যারা সুদ খায় তাদের অবস্থা হয় ঠিক সেই লোকটির মতো যাকে শয়তান স্পর্শ করে পাগল করে দিয়েছে। তাদের এ অবস্থায় উপনীত হওয়ার কারণ হচ্ছে এই যে, তারা বলে- ‘ব্যবসায় তো সুদেরই মতো’। অথচ আল্লাহ ব্যবসায়কে
অসংখ্য পরীক্ষার সমষ্টি দুনিয়ার এই জীবন। পালাবদল করে পরীক্ষা আসতে থাকে। আর আল্লাহ যদি মুমিনের অন্তরকে সুদৃঢ় না রাখতেন, তা হলে তাদের ভেতরটা কষ্টে, আঘাতে দুমড়ে-মুচড়ে যেতো। মুমিন মুসলমান নিজেরাই এ মর্মে অবাক হয়ে যেতো!
আল্লাহর পথে দাওয়াত দেওয়া প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর উপর নিজ নিজ সাধ্যানুযায়ী ওয়াজিব। কারণ মহান আল্লাহ্ বলেনঃ
'তোমাদের মাঝে এমন একটি দল হওয়া উচিত। যারা কল্যাণের পথে আহ্বান করবে, আর ন্যায়ের আদেশ এবং অন্যায় থেকে নিষেধ করবে।'
আল্লাহ্র দিকে দাওয়াত দেওয়া সর্বাধিক মহান, নৈকট্য অর্জনকারী বিষয়। এজন্যই এই কাজটি সম্পাদন করেছেন সৃষ্টির সেরা ব্যক্তিত্ব-তথা নবী-রাসূলগণ। আর ইহাই এই দাওয়াতের ফযীলতের প্রমাণ হিসাবে যথেষ্ট। কারণ আমরা সমগ্র মানুষকে জীবনের প্রকৃত দায়িত্বের দিকে আহ্বান
মানবজীবনের গুরুত্বপূর্ণ ও অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ হচ্ছে যৌবনকাল। এই সময়কালকে মহান আল্লাহ প্রদত্ত অফুরন্ত নেয়ামতও বলা চলে। এই সময়ে প্রতিটি মানুষের চিন্তার বিকাশ ঘটে এবং মানবজীবনের গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনও ঘটে। এজন্য এই বয়সে যে কোনো সিদ্ধান্ত
আল কুরআন। আমাদের একমাত্র জীবন বিধান ঐশী গ্রন্থ আল কুরআন। রান্নাঘর থেকে শুরু করে সংসদ পরিচালনা, রাষ্ট্র পরিচালনার সব নিয়মকানুন সুন্দর সুচারুভাবে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বর্ণনা করেছেন আল কুরআনে। জীবনের আনাচে-কানাচে কোথাও একবিন্দু কোনো কিছু
যে দান-সাদকার প্রতিদানকে দ্বিগুণ বললেন নবিজি (সা.)
দানের ব্যাপারে কোরআন ও হাদিসে অসংখ্য নির্দেশনা ও উপদেশ রয়েছে। তবে সে দান যদি আত্মীয়-স্বজন বা অধিনস্ত আপনজনদের জন্য হয় তাতে দ্বিগুণ সওয়াব হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন নবিজি সাল্লাল্লাহু
কোরআনের হাফেজগণ দুনিয়াতে কোরআনুল কারিম সবচেয়ে বেশি তেলাওয়াত করে থাকেন। তাই তাদের মর্যাদাও ঈর্ষান্বিত। কোরআন হেফজকারী পবিত্র ফেরেশতাদের শ্রেণিভুক্ত। হাদিসে কোরআনের হেফাজতকারীদের অনেক মর্যাদা ও ফজিলতের কথা ওঠে এসেছে। তাহলো-
১. দ্বিগুণ সওয়াব
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা