দাউদ আলাইহিস সালামের শরিয়তে আল্লাহর ইবাদাতের নির্ধারিত দিন ছিলো শনিবার। সে দিনের হুকুম অমান্য করায় আল্লাহ সে জাতির আকৃতিতে পরিবর্তন ঘটিয়ে বানরের আকৃতি করেছিলেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর কাছে তাঁর উম্মতের আকৃতি পরিবর্তনের
মানুষ প্রতিদিনই খায়, ঘুমায় কিংবা বিভিন্ন কাজ করে। নিত্যদিনের এসব কাজের মাঝে এমন কিছু কাজ আছে যা করতে নিষেধ করেছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আবার কিছু কাজ না করার ব্যাপারে কোরআনুল কারিমের দিকনির্দেশনাও আছে।
কথা কম বলা সুন্নাত ও ইবাদত। তাই বেশি কথা না বলে নীরব বা চুপ থাকা উত্তম। অনেকেই কম কথা বলা লোককে পছন্দ করেন না। কারণ তারা মনে করেন কথা কম বলা অহংকারীর লক্ষণ। প্রকৃতপক্ষেই কি
সালাম একটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত আমল ও ইবাদত। সুন্নাত এ আমলটি করতে গিয়ে কেউ কাউকে সালাম দিলে এর জবাব দেওয়া ওয়াজিব বা আবশ্যক হয়ে যায়। সালামের অনেক উপকারিতা ও ফজিলত রয়েছে। একটি চমৎকার একটি ফজিলত হলো-
খাবার-পানীয় গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত আমল। খাওয়ার শুরুতে কেউ তা বলতে ভুলে গেলে খাবার মাঝে যখনই স্মরণ হবে তখনই তা পাঠ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কিন্তু কোনও হালাল
মানবজাতির জন্য সৃষ্টিকর্তা কতৃক মনোনীত একমাত্র জীবন বিধানের নাম ইসলাম। আর ইসলামের সবচেয়ে সম্মানিত গুণ হলো চারিত্রিক পবিত্রতা। যা অর্জিত হয় লজ্জাশীলতার দ্বারা। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন চারটি জিনিস নবিদের সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত তার মধ্যে লজ্জাশীলতা একটি
নিয়ত তথা সঙ্কল্প বা ইচ্ছা, অভিপ্রায় ইবাদতের মূল। নিয়ত শব্দটি ইখলাসের সমার্থক হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। নিয়ত ইবাদতের প্রাণ। কুরআনুল কারিমে হুবহু নিয়ত শব্দটি ব্যবহার করা হয়নি। কুরআনুল কারিমে ইখলাস শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
চারিত্রিক গুণাবলীই মুমিনের সেরা সম্বল। দুনিয়ার জীবনে যার চলাফেরা, কথা বলার ভাবভঙ্গি যত সুন্দর তার জীবনমান আল্লাহর কাছে অনেক উঁচু ও সম্মানের। আর তা মানুষের পরকালকেও সম্মান ও মর্যাদার আসনে পৌঁছে দেয়। কোরআন ও সুন্নাহর