আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, রমজান মাসে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে, যা মানুষের জন্য হেদায়াত ও সুপথপ্রাপ্তির সুস্পষ্ট পথনির্দেশনা আর হক-বাতিলের মধ্যে পার্থক্যকারী। সুতরাং, তোমাদের যে কেউ এ মাস পাবে, সে যেন অবশ্যই রোজা রাখে এবং আল্লাহকে
অপরাধী সাব্যস্ত করা হবে তাদেরকে যারা মানুষের ওপর জুলুম করে এবং পৃথিবীতে অন্যায় বাড়াবাড়ি করে। এসব লোকের জন্য রয়েছে কষ্টদায়ক শাস্তি। তবে যে সবর করে এবং ক্ষমা করে দেয় তার সে কাজ মহোত্তম সঙ্কল্পোদীপ্ত কাজের
যারা নিজেদের ধনসম্পদ আল্লাহর পথে ব্যয় করে এবং ব্যয় করার পর নিজেদের অনুগ্রহের কথা বলে বেড়ায় না, আর এর দ্বারা কারো মনেও কষ্ট দেয় না, তাদের প্রতিদান রয়েছে তাদের রবের কাছে। তাদের কোনো ভয়ও থাকবে
তোমরা কি মনে করেছো, এমনিতেই তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করে যাবে? অথচ তোমাদের আগে যারা ঈমানের পথে চলেছিল তাদের ওপর দিয়ে যে অবস্থা অতিবাহিত হয়েছিল, সে অবস্থা এখনো তোমাদের ওপর আসেনি। তাদের ওপর নেমে এসেছিল ক্ষুধা-দারিদ্র্য
বলো, হে আল্লাহ! সব কর্তৃত্বের মালিক তুমি। যাকে ইচ্ছা তুমি ক্ষমতা দান করো এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা তুমি ক্ষমতা কেড়ে নাও। যাকে ইচ্ছা তুমি ইজ্জত দান করো এবং যাকে ইচ্ছা লাঞ্ছিত ও হেয় করো।
পৃথিবীর বুকে সর্বশ্রেষ্ঠ কিতাব ও বিশুদ্ধ গ্রন্থ আল-কোরআন। বান্দার প্রতি আল্লাহর যত অনুগ্রহ আছে এর মাঝে অন্যতম, পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করা। আমরা পুরো পৃথিবী চষে অনেক ডিগ্রি অর্জন করি, কিন্তু আল্লাহ তাআলার কালাম শিখতে পারিনি।
শুক্রবার মুমিন মুসলমানের বিশেষ ইবাদতের দিন। দিনটির অনেক বিশেষ আমল আছে। তন্মধ্যে সুরা কাহাফ তেলাওয়াত করা একটি। কোরআনুল কারিমের ১৮নং সুরা এটি। এ সুরার আয়াত সংখ্যা ১১০ এবং ১২ রুকু। সুরাটি পবিত্র নগরী মক্কায় অবতীর্ণ
মুমিন বান্দার জন্য রমযান মাস আল্লাহ তাআলার অনেক বড় নিআমত। তিনি এই মাসের প্রতিটি দিবস-রজনীতে দান করেছেন মুষলধারা বৃষ্টির মতো অশেষ খায়ের-বরকত। জাগতিক জীবনে পাথেয় লাভের বিশেষ সময়কাল থাকে। কৃষক যেমন অপেক্ষায় থাকেন কখন ফসল