কোনো ব্যক্তি মারা গেছে। তার ছেলে-মেয়ে বা ওয়ারিসদের মধ্যে যারা বেঁচে আছে; তারা যদি মৃত ব্যক্তির কল্যাণের উদ্দেশ্যে দান-সাদকা করে তবে তাতে কি মৃত ব্যক্তির আমলনামায় সওয়াব লেখা হবে? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী?
মৃত
ধীরে ধীরে বাড়ছে শীত। দিনভর ঘন কুয়াশায় অনেক সময় সূর্যও দেখা যায় না। হিমলে হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বাড়াচ্ছে প্রতিনিয়ত। কনকনে এই শীতে বস্ত্রহীন অসহায় মানুষের ভোগান্তি চরমে। তাই সাধ্যমতো শীতবস্ত্র দিয়ে শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো
রাগের সময় নেওয়া মানুষের প্রতিটি পদক্ষেপেই ভুল হয়। মাত্রাতিরিক্ত এই রাগে মানুষের মানসিক ও শারীরিক উভয় দিকের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তাই রাগ বরাবরই মানুষের ক্ষতি ছাড়া ভালো কিছুই বয়ে আনে না। এজন্য যথাসম্ভব রাগকে
মানুষ মাত্রই গুনাহ বা পাপ করে থাকে। আল্লাহ তাআলা বিভিন্নভাবে মানুষকে গুনাহ থেকে মুক্তি দিয়ে থাকেন। এমনকি মানুষের প্রতি যখন কোনো বিপদ-আপদ, রোগ-ব্যধি, দুশ্চিন্তা, দুঃখ-কষ্ট কিংবা শরীরের কোথাও সামান্য কাঁটাও ফুটে তাতে তাদের জীবনের গুনাহ
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি একজন আদর্শ সাংসারিক মানুষ ছিলেন। সংসার জীবনে স্ত্রীর জন্য ছিলেন আদর্শ স্বামী। হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার মুখেই ফুটে ওঠেছে তাঁর আদর্শ সাংসারিক জীবনের কথা। কেমন ছিলেন তিনি?
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু
মুমিনের মৃত্যু পরবর্তী জীবনের জন্য নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দেওয়া চমৎকার সুসংবাদ। দুনিয়ায় এমন ৭টি কাজ আছে, যা করলে মৃত্যুর পরও আমলনামায় যোগ হতে থাকবে সাওয়াব। কিন্তু সেই ৭টি নেক আমল বা কাজ কী?
রাসুলুল্লাহ
একান্ত আপনজন থেকে কোনো ঘটনায় চরম দুঃখ-কষ্ট পেলে কী করবেন? নবি ইয়াকুব আলাইহিস সালাম তাঁর ছেলে ইউসুফকে বাঘে খেয়ে ফেলার (মিথ্যা) ঘটনা শুনে চরম কষ্টে কী করেছিলেন? নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু
ছোট্ট একটি আয়াতের অংশ- আলা বি জিকরিল্লাহি তাত্বমাইন্নুল কুলুব অর্থাৎ আল্লাহর জিকিরেই অন্তর বা আত্মা (কলব) প্রশান্তি পায়;। সত্যিই কি তাই?
দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে- দুনিয়ায় যে আল্লাহ তাআলার দেওয়া বিশাল নেয়ামতের মধ্যে মানুষ প্রতিটি দিন