এ মানসিক চাপ উত্তরণে ইসলামে রয়েছে অনেক দিকনির্দেশনা, দোয়া ও আমল। যা মেনে চললে মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকা যায়। মানসিক চাপ
অনেক সময় মানুষের অন্তর কঠিন ও কঠোর হয়ে যায়। এতে অন্তরের পরিশুদ্ধি ও নেক আমলের মানসিকতা নষ্ট হয়। তাযকিয়াতুন নফস তথা অন্তরের পরিশুদ্ধি বাড়াতে মানুষের অন্তর নরম হওয়ার বিকল্প নেই। কঠোর মনোভাব পরিহার করে অন্তরকে
দুনিয়ার চাক-চিক্যময় জীবনের যত অর্জন, আর যা কিছু দেখছি, তার পুরোটাই বাবা-মার অবদান। তাই কোরআনুল কারিমে মহান আল্লাহ তাআলা সন্তানের প্রতি কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ বাবা-মার জন্য আবশ্যক করে দিয়েছেন। এমন অনেক দৃষ্টান্ত আছে যে,
আল্লাহ তাআলাকে পাওয়ার অন্যতম মাধ্যম কান্না। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, দুটি চোখকে জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে না। এক. যে চোখ আল্লাহর ভয়ে কাঁদে এবং দুই. যে চোখ আল্লাহর রাস্তায় (নিরপত্তার জন্য) পাহারা দিয়ে
একবার নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অমুসলিমদের অতীত জীবনের গুনাহ মাফের গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদিস বর্ণনা করেছেন। হাদিসটি মুসলিমের বিগত জীবনের গুনাহ মাফের জন্যও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কী সেই হাদিসটি?
হজরত ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন একদিন
নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক বসায় একশতবার ইসতেগফার পড়তেন। যা সাহাবায়ে কেরাম গুণে রাখতেন। নবিজি কেন বেশি বেশি ইসতেগফার পড়তেন? সব সময় ইসতেগফারই বা কেন পড়তে হবে?
বিখ্যাত তায়েবি হজরত হাসান বসরি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন,