রাতের সূচনায় সন্ধ্যা থেকে শুরু করে দিনের আলো না হওয়া পর্যন্ত প্রত্যেক শিশুকে নিজেদের সঙ্গে একত্রে রাখার কথা বলেছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আবার তিনি রাতের সময়টিতে ঘরের দরজাও বন্ধ রাখতে বলেছেন। কিন্তু কেন
অনেক সময় মানুষ কাজের চাপে দিশেহারা হয়ে যায়। অস্থিরতা ও টেনশনে স্থির থাকতে পারে না। সে সময় মহান আল্লাহ সাহায্য ছাড়া শারীরিক, আত্মিক কিংবা মানসিক প্রশান্তি পাওয়ার কোনো উপায় নেই। তাই কাজ যত কঠিনই হোক
ইসলামে ব্যভিচার মারাত্মক গুনাহ। ইসলামি শরিয়াহ মতে মানুষের চারটি অঙ্গের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারলেই বাস্তবে অনেক গুনাহ ও ব্যভিচারের মতো পাপ থেকে নিজেদের মুক্ত রাখা খুবই সহজ। আর তাতে ঈমানি শক্তিও বৃদ্ধি পাবে। তন্মধ্যে চোখ
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তোমরা সালামের বেশি প্রসার করো, তাহলে শান্তি ও নিরাপত্তা পাবে। সালাম হলো শান্তি ও নিরাপত্তা পাওয়ার অন্যতম মাধ্যম। শুধু তা-ই নয়, প্রকৃত মুমিন হওয়ার অন্যতম উপায়ও সালাম। কিন্তু এটি
জান্নাত অবধারিত হওয়া যে কোনো মুমিনের জন্য অনেক বড় সুখবর। এমন সুসংবাদই দিয়েছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কিন্তু অবধারিত জান্নাতের জন্য কী কী আমল করতে হবে। এ সম্পর্কে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলালাইহি ওয়া কী
প্রয়োজন পূরণ কিংবা অন্তর নরম হওয়া খুবই জরুরি। কারো কাঙ্ক্ষিত প্রয়োজন পূরণ না হলে কিংবা কারো অন্তর নরম না হলে বিপদ কিংবা আপত্তির সীমা থাকে না। পক্ষান্তরে ভালো মানুষের অন্তর নরম হয়। কোমল থাকে। দয়া-মায়া
রোগী দেখা, তার সেবা-যত্ন করা, খোঁজ-খবর নেওয়া, সান্তনা দেওয়া নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুমহান আদর্শ ও সুন্নাত। প্রিয় নবি অসুস্থ ব্যক্তির সেবা করাকে নেক আমল ও ইবাদত হিসেবে ঘোষণা করেছেন। রোগী দেখার রয়েছে দোয়া
সমাজে একটি প্রচলন বেশি ঘটে থাকে যে- চলার পথে কিংবা যানবাহনে হরহামেশা একে অপরের বাবা-মাকে তুলে গালাগাল করে। অথচ তারা জানে না যে, অন্যের বাবা-মাকে গালি দেওয়ার অপরাধ কতবেশি মারাত্মক। হাদিসে পাকে এসব ব্যক্তিকে নিজের