কেউ যখন মৃত্যু বরণ করে, তখন তার সম্পদ মিরাস বা পরিত্যাক্ত সম্পদ গণ্য হয় এবং মিরাস বণ্টনের নীতিমালা অনুযায়ী ওই সম্পদ বণ্টন করতে হয়।জীবিত থাকা অবস্থায় একজন মানুষ যেমন তার মালিকানাধীন সম্পদ নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী
দুঃখ ও দুশ্চিন্তা মানুষকে নিঃসঙ্গ করে দেয়। সব সময় এসব থেকে মহান আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়া মুমিনের কর্তব্য। মহানবী (সা.) এসব পরিস্থিতি থেকে মুক্তির জন্য দোয়া করতেন। আনাস (রা.) বর্ণনা করেছেন, আমি দীর্ঘকাল রাসুল (সা.)-এর সেবা করেছি। আমি তাঁকে নিম্নের দোয়াটি
জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হলো ঈমান। ঈমানের বিপরীত কুফর। ঈমানের শেষ ঠিকানা জান্নাত আর কুফরের শেষ গন্তব্য জাহান্নাম। জন্মগতভাবে মানুষ কাফির হওয়া ছাড়াও নানা কারণে তার মধ্যে কুফরির প্রকাশ ঘটে এবং ধীরে ধীরে তা
ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে সংহতি জানাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপসহ বিশ্বের বেশির ভাগ দেশ। গাজায় ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ শুরু হওয়ার পর থেকেই ছোট পরিসরে মিছিল বের করে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাচ্ছেন ইন্দোনেশিয়ার সক্রিয় কর্মীরা। তাঁরা নভেম্বর মাসকে ফিলিস্তিন সংহতির
২০২৩ সালের জাতীয় ইমাম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সৌদি আরবের পবিত্র মসজিদ-ই-নববীর ইমাম ও খতিব শায়খ ড. আবদুল্লাহ বিন আবদুর রহমান আল-বুয়াইজান। তাঁর বক্তব্যের অনুবাদ করেন
মানুষ কঠিন বিপদে পড়ে অনেক সময় ধৈর্যশক্তি হারিয়ে ফেলে। অথচ আল্লাহ মানুষের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য নানাভাবে পরীক্ষা করেন। আস্থা ও বিশ্বাসের স্তর অনুসারে মানুষ বিপদে পড়ে। ইরশাদ হয়েছে, ‘মানুষ কি মনে করে যে আমরা ঈমান
আমাদের নবী (সা.) কোনো কাফির-মুশরিককেও অভিশাপ দিতেন না। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.)-কে বলা হলো, হে আল্লাহর রাসুল! আপনি মুশরিকদের ওপর বদদোয়া (অভিশাপ) করুন। তিনি বলেন, আমি তো অভিসম্পাতকারীরূপে প্রেরিত হইনি; বরং প্রেরিত
কিয়ামতের দিন আল্লাহ বান্দার আমলের প্রতিদান দেবেন এবং ভালো ও মন্দ আমল অনুসারে তার সঙ্গে আচরণ করবেন। সেদিন আল্লাহ যেমন পুণ্যবান বান্দাকে সম্মানিত করবেন, তেমনি পাপীদের অপমানিত করবেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, সেদিন কোনো কোনো