ব্যবসায়ী তার ব্যবসায় আল্লাহ তাআলাকে ভয় করবে। সে মানুষের উপর পণ্যের মূল্য বাড়িয়ে দেবে না। সে সবসময় হালাল বা বৈধ মুনাফা গ্রহণ করবে। তবেই ব্যবসা হালাল বা বৈধ হবে। মানুষকে কষ্ট দিয়ে পণ্য মজুত করে
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে না, আল্লাহ তার প্রতি রাগান্বিত হন। আল্লাহ তখনই সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হন যখন কোনো বান্দা অন্যায় করার পর তাওবা করে ক্ষমা চেয়ে
শাওয়াল মাস শেষের পথে। এ সপ্তায় রোজা রাখা শুরু না করলে বছরজুড়ে রোজার সওয়াব পাওয়ার সুযোগও হাতছাড়া হয়ে যাবে। তাই যারা এখনও শাওয়ালের ৬ রোজা রাখেননি, তাদের জন্য চলতি সপ্তাহই শেষ সুযোগ!
যারা রমজান মাসজুড়ে রোজা
অনুমান করে কোনো বিষয়ে কথা বলা যাবে না। এটি গুনাহের কাজ। আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে অনুমান নির্ভর কথা বলতে নিষেধ করেছেন। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনুমান নির্ভর কথা বলার শাস্তি দেখেছেন। আল্লাহ তাআলা এটিকে
নতুন নতুন রোগ-ব্যাধি, মহামারিসহ কঠিন অসুস্থতা এবং পরিস্থিতিতে আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনার বিকল্প নেই। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে পাকে দুরারোগ্য, মহামারি ও কঠিন পরিস্থিতিতে আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করার দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। পড়তে সহজ
সব কাজে আল্লাহ তাআলার উপর নির্ভরশীল হওয়ার নির্দেশ দেয় ইসলাম। তাওয়াক্কুলের প্রকৃত অর্থ হচ্ছে, দ্বীন ও দুনিয়ার কাজে কল্যাণ পাওয়া এবং অনিষ্টতা থেকে দূরে থাকার জন্য আল্লাহর তাআলা উপর ভরসা করা। যারা আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল
অহংকারহীন মানুষের সেরা গুণ বিনয়। এটি ইসলামি শরিয়তের নির্দেশ। বিনয় মুমিনদের ভালো চরিত্রের মধ্যে একটি মহান চরিত্র। আল্লাহ তাআলা তাঁর নবি হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বিনয়ী হওয়া সম্পর্কে অহি নাজিল করেছেন। এটিই
রোগীর সেবা করা মুমিন মুসলমানের পারস্পরিক দ্বীনি অধিকার। নবিজীর সুন্নাত। এটি সামাজিক কোনো দায়বদ্ধতা নয়। রোগীর প্রতি সমবেদনা, সহানুভূতি ও সহযোগিতা করা উত্তম ইবাদত। বরং তা থেকে বিরত থাকা আল্লাহ থেকে বিরত থাকার শামিল। হাদিসের