মহান আল্লাহ ঈমানদারদের সর্বাবস্থায় ধৈর্য ধারণের নির্দেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, হে ঈমানদাররা, তোমরা ধৈর্য ধারণ করো, ধৈর্যে প্রতিযোগিতা করো এবং সর্বদা আল্লাহর পথে প্রস্তুত থাকো, আল্লাহকে ভয় করো, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো।
কুরবানী আল্লাহ তা‘আলার একটি বিধান। আদম আলাইহিস সালাম হতে প্রত্যেক নবীর যুগে কুরবানী করার ব্যবস্থা ছিল। যেহেতু প্রত্যেক নবীর যুগে এর বিধান ছিল সেহেতু এর গুরুত্ব অত্যধিক। যেমন ইরশাদ হয়েছে :
‘আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের জন্য কুরবানীরআগামী ২৯ জুন শুরু হবে কোরবানি। আজ থেকে কোরবানির আগ পর্যন্ত বিশেষ কিছু কাজ নিষিদ্ধ। কেননা জিলহজ মাসের শুরু থেকে কোরবানির আগ পর্যন্ত ১০ দিন এ কাজগুলো থেকে বিরত থাকা নবিজির সুন্নত। হাদিসের বর্ণনা থেকে
পৃথিবীর সর্বকালের সব মানবকে আদম আ:-এর জীবদ্দশায় তার পৃষ্ঠদেশ থেকে বের করে আল্লাহ তায়ালা তাদের প্রতিপালক সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলেন। ‘স্মরণ করো, তোমার (রাসূল সা:) প্রতিপালক (আল্লাহ) আদম আ:-এর পৃষ্ঠদেশ হতে তার সব বংশধরকে বের করলেন
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্ম। যা বনী আদমের একে অপরের মাঝে প্রেম-প্রীতি আর ভালোবাসার সু-নিপুণ সৌধ নির্মাণ করে। ভ্রাতৃত্ব্যপূর্ণ ব্যবহার সকলের কাম্য এবং ইসলামের দাবীও বটে। বিশেষ করে নিজ আত্মীয় স্ব-জনের সাথে সু-সম্পর্কের মজবুত আস্হা স্থাপন
মানব জীবনের সূচনালগ্নে একজন মানুষকে শিশু বলা হয়। আমরা প্রত্যেকে এক সময় শিশু ছিলাম। শিশু-কিশোর বলতে আমরা বুঝি বয়সের স্বল্পতার কারণে যাদের দেহ, মন ও মগজ পরিপূর্ণভাবে বিকশিত হয়নি। আজকের শিশু আগামী প্রজন্মের নাগরিক। আর
জীবনের প্রয়োজনে মানুষকে বিভিন্ন পেশা অবলম্বন করতে হয়। দিন-রাত কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। নিজের ও পরিবারের ভরণ-পোষণ করতে গিয়ে মানুষ বাধ্যতামূলক এই পরিশ্রমে আত্মনিয়োগ করে। মানুষের এই দৈনন্দিন কাজগুলোও যদি আল্লাহর বিধান ও নবীজি (সা.)-এর
মানুষ জন্মগতভাবে সামাজিক জীব। সমাজ ছাড়া মানুষ কখনো চলতে পারে না। পৃথিবীর প্রথম মানুষ হজরত আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে জান্নাতে একা থাকতে দেওয়া হয়নি বরং মা হাওয়া (আ.)-কে সৃষ্টি করে তাঁর সঙ্গে একত্রে বসবাস করতে