ইসলামের সংরক্ষণ দুটি দিক। অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক। এর মধ্যে প্রথমটিই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি প্রথমটি নিশ্চিত করতে পারি, তবে ইসলামবিদ্বেষীরা নিজ থেকেই পরাজিত হবে।
তা না করে যদি আমরা বাহ্যিক সংরক্ষণে মনোযোগ দিই, তবে তা হবে
দুনিয়ায় সবচেয়ে লোভনীয় জিনিসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মারাত্মক হচ্ছে সুদ। আল্লাহ তাআলা সুদকে নিষিদ্ধ করেছেন। আর আল্লাহর আনুগত্য করার প্রতি জোর দিয়েছেন। কোরআনুল কারিমে বহুগুণে বাড়িয়ে সুদ খেতে নিষেধ করা হয়েছে। তাহলে যদি চক্রবৃদ্ধি হারে
ইসলামের সূচনালগ্নে মদিনায় মুসলিমদের সংখ্যা যখন হাতে গোনা; সে সময় মুসলিমদের মনোবল চাঙ্গা রাখতে মহান আল্লাহ অনেক সুসংবাদ দিয়েছেন। ইসলাম বিদ্বেষীদের সঙ্গে সংঘটিত যুদ্ধে প্রথমে একহাজার ফেরেশতা দ্বারা সাহায্য করার ঘোষণা দেন। এরপর তিন হাজার
মুসলিমরা আল্লাহর উপরই ভরসা করে। আল্লাহ তাআলা সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান। তাই আল্লাহর উপর ভরসা করাই মুসলিমদের কর্তব্য। উহুদের যুদ্ধের ঘটনায় মহান আল্লাহ নিজেই এ কথা ঘোষণা করেছেন। যখন মুনাফেকদের দেখাদেখি মুসলিমদের দুইটি দল জনসংখ্যা
সবাই চায় যে তার জীবনটা কল্যাণময় হোক, বরকতময় হোক। এর জন্য মানুষ নিজের মেধা, শ্রম, সম্পদ সব কিছুই ব্যয় করে দেয়। কিন্তু প্রকৃত কল্যাণময় জীবন তারাই পায়, মহান আল্লাহ যাদের দান করেন। নিম্নে এমন কিছু
অনুমান করে কোনো বিষয়ে কথা বলা যাবে না। এটি গুনাহের কাজ। আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে অনুমান নির্ভর কথা বলতে নিষেধ করেছেন। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনুমান নির্ভর কথা বলার শাস্তি দেখেছেন। আল্লাহ তাআলা এটিকে
আলহামদুলিল্লাহ! সুন্দরভাবেই ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। আর সন্ধ্যায় ইফতারের মাধ্যমে রমজান শেষ হলেও একজন মুমিন তার ইবাদতে কখনোই পিছিয়ে থাকবেন না। রমজান মাসের আমল ও অভ্যাসগুলো বছরজুড়ে ধরে রাখবেন। রমজানের রোজা রেখে যে আমলগুলো করেছেন
রমজানের রোজা শেষ হওয়ার আগে গরিবের মুখে হাসি ফোটানোর অন্যতম মাধ্যম সাদকাতুল ফিতর। ইসলামে নির্ধারিত পরিমাণ ফিতরা (অর্থ) পেয়ে অসহায় মানুষ পরিবারের প্রয়োজনে ব্যয় করবে। ধনীর সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করবে।ফিতরা আদায় করা গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত।