আল্লাহ তোমাদের জন্য যা সহজ তা করতে চান, তিনি তোমাদের কষ্ট চান না।- আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে মানুষের কষ্টকে সহজ করার জন্য এ ঘোষণা দিয়েছেন। ভ্রমণের কষ্ট কমাতে রমজানের ফরজ রোজায় ছাড় দিয়েছেন আল্লাহ। নবিজী
আল্লাহ রাত ও দিনকে সৃষ্টি করেছেন। সব দিনের মধ্যে জুমাবার বা শুক্রবারকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে এই দিনের বিশেষ সম্মান ও মর্যাদা বর্ণিত হয়েছে।
জুমার দিনের বিশেষ মর্যাদা: মহান আল্লাহর কাছে জুমাবারের বিশেষ মর্যাদা আছে।
শেষ
রমজান মাগফেরাতের মাস। মাসজুড়ে আছে রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাত পাওয়ার বিশেষ মুহূর্ত। প্রয়োজন শুধু যথাসময়ে যথাযথ আমল করা। যেভাবে আমল করতে বলেছেন নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। রোজাদারের জন্য এমনই একটি বিশেষ মুহূর্ত আছে,
প্রশ্ন : রোজাবস্থায় ভুলক্রমে পানাহার করলে রোজা থাকবে কী? উত্তর :রোজাবস্থায় দিনের বেলায় ভুলক্রমে (রোজার কথা ভুলে গিয়ে) পানাহার বা রতিক্রিয়া করলে রোজার কোনো ক্ষতি হবে না; কাজা বা কাফফারা কিছুই লাগবে না।কারণ, অনিচ্ছাকৃত ভুল
ছোট্ট একটি আমল- কারো কোনো দোষ দেখলে তা গোপন রাখা। দোষের কথাটি কাউকে না বলা। দোষ গোপন রাখার এ আমলটি মহান আল্লাহর কাছে খুবই প্রিয়। অন্যের দোষ গোপন রাখা ওয়াজিব। যে কারণে দোষ গোপনকারী ব্যক্তি
আমাদের দেশে অনেক লোককে দেখা যায়, আবা পরিধান করে, যা টাখনুর নিচে ঝুলে থাকে। আমরা জানি, টাখনুর নিচে কাপড় পরা নিষেধ। আবাও কি এ হুকুমের অন্তর্ভুক্ত?
উত্তর হ্যাঁ, আবা এবং সকল ধরনের পোষাক পুরুষের জন্য টাখনু
আমি এ সংক্ষিপ্ত পরিসরে আপনাদের সামনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পেশ করব- এক হাদিসে আল্লাহর রাসূল সা: ইরশাদ করেছেন, পৃথিবীর সূচনালগ্ন থেকে কিয়ামত সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত দাজ্জালের ফেতনার চেয়ে ভয়াবহ আর কোনো ফেতনার আবির্ভাব ঘটবে না।
জুমা সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদার দিন। ইবাদত-বন্দেগির জন্য মানুষের কাছে দিনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ তাআলা এ দিনটিতে মানুষকে সবচেয়ে বেশি নেয়ামত দান করেছেন। হজরত আদম আলাইহিস সালামের মাধ্যমে এ দিনেই মানুষ সৃষ্টির সূচনা হয়েছিল। সৃষ্টির অনেক গুরুত্বপূর্ণ