খাবার নষ্ট করা সবার জন্য নিষিদ্ধ। নষ্টের একটি ধরন হলো অপচয় করা; নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বর্ণনা করেছেন যে, তিনি বাজে আলাপ, অধিক প্রশ্ন করা এবং সম্পদ-হানি করতে নিষেধ করেছেন।
অপচয়কারীদের স্বয়ং আল্লাহও পছন্দ করেন
আল্লাহ তাআলা কেয়ামতের দিন ন্যায়দণ্ড স্থাপন করবেন। সেখানে মানুষে আমল মাপা হবে। এ কাজে কারো প্রতি কোনো অবিচার করা হবে না। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে ঘোষণা করেন, আমি কিয়ামতের দিন ন্যায়বিচারের মানদণ্ড স্থাপন
আল্লাহ তায়ালার খাঁটি বান্দাদের অন্যতম গুণ হলো তারা রাতে আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে তাঁর সান্নিধ্য লাভের জন্য সিজদা, কিয়াম ও তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করেন। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, আর তারা রাত অতিবাহিত করেন তাদের রবের উদ্দেশে
পড়ালেখা কিংবা পরীক্ষা দেওয়ার শুরুতে অনেকে বিভিন্ন দোয়া ও আমল করে থাকে। এসব কাজে আসলেই কি কোনো দোয়া বা আমল আছে। এ সম্পর্কে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা কী?
না, পড়ালেখা বা পরীক্ষা দেওয়ার শুরুতে নির্ধারিতভাবে হাদিসে কোনো দোয়া
আল্লাহ তাআলা মানুষের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারী। তিনি যুগে যুগে মানুষের হেদায়াত এবং সুন্দর জীবন ব্যবস্থার জন্য দুনিয়াতে অনেক নবি ও রাসুল পাঠিয়েছেন। এ সবই মানুষের কল্যাণে। এ কল্যাণ সাধনে তিন শ্রেণির মানুষকে সাহায্য করা আল্লাহর
আল্লাহ তাআলা অনেক সময় বান্দার জীবন থেকে বরকত উঠিয়ে নেন এবং রিজিক সংকুচিত করে দেন। মানুষের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে অভাব-অনটন ও দারিদ্র্যতা চাপিয়ে দেন। এর প্রকৃত কারণ কী?
পাপের কারণে মানুষের রিজিক সংকুচিত
মহান আল্লাহ বলেন, বস্তুত তা (শাস্তি বা কিয়ামত) তোমাদের কাছে আসবে হঠাৎ করে এবং তোমাদের হতভম্ব করে দেবে, ফলে তারা তা প্রতিরোধ করতে পারবে না এবং তাদের অবকাশও দেওয়া হবে না। (সুরা আম্বিয়া, আয়াত :
সামাজিক জীবনে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব অপরিসীম। মহান আল্লাহ যেমন ন্যায়বিচারক তেমনি মানবজাতিকে তাদের জীবনের সবদিকে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। কিন্তু ন্যায়বিচারের পরিচয় কী? ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা গুরুত্ব কতটুকু? ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার সুফল বা উপকারিতা কী? এ সম্পর্কে