মানবজীবনের গুরুত্বপূর্ণ ও অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ হচ্ছে যৌবনকাল। এই সময়কালকে মহান আল্লাহ প্রদত্ত অফুরন্ত নেয়ামতও বলা চলে। এই সময়ে প্রতিটি মানুষের চিন্তার বিকাশ ঘটে এবং মানবজীবনের গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনও ঘটে। এজন্য এই বয়সে যে কোনো সিদ্ধান্ত
আল কুরআন। আমাদের একমাত্র জীবন বিধান ঐশী গ্রন্থ আল কুরআন। রান্নাঘর থেকে শুরু করে সংসদ পরিচালনা, রাষ্ট্র পরিচালনার সব নিয়মকানুন সুন্দর সুচারুভাবে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বর্ণনা করেছেন আল কুরআনে। জীবনের আনাচে-কানাচে কোথাও একবিন্দু কোনো কিছু
যে দান-সাদকার প্রতিদানকে দ্বিগুণ বললেন নবিজি (সা.)
দানের ব্যাপারে কোরআন ও হাদিসে অসংখ্য নির্দেশনা ও উপদেশ রয়েছে। তবে সে দান যদি আত্মীয়-স্বজন বা অধিনস্ত আপনজনদের জন্য হয় তাতে দ্বিগুণ সওয়াব হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন নবিজি সাল্লাল্লাহু
কোরআনের হাফেজগণ দুনিয়াতে কোরআনুল কারিম সবচেয়ে বেশি তেলাওয়াত করে থাকেন। তাই তাদের মর্যাদাও ঈর্ষান্বিত। কোরআন হেফজকারী পবিত্র ফেরেশতাদের শ্রেণিভুক্ত। হাদিসে কোরআনের হেফাজতকারীদের অনেক মর্যাদা ও ফজিলতের কথা ওঠে এসেছে। তাহলো-
১. দ্বিগুণ সওয়াব
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা
মানুষ আল্লাহর সেরা সৃষ্টি। শুধু সেরা সৃষ্টিই নয় বরং সবচেয়ে প্রিয় সৃষ্টি হলো মানুষ। আল্লাহ মানবজাতিকে অনেক ভালোবেসে তার দাসত্ব বা গোলামী করার জন্য সৃষ্টি করেছেন। আবার মানুষ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেছেন-
সময়ের কসম! নিশ্চয়
সাহায্য করার মালিক একমাত্র আল্লাহ। মানুষের কাছে কিংবা মৃতব্যক্তির কাছে সাহায্য চাওয়া বা কাউকে বান্দা নেওয়াজ, গরিবে নেওয়াজ, গাউসুল আজম (মহান সাহায্যকারী) মনে করাও বড় গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। তাই মানুষকে গাউসুল আজম বলা যাবে না। এটি
ময় থাকতে পাঁচটি জিনিসের মূল্যায়ন করতে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। এটি মুসলিম উম্মার প্রতি আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নসিহত এবং বিশেষ অসিয়ত। যেন উম্মতের প্রতিটি সদস্য সৌভাগ্যবান, সফল ও সর্বাঙ্গীণ
ইমাম ইবনুল কায়্যিম রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, ‘সেই প্রকৃত মানুষ, যে তাঁর শরীরের মৃত্যুকে নয় বরং অন্তরের মৃত্যুকে ভয় করে। অন্তরের মৃত্যু থেকে বেঁচে থাকতে পারা বান্দার প্রতি মহান আল্লাহর এক বিশেষ অনুগ্রহ। বান্দার প্রতি আল্লাহর