আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, আমাদের কারো অসুখ হলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রোগীর শরীরে তাঁর ডান হাত বুলিয়ে দিয়ে বলতেন- হে মানুষের রব! এ ব্যক্তির রোগ দূর করে দাও। তাকে নিরাময় করে দাও৷ নিরাময়
মেরাজের সময় নবিজীকে জান্নাত দেখানো হয়েছিল। তিনি সেখানে জান্নাতের মাটি, ঘর ও তাঁবু দেখেছিলেন। তিনি তাঁর উম্মতকে জান্নাতের এসব নেয়ামতের বিবরণ জানিয়েছেন। নেয়ামতে সমৃদ্ধ এ জান্নাত পেতে ইবাদত-বন্দেগি ও আল্লাহর বিধান মেনে চলার ব্যাপারে দিকনির্দেশনা
ইচ্ছা-অনিচ্ছায় মানুষ এমন কিছু কাজ করে ফেলে যা সরাসরি আল্লাহর নির্দেশের সীমালঙ্ঘনের শামিল। এসব সীমালঙ্ঘনের অপরাধ থেকে মুক্ত থাকতে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মতের শিক্ষার জন্য প্রতিদিন নামাজের শেষ বৈঠকে দোয়ায়ে মাছুরা হিসেবে একটি
দুশ্চিন্তা ও দুঃখবোধ মানুষের কষ্টের বোঝা বাড়িয়ে দেয়। দুশ্চিন্তা ও দুঃখবোধ কমাতে ছোট্ট একটি আমলই যথেষ্ট। ছোট্ট একটি আমলেই কমে যাবে মানুষের সব দুঃখ ও দুশ্চিন্তা। কী সেই আমল ও দোয়া?
দুঃখ-দুর্দশা কিংবা কোনো বিষয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত
বাবা-মার অধিকার হলো তাদের সঙ্গে সদাচারণ করা এবং তাদের পরিপূর্ণ দেখাশুনা করা। এটি মহান আল্লাহর নির্দেশ। কোরআনুল কারিমে এসেছে, দুনিয়ায় তাদের সঙ্গে সদ্ভাবে বসবাস করবে। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে পাকে তাদের প্রতি অধিকার
মুসলমান পরস্পর ভাই ভাই। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে দুনিয়াতে পরস্পর ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করেছেন। মুসলিমদের প্রতি পারস্পরিক সুসম্পর্ক রাখা এবং কেউ বিবাদে জড়িয়ে পড়লে মীমাংসা করে দেওয়ার নির্দেশনা এসেছে কোরআন এবং সুন্নায়। কল্যাণের এ কাজে
নিশ্চয়ই আল্লাহ রাতে তার হাত প্রসারিত করেন যেন দিনের অপরাধীরা তাওবাহ করে এবং দিনে তার হাত প্রসারিত করেন যেন রাতের অপরাধীরা তাওবাহ করে। তাওবাহ করার এ ধারা অব্যাহত থাকবে যে পর্যন্ত না পশ্চিম আকাশে সূর্য
ছোট্ট একটি আমল- ‘কারো কোনো দোষ দেখলে তা গোপন রাখা। দোষের কথাটি কাউকে না বলা। দোষ গোপন রাখার এ আমলটি মহান আল্লাহর কাছে খুবই প্রিয়। অন্যের দোষ গোপন রাখা ওয়াজিব। যে কারণে দোষ গোপনকারী ব্যক্তি