শবে বরাত যারা পালন করেন তারা শবে বরাত সম্পর্কে যে সকল ধারণা পোষণ করেন ও উহাকে উপলক্ষ করে যে সকল কাজ করে থাকেন তার কিছু নিম্নে উল্লেখ করা হল। তারা বিশ্বাস করে যে, শবে বরাতে
১. কোনো বিবাহিতা মহিলা ব্যভিচার করলে তার স্বামী, পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন মারাত্মকভাবে লাঞ্ছিত হয়। জনসমক্ষে তারা আর মাথা উঁচু করে কথা বলতে সাহস পায় না। ২. কোনো বিবাহিতা মহিলার ব্যভিচারের কারণে যদি তার পেটে সন্তান জন্ম নেয় তা হলে
ইসলামে ক্ষতিকর, অপবিত্র, নোংরা ও অরুচিকর কীট-পতঙ্গ খাওয়া নাজায়েজ যেমন তেলাপোকা, ছারপোকা, মশা, মাছি, পিঁপড়া ইত্যাদি। আল্লাহ বলেন, যারা সেই নিরক্ষর রাসুলের অনুসরণ করে চলে যার কথা তারা তাদের কাছে রক্ষিত তাওরাত ও ইনজিল কিতাবে
(১) মাসনূন বিবাহ সাদা সিধে ও অনাড়ম্বর হবে, যা অপচয়, অপব্যয়, বেপর্দা ও বিজাতীয় সংস্কৃতি মুক্ত হবে এবং তাতে যৌতুকের শর্ত বা সামর্থের অধিক মহরানার শর্ত থাকবেনা। (তাবারানী আউসাত, হাদিস নং- ৩৬১২)
(২) সৎ ও খোদাভীরু
বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে শিক্ষা ও সামাজিক মূল্যবোধ যৌতুক প্রথার বিরুদ্ধে কার্যকরী বলে স্পষ্টত প্রতীয়মান। বিভিন্ন সংস্থা (সরকারী এবং এনজিও) যৌতুক প্রথা নিরসনে মূলত নারীর শিক্ষা, প্রগতিশীলতা, অর্থনৈতিক স্বাবলম্বীতা এবং স্বাধীনতা তথা আধুনিকায়নের উপর বিশেষভাবে জোর
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরানে এরশাদ করেন-
আসমান-জমিনের সৃষ্টি ও সূচনা লগ্ন হতেই আল্লাহর বিধান মতে মাসের নিশ্চিত সংখ্যা বারটি। তার মাঝে চারটি সম্মানিত। এ অমোঘ ও শাশ্বত বিধান ; সুতরাং এর মাঝে তোমরা (অত্যাচার-পাপাচারে
নেক সন্তান আল্লাহর অনেক বড় নেয়ামত। ইহজীবনে যেমন নেক সন্তান চোখের শীতলতা ও সওয়াবের কারণ হয়, মৃত্যুর পরও নেক সন্তানের কারণে মানুষের সওয়াব জারি থাকে। আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, আদম সন্তান যখন মারা
প্রতি ওয়াক্ত ও জুমার নামাজে যোগ দেওয়ার জন্য আজান দেওয়া হয়। নামাজের জন্য সবাইকে আহ্বান করতে আজান দেওয়া হয়। আজান শোনার পর দোয়া পড়তে হয়।
‘আল্লাহুম্মা রব্বা হাজিহিদ দাওয়াতিত তাম্মাতি ওয়াস সালাতিল কায়িমাতি আতি মুহাম্মাদানিল ওয়াসিলাতা