এক বান্দা আল্লাহর সম্মান ও মর্যাদার তারিফ করেন; যা শুনে ফেরেশতারা আশ্চর্য হয়ে যান। তার এ প্রশংসার বিনিময় কী লিখবেন তা নিয়েও তারা হতবাক হয়ে যান। সে সময় মহান প্রভু ফেরেশতাদের ডেকে বলেন, তোমরা আমার
হজরত আমর ইবনুল আস রাদিয়াল্লাহু আনহু। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবা। তিনি তাঁর জীবনের তিন পর্যায় অতিক্রম করেছেন। এক সময় তিনি প্রচণ্ড ইসলাম বিদ্বেষী ছিলেন। পরে তিনি পেয়েছেন সঠিক পথের দিশা। হেদায়েতের এ পথই
বহুল প্রচলিত একটি বাক্য- মা শা আল্লাহ। আরবি- مَا شَاءَ الله মা শা আল্লাহ- শব্দটির অর্থ হলো- আল্লাহ তাআলা যেমন চেয়েছেন। কিন্তু ব্যাপক প্রচলিত এ কথাটি কখন এবং কেন বলতে হয়। এটি বলার উপকারিতাই বা
আল্লাহকে ভয় করে কান্নার গুরুত্ব ও ফজিলত অনেক বেশি। হাদিসে পাকে আল্লাহর নবি ঘোষণা করেছেন, জাহান্নামের আগুন সেই চোখকে স্পর্শ করবে না; আল্লাহর ভয়ে যাদের চোখ থেকে পানি ঝরে। কত চমৎকার ঘোষণা দিয়েছেন নবিজী। আল্লাহ
হজরত আবু সাঈদ খুদরি রাদিয়াল্লাহু আনহু ও আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,জান্নাতিরা (সবাই) যখন জান্নাতে প্রবেশ করে যাবে; তখন একজন ঘোষণাকারী (সব জান্নাতিদের প্রাপ্তি সম্পর্কে) ঘোষণা করবে যে-
তোমাদের
আল্লাহ তাআলা ফেরেশতাদের জন্য দুই শব্দের একটি তাসবিহ নির্ধারণ করেছেন। দুই শব্দের এই তাসবিহটি আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয়। হাদিসের বর্ণনায় প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা করেছেন। শব্দ দুইটি কী?
হজরত আবু যার
কেয়ামতের দিন প্রতিটি মানুষের অবস্থা হবে ভয়াবহ। সেদিন কেউ কারো কোনো উপকারে আসবে না। আবার কেউ তার নেক আমল দিয়ে কিংবা হিসাব দিয়েও পার পাবে না। এ কারণে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ মর্মে
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, হে ওমর! উঠ এবং তিনবার ঘোষণা করে দাও- ঈমানদার ব্যতীত অন্য কেউ জান্নাতে যেতে পারবে না। আবার হাদিসের একাধিক বর্ণনায় এসেছে ৩ কাজ মানুষকে জান্নাতে যেতে দেবে না। কী