শুক্রবার মুমিন মুসলমানের বিশেষ ইবাদতের দিন। দিনটির অনেক বিশেষ আমল আছে। তন্মধ্যে সুরা কাহাফ তেলাওয়াত করা একটি। কোরআনুল কারিমের ১৮নং সুরা এটি। এ সুরার আয়াত সংখ্যা ১১০ এবং ১২ রুকু। সুরাটি পবিত্র নগরী মক্কায় অবতীর্ণ
মুমিন বান্দার জন্য রমযান মাস আল্লাহ তাআলার অনেক বড় নিআমত। তিনি এই মাসের প্রতিটি দিবস-রজনীতে দান করেছেন মুষলধারা বৃষ্টির মতো অশেষ খায়ের-বরকত। জাগতিক জীবনে পাথেয় লাভের বিশেষ সময়কাল থাকে। কৃষক যেমন অপেক্ষায় থাকেন কখন ফসল
সপ্তাকাশ, এই পৃথিবী এবং এগুলোর মধ্যে যারাই আছে, সবাই তাঁরই তাসবিহ করছে। এমন কোনো বস্তু নেই যা তাঁর প্রশংসাসহ তাসবিহ করছে না। তবে তোমরা তাদের তাসবিহ অনুধাবন করতে পারো না। নিশ্চয়ই তিনি অতীব সহনশীল ও
ইসলাম ক্ষমা প্রসঙ্গে কী বলে? আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া কি ইবাদত? হ্যাঁ, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়াকে ইসলামে ইবাদত-বন্দেগি তথা উপাসনার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। ক্ষমা চাওয়া যে ইবাদত সে বিষয়টি সুস্পষ্ট করে
আল্লাহ উপমা দিচ্ছেন একটি জনপদের, যেটি ছিল নিরাপদ, নিশ্চিন্ত। সেখানে আসত সব দিক থেকে প্রচুর জীবনোপকরণ। তারপর সেই জনপদ আল্লাহর প্রতি কুফুরি করল, ফলে তাদের কর্মকাণ্ডের জন্য আল্লাহ তাদের আস্বাদন করান ক্ষুধা ও ভয়ের পোশাক।
স্মরণ করো, সে দিন প্রত্যেক ব্যক্তিই নিজের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করতে আসবে এবং প্রত্যেককেই তার কর্মের প্রতিফল দেয়া হবে ও তাদের প্রতি কোনো প্রকার জুলুম করা হবে না। -সূরা আন নাহল, আয়াত-১১১
তুমি যখন কুরআন পাঠ করবে, তখন অভিশপ্ত শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয় চেয়ে নেবে। যারা ঈমান আনে এবং তাদের প্রভুর ওপর তাওয়াক্কুল করে তাদের ওপর তার (শয়তানের) কোনো কর্তৃত্ব নেই। সে তো কর্তৃত্ব খাটায় কেবল তাদের
মহান আল্লাহ ঈমানদারদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা রেখেছেন। তাদের জন্য রয়েছে সঠিক পথপ্রাপ্ত হওয়ার ঘোষণা। ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা ঈমান এনেছে এবং নিজেদের ঈমানে কোনো ত্রুটি মিশ্রিত করেনি, তাদেরই জন্য আছে নিরাপত্তা আর তারাই সুপথপ্রাপ্ত।’ (সুরা আনআম,