নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি একজন আদর্শ সাংসারিক মানুষ ছিলেন। সংসার জীবনে স্ত্রীর জন্য ছিলেন আদর্শ স্বামী। হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার মুখেই ফুটে ওঠেছে তাঁর আদর্শ সাংসারিক জীবনের কথা। কেমন ছিলেন তিনি?
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু
মুমিনের মৃত্যু পরবর্তী জীবনের জন্য নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দেওয়া চমৎকার সুসংবাদ। দুনিয়ায় এমন ৭টি কাজ আছে, যা করলে মৃত্যুর পরও আমলনামায় যোগ হতে থাকবে সাওয়াব। কিন্তু সেই ৭টি নেক আমল বা কাজ কী?
রাসুলুল্লাহ
একান্ত আপনজন থেকে কোনো ঘটনায় চরম দুঃখ-কষ্ট পেলে কী করবেন? নবি ইয়াকুব আলাইহিস সালাম তাঁর ছেলে ইউসুফকে বাঘে খেয়ে ফেলার (মিথ্যা) ঘটনা শুনে চরম কষ্টে কী করেছিলেন? নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু
ছোট্ট একটি আয়াতের অংশ- আলা বি জিকরিল্লাহি তাত্বমাইন্নুল কুলুব অর্থাৎ আল্লাহর জিকিরেই অন্তর বা আত্মা (কলব) প্রশান্তি পায়;। সত্যিই কি তাই?
দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে- দুনিয়ায় যে আল্লাহ তাআলার দেওয়া বিশাল নেয়ামতের মধ্যে মানুষ প্রতিটি দিন
ঘরের ভেতর কি বাইরে; সব জায়গায় আল্লাহর নিরাপত্তাই মানুষের জন্য যথেষ্ট। তবে আল্লাহ তাআলা ঘরের ভেতর কিংবা বাইরে তাদেরই নিরাপত্তা দান করবেন; যারা কোরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনা অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করবে। তবে এর ব্যতিক্রমও ঘটে; যা আল্লাহর
সন্তান আল্লাহ তাআলার দান। বাবা মা তথা সবার জন্য সন্তান দুনিয়ার সেরাদান। দুনিয়াতে সন্তান লাভ আল্লাহ তাআলার এক মহা অনুগ্রহ। দুনিয়াতে চাইলে অনেক কিছু পাওয়া যায় কিন্তু চাইলে সন্তান পাওয়া সম্ভব নয়।আর সন্তানদের মধ্যে মা-বাবার
পরকালে আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে মুমিন বান্দার চূড়ান্ত চাওয়া-পাওয়া। অথচ কত ভয়ংকর কথাই না এটি যে, মহান আল্লাহ তিন শ্রেণির মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন না, তাদের দিকে তাকাবেন না এবং তারা ভোগ করবে নির্ধারিত আজাব!
ইবাদতের সময় সাওয়াব বা প্রতিদান পাওয়ার আশায় ইয়াহুদিরা পশ্চিম দিকে আর নাসারারা পূর্ব দিকে মুখ ফেরাতো। তাদের এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলার ঘোষণা ছিল ভিন্ন। সাওয়াব কিংবা প্রতিদান পাওয়ার আশায় আল্লাহর ভালোবাসা ও আনুগত্য ছাড়া পূর্ব-পশ্চিমে